আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইসলামী ভাবনা ও শ্রদ্ধা নিবেদন

আওয়াজ উঠতে হবে, আওয়াজ উঠছে

শ্রদ্ধা নিবেদনে কিংবা কোন বিশেষ দিবস পালনে ইসলামে কোথাও বারণ নেই। ভাষা প্রেমে নিষেধাজ্ঞাও কোথাও উল্লেখ নেই, যদি কোন নিষেধাজ্ঞা থাকে তবে তা কেবলই পালনের প্রক্রিয়ায়। পালন প্রক্রিয়া বলতে কোন বেদী নির্মান করে চরণে ফুল নিবেদন করলেই কি শ্রদ্ধায় অন্তর নত হয়ে যায়, হয় না। শ্রদ্ধার জন্য অন্তর গভীরে উপলব্ধি হওয়া চাই। দলে দলে ব্যানারে ফুল দেয়া কেন, আপনারা বাঙ্গলা ভাষার প্রেমের দিনেও তো এক হতে পারেননি, বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে বিভিন্নভাবে ফুলের তোড়া দিয়েছেন, কই কেউ তো তাদের জন্য (যে ধর্মের হোন না কেন) প্রার্থনা তো করলেন না ।

শুধু ক্যামেরার চেহারায় মন খারাপের চিত্র ফুটিয়ে পাশে যেয়ে ভাষনের আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। কই কেউ তো সালাম বরকতের বাবা মা, আত্বীয় স্বজনের দুবেলার কোন খবর তো নিলেন, শুধু মিথ্যা সাক্ষাতকারে চ্যানেলের প্রচার বাড়ালেন আর বিজ্ঞাপনের টাকা কামালেন। তাই বলছি সারাবছর উপেক্ষিত বেদীতে চুন-রঙ করে ফুল দিলেই শ্রদ্ধা হয় না, ধর্মের ক্ষতি না হোক ঈমানের পথে বেঁকে যায় (যদিও জানি না আপনারা অন্তরে শ্রদ্ধা নিবেদনে মাথা নত করে তাদের কি হিসেবে স্বীকার করেন)। যদিও শিরক করনে না। কিন্তু ইসলাম তো সমস্যার সাথে ইসলামের সংযোগে একটি সুষ্টূ সমাধান।

তাই শ্রদ্ধা নিবেদন কি ইসলামী পহ্ণায় হতে পারে না। শ্রদ্ধার সাথে মাগফেরাতের জন্য দোয়ার ব্যবস্থা থাকতে পারেনা। ফুল -বেদীর বদলে কবর জিয়ারত কেন হয় না। গান-ভাষনের বদলে সুরা ইয়াসীনের পাঠ কি সালাম-বরকতদের রুহু কে শান্তি দিতে পারে না। ইসলামী বিধানে কোথাও সমস্যা বলে কোন শব্দ নেই, যারা এ বিষয়ে সন্দেহ করেন (জাগতিক ও ধর্মীয় বিষয়ে, আমি যেহেতু বিজ্ঞান নিয়ে ইসলামে সংযোগে সেরকম পন্ডিত নই, তাই এ বিষয়ে অনুল্লেখ) তারা ইসলাম স্বীকার হয়তো করেছেন গ্রহনও করতে পেরেছেন কিন্তু ইসলামের গভীরে প্রবেশ করতে পারেননি।

তাই আসুন ইসলামের কথা কে সহজে বোঝার চেষ্টার মাধ্যমে সঠিক দিশার উপায় খুঁজি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.