আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নো-হাউ ডু-হাউ বৎসর পুরাতন মল নিয়ে হাঁটা

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

চু-তি-য়া সরকার। এই সরকারকে বলার সাহস নেই। বললাম বলরাম সরকারকে। পকেটের সব কটা টাকা মেরে দিল! বললো প্রথমে, এটা দেবে সেটা দেবে কিন্তু এখন চালই কিনে খেতে পারি না। মোটা চালের সেদ্ধ ভাত পায়ুতে এসে খাসটে থাকে, মহল্লার লোক জেনে যায় কর্তা গিয়েছেন টয়লেটে।

এ বড়ই লজ্জার। চুতিয়া সরকার। এবারও সরকারকে বলার সাহস নেই। এই সরকার যদি কোষ্ঠ্যকাঠিন্যে ভোগা প্রাতকৃত্যে প্রতিদিন সংবিধান শিখিয়ে যায় নো-হাউ, তাহাতেও ডু-হাউ সহজসাধ্য হবে না। এই মলনির্বাপক যন্ত্রখানি তো তাহাদের অঙ্গে নহে, ইহা একান্তই আমার, আমার, আমার এবং আমার।

ইহা উহাদের নহে যাহাদের কাছে চালেরমূল্যবৃদ্ধি ডু-হাউ শেখায় না। আমার মোটা চাল, আমার পায়ুকষ্ঠ, এতে সরকারের সুবচন সংশোধনীর কোন প্রয়োজন নেই, তাদের বড় বড় কর্ম, মূল্যবৃদ্ধিতে নাকমুখ কুচকালে কিভাবে রাষ্ট্র চলবে! এই যে সিডর, চাল দূর্ভিক্ষ আর সংকুচিত বাণিজ্যবিনিয়োগের পরে পাওনাগুলো জটিল সরকারী নিয়ন্ত্রণে আটকে থেকে খাদ্যনালী স্ফীত করে দিচ্ছে সেজন্য তো চেপে আছি বর্জ্য। শুনেছি দ্রব্যমূল্য কমে গেলে লোকজন বাড়তি কাজ পেয়ে যায় রাজনীতির করার, সেদিক থেকে মুখরক্ষা, কথা কম কাজ বেশী। তো পীড়িত বলরাম সরকার আমার টাকা মেরে দিয়েছে। আগে যে পথ্যিতে যেত কোষ্টকাঠিন্য এখন তার বাড়ন্ত সূচক পুরোটুকু বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থায় ধস নামিয়েছে।

নগরভর্তি মানুষ এখন পেটে বৎসর পুরাতন মল চেপে হাঁটে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।