আমি নেই তাদের সাথে, যারা নিজকে ভাবে সম্মানী আর পরকে ভাবে বাজে----
শিবিরের সভাপতির পাশে উপদেষ্টা ব্যারিষ্টার মইনুল বসে আছেন। জামাতের নেতা মুজাহিদ সাহেব তার দুই চেয়ার পাশে। এই খবর সবারই জানা।
আবার কদিন আগে -
জামায়াতপন্থী সরকারী-বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যারগন এবং বিএনপি ও ডানপন্থী বেশ কয়েকজন পেশাজীবী এরকম নানা মন্তব্য করেন-
" বিশ্বের কোথাও স্বাধীনতার পর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হয় না ।
" ৭১ এ মুক্তিযোদ্ধারাও যুদ্ধাপরাধ করেছে।
" যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার উচিত কথা সমঝে বলা।
"মুজাহিদ সাহেবের বিরোধীতা করলে (দেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই) সে লোক নিরপেক্ষ নয়।
সভায় আংশগ্রহন কারীদের কয়েকজনের নাম -
- পিআইবির চেয়ারম্যান সাদেক খান
- বাংলাদেশ ইসলামী ইউনিভাসটির এ.বি.এম মাহবুব ইসলাম
- অধ্যাপক ইউসুফ আলী (সা.উপচায' রাবি )
- ড. কোরবান আলী প্রমুখ।
কেউ কি বলতে পারবেন এসব মন্তব্য দেশ বিরোধী কিনা?
আমি মনে করি এসব মন্তব্য দেশ বিরোধী তো বটেই, মন্তব্যকারীদের বিরুদ্ধে সরকারের উচিত ছিল আখেরি এ্যাকশন নেয়া। কিন্তু তা কেন নেয়া হয় নাই? শষে'র মধ্যে কোন ভুতের জন্য? সেই ভুতটির দুই চেয়ার পাশে জামাতের নেতা মুজাহিদ সাহেব কোন সভায় কখনও বসেছিলেন কি? এই ভুত কে তারাবে? এই ভুতের মত আর কত ভুত ওখানে আছে? কিভাবে ভুতটি ওখানে গেল? এরকম আনেক প্রশ্ন ?????????? কি উত্তর তার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।