আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ছবি ছবি আর ছবি-তাজমহল

মনরে মনরে...... তুই বড় বোকা, নিজের বুঝ বুঝলিনারে, খেয়ে গেলি ধোঁকা....

লেখার বিষয়বস্তু হিসাবে আবারো ছবিকেই বাছে নিলাম, তাও আবার ৯-১০ বছর আগের পুরোনো । কিনতু পুরোনো হলে কি হবে স্মৃতিগুলো যেন মনে হয় একেবারে টাটকা!! কারন হচ্ছে মাত্র ২জন মিলে প্রথম দেশের বাইরে গিয়েছিলাম ঘুরতে, অনুভূতিগুলো ছিল যেন বিশ্ব জয় করতে যাচ্ছি । আমার ভ্রমণসঙ্গী এখন ইউনিভার্সিটির এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হয়ে বিদেশে আছে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহেনণের জন্য আর আমার ঝুলিতে রয়ে গেল শুধু এই ছবি গুলো । সে যাই হোক এবার আসি আসল কথায়, এইসব ছবি তোলা হয়েছে ঐতিহাসিক ইয়াসিকা ক্যামেরা(ম্যানুয়েল) দিয়ে, তখন তো আর ডিজিটাল ক্যামেরা এতটা সহজলভ্য ছিলনা। তাই ঝক্কি পোহাতে হয়েছিল তাজমহল আর মিনারের ছবি তুলতে গিয়ে।

পুরো মিনার কিছুতেই আর ল্যান্স বন্দি হয়না, পরে তাজমহলের মেঝের সাথে প্রায় আমার পুরা শরীরটা মিশে দিয়ে ছবিটা তোলা হয়েছিল। আর শাহজাহান আর মমতাজের কবরের ছবিটা দেখছেন সেটা হচ্ছে গিয়ে আসল কবরের প্রতিকৃতি, আসল কবরটা হচ্ছে নীচে। যারা গিয়ে এসেছেন সেখেনে তারা নিশ্চয় জানবেন যে ঐ জায়গাটা বেশ অন্ধকার থাকে, তাই সেটা তুলতে গিয়েও কম ঝামেলা হয়নাই। আর কথা বাড়াবোনা আপনারাই ছবি গুলা দেখে নেন। বি: দ্র: প্রথম তাজমহলে প্রবেশ করার পরেই শরীরে পশম সব দাড়িয়ে গিয়েছিল, প্রেমের জন্য মানুষ এতকিছু করতে পারে, আর সেই মসজিদেও নামাজ পড়েছিলাম।

আর হ্যা অবশ্যই এপিটাফের লেখাটা পড়বেন মনযোগ দিয়ে, আমার চোখ ছনাবড়া হয়েছিল যে ১৯ বছরে ১৪ সন্তান মাত্র!!!!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।