আমার মৃত্যু যেন আমার সকল ইচ্ছা পূরণের পর হয়

দৌরাদোরিতে হগ্গল সময় আমি ফাস্ট অইতাম। কেউ আমার লগে পারতো না। মাগার ইংরাজির দৌরাদোরিতে আমার আঢু কাপাকাপি করতো। শরমের কথা এহনো আঢু কাপাকাপি করে। কেমনে এই বিদ্যা অর্জন করা যায় হেই চিন্তায় আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিষ শুরু হইয়া গেল।

আমার সামনে পোলাপান তাগো ইংরাজি বিদ্যা ঝাড়তো... গার্ল ফেরেন্ডের লগে ইংলিশ কইতো, আর আমি বদনার মত মুক টা দিয়া চাইয়া থাকতাম। যাই হোক গেলাম ইংলিশ শিখতে এক জায়গায়। ভরতি হইয়া ক্লাশ শুরু করলাম। দিব্বি নিলাম তিনমাসে এই বিদ্যা শিখা আমার বন্ধুগো মুকে ইংলিশের মুতে পুরা ভরাইয়া দিমু। কি ভাবলাম কি হইলো।

প্রথম একমাস কিছুই বুঝলাম না। একটা ঘরের মইধ্য ৩০টা পোলাপান আবার মাইয়্যা ও আছে হগ্গলেই ছুঢ পোলাপানের মত এ্যা এ্যা এ্যা মাই নেম ইজ ....... হাউ আর ইউ মানে হইলো তুমি কেমন আছো, আই এম ফাইন মানে হইলো আমি ভালো আছি, হোয়ার আর ইউ.... তুমি কোথায়? আই এম ট্যারায়িং হার্ড টু র্লান ইংলিশ..... আমি পরিশ্রম করে ইংলিশ শেখার চেষ্টা করচি....্ আরো কত কি। আবে হালায় এইগুলান তো আমি পারি... তাইলে আমারে কি ইংলাজি শিকাইবো। দ্বিতীয় মাসে মোটা স্যারটা চেন্জ হইয়া একটা সুন্দরী রমনী আইলো আমাগো ক্লাশ নেবার লাইগা। তহন সবার মইধ্য ইংলাজি শেকার আগ্রহটা আরো তিনগুন বাইরা গেল।

উনি শুরু করলো ইংলাজিতে উনার পরিচয়... পোলাপান ম্যাডামরে দেইক্যা বিতলামি শুরু করলো.... এক পোলায় কয় ম্যাডাম আর ইউ ম্যারিড? ডু ইউ হেব এ্যানি বয়ফেরেন্ড? ম্যাডাম চেইতা ইংলাজিতে পুরা উলঙ্গ হইয়া গেল, মাইনে ইংলেজিতে গালিগালাজ দিয়া তার চোদ্দগুষ্টি উদ্ধার করলো। আমি তো টাস্কি খাইয়া এককেরে মুখে আঙ্গুল দিয়া বইয়া গেলাম। আর আমার ইংলাজি শিকা হ্য় নাই. তয় ম্যাডামের ওইদিনের নেংটা গালি গুলা রপ্ত কইরা নিছালাম। (আমি লগে লগে একটা রেকডার রাকতাম, স্যার গো কথা রেকড কইরা পরে হেইডা আবার হুনতাম)। এহন আমার লগে কেউ গরম হইলেই তারে আমি একদম পুরা লেংটা কইরা দেই।

তিন মাস পরে আমার ইংলাজি কুত্তা দুস্তগো লগে দেকা করলাম। আমারে দেইক্যা একজনে কয় 'ওই মাদারফাকার, লংগ টাইম, নো সি' আমি কইলাম 'ফাক ইউ মাদার ফাকার, আই ওয়াজ উইথ ইউর গার্লফেরেন্ড, আই সেল্পট উইথ হার' কতা হুইনা টাস্কি খাইয়া বাংলায় কইলো দুস্ত চা খাইবি? কইলাম ফাক-অফ। হের পর আইয়া পড়লাম একদম মুকে ইংলাজির মুত দিয়া। হে হে হে f u c k y o u!
।