আমার মৃত্যু যেন আমার সকল ইচ্ছা পূরণের পর হয়

ঢ্যাকাইয়া দুস্ত রকি ছেলে ভাল। আমাক অনেক হেল্প করছে। তাগো বাছায় যাওনের লাইগ্যা বহুত জুরাজুরি করে আমায়। মাগার তার বাপেরে দেকলে আমার কইলজ্যা হুগাইয়্যা যায়। ইয়া বড় মুছ, কালা, লম্পা... বোজেন তাইলে।

আমারে দেকলেই 'কিমুন আছো? পরালেহা কিমুন চলতাচে? কলেজ মলেজ যাও নি? নাকি হুদাই টাংকি মাইরা বেরাও?'.... আর কইলাম না। একদিন দুস্ত রকি কইলো তাগো বাসায় আহনের লাইগা, আমি কইলাম না, হে কয় ঠিক আছে আমাগো বাচায় আহন লাগব না, তোরে আরেকখানে লইয়া যামু। ভরচা পাইয়া গেলাম। আমারে পুরান ঢাকার এই চিপাচাপার মইধ্য আবার কুন চিপায় যে লইয়া গেল কইবার পারুম না। গিয়া উঠলাম এক মাইনক্যা চিপার গলির ভিতরের ছোট্ট একটা রুমে।

গিয়া দেহি আরো পোলাপান। আমাগো দেইক্যা তারে সালাম দিয়া উইঠ্যা গেল। মুনে মুনে ভাবলাম এ্যা একি হালার আইজকাল আমি সালাম ও পাই!!! পরে দুস্ত রকি কইলো তাস পিঠাইবা? আমি কইলাম না দুস্ত তোমরা খেল আমি দেহি। তিনঘন্টা যাবত ওগো খেলা দেইহ্যা আমার গোয়ায় বিষ করতে লাগলো। ৫টা বাজনের লগে লগে দেহি পোলাপান খেলা থুইয়্যা ছুট্ট টয়লেটের ভিতরে সব মিল্যা এক লগে হান্দাইয়া গেল, দুস্ত রকিরে জিগাইতে কইলো আবে হালা এদিকে আয় পিস দেইহ্যা যা, দুইডারে গোয়ায় কিক দিয়া টয়লেট থেইক্যা বাইর কইরা আমারে একটা দেয়ালের ফুটার মাঝে চোক দিতে কইল, চোক তো দিয়া রাকছি মাগার কিছুই তো হয় না, খালি ওই পাশে কিছু বালতি দেহা যায়, হুমমম এইড্যা তো দেহি গুসল খানা।

ওমা দুই মিনিট পর দেকলাম একটা ১৮-১৯ বছর মাইয়্যা কাপুর চুপুর লইয়্যা গুসল খানায় হান্দাইলো। আমরা সব নীরব। কি হইব, তাই দেকতাছি। দেকলাম মাইয়্যা মনের সুকে গুসল করতাছে, পুরা নাংঙ্গা হইয়া। কি দেকছি, সেখানে কি হইচে তা আর কইলাম না, তয় মাইয়্যাডা গুসল করার সময় একটাই গান গাইতাছিল, 'যৌবন আমার লাল টমেটু.....যৌবন আমার লাল টমেটু...... লা লা লা চিপি দিয়া খাইয়্যালাও... লা লা লা যৌবন আমার লাল টমেটু' ব্যাপারডা আছলো... গারমেন্স এর কইন্যারা তাগো ছুটির আগে বা পরে এইহানে গুসলে আইতো.... আর পোলাপান বিশ্বজয়ের মত এই রহস্য আবিস্কার কইরা, পেত্যাক দিন এর মজা লইতো.... যৌবন আমার লাল টমেটু....
।