আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাজ পোশাকের অনুষঙ্গ

ঈদের আনন্দ পরিপূর্ণ রূপ দিতে রোজার মাসে চলে নানান প্রস্তুতি। তাই কেনাকাটা নিয়ে থাকে হাজারও জল্পনা-কল্পনা। ঈদের কাপড় কেনার পরই পোশাকের সঙ্গে মিল রেখে আনুষঙ্গিক সামগ্রী নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়তে হয়। কেননা, চুলের ক্লিপ থেকে শুরু করে পায়ের জুতা পর্যন্ত নতুন না হলে ঈদের কেনাকাটা যেন পূর্ণ হয় না।
 
পাদুকা
কমপক্ষে এক জোড়া নতুন জুতা না হলে ঈদের সাজটাই যেন অপূর্ণ থেকে যায়।

তাই পোশাক কেনার পর আর দেরি না করে জুতার দোকানে ছোটা চাই-ই চাই।
মেয়েদের পছন্দের জুতার তালিকায় রয়েছে হাইহিল, ওয়েজহিল, স্টিলেটো হিল। এ ছাড়া আরামদায়ক জুতা হিসেবে ফ্ল্যাট আর সেমি-হিল তো রয়েছেই। এসব জুতা পাওয়া যাবে এলিফ্যান্ট রোডসহ, নিউমার্কেট ওভার ব্রিজের নিচে, পলওয়েল মার্কেটসহ বিভিন্ন বাজারে।
এলিফ্যান্ট রোডের এক্সিলেন্স সুজ দোকানের বিক্রয়কর্মী মঞ্জু জানান, “বাজারে এখন চায়নিজ ও থাইল্যান্ডের জুতার বেশ কদর রয়েছে।


বিভিন্ন দামে বিদেশি ব্র্যান্ডের জুতার মধ্যে আছে হাশ পাপিজ ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা। মার্কস অ্যান্ড স্পেন্সার সাড়ে ৩ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা। পেয়ারিকার্টিন ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা। এয়ারপ্লেটস ৪ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা। হ্যাজার্ড ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা।


অন্যতম দামি জুতা- বালি সুজ, দাম ২০ হাজার টাকা।
হাশ পাপিজ স্যান্ডেল ২ হাজার ৫শ’ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা। এছাড়া কোলাপুরি, জয়পুরি স্যান্ডেল ২৫০ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা।
বিভিন্ন ধরনের স্যান্ডেল-সু ৫শ’ টাকা থেকে ১ হাজার ২শ’ টাকা।
এলিফ্যান্ট রোডের ফুটপাথেও আছে স্যান্ডেলের সমারহ।

যেগুলো ফোম-স্যান্ডেল নামে পরিচিত। দাম ১৫০ টাকা থেকে ৩শ টাকা।
বাটা’য় আছে হাশ পাপিজের ছেলেদের জন্য স্যান্ডেল। দাম ৯ হাজার ৯শ’ ৯০ টাকা।
বাটা ঈদ উপলক্ষে মেয়েদের জন্য এনেছে সানড্রপ্স স্যান্ডেল।

দাম ৪ হাজার ৯শ’ ৯০ টাকা। নেচারালাইজার ৬ হাজার ৪শ’ ৯০ টাকা। বসুন্ধরা সিটির বাটা থেকে জানা গেল, গ্রীষ্মের উপযোগী স্যান্ডেলগুলোই ভালো চলছে।
এলিফ্যান্ট রোডে মেয়েদের কোরিয়ান স্যান্ডেলই বেশি, জানালেন বিক্রয়কর্মী মঞ্জু। এরমধ্যে আছে অপরিলা ১ হাজার টাকা।

কোরিয়ান জেমস (হাই হিল) ২ হাজার ৫শ’ টাকা। ইনটেড (স্লিপার) ১ হাজার ৩শ’ টাকা।
অ্যাপেক্স নিয়ে এসেছে ছেলে ও মেয়েদের জন্য ঈদের বিভিন্ন ডিজাইনের জুতা। বসুন্ধরা সিটির বিক্রয়কেন্দ্র থেকে জানা গেল ঈদ উপলক্ষে তারা ছেলেদের জন্য নিয়ে এসেছে ভেঞ্চারিন স্যান্ডেল ও জুতা। দাম যথাক্রমে ৪ হাজার ২শ টাকা ও ৬ হাজার ৯শ’ টাকা।


অ্যাপেক্সে মেয়েদের স্যান্ডেলের মধ্যে আছে মুচি (হিলসহ) ৩ হাজার ২শ’ টাকা ও মুচি (স্লিপার) ২ হাজার ১শ’ ৫০ টাকা।
পাশাপাশি দেশি কিছু ব্র্যান্ডও তৈরি হয়েছে। রাখি, কাভাকাভা, লেদারস ইত্যাদি মেয়েদের জুতার দেশি ব্র্যান্ড। ছেলেদের জুতার নামি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে জেনিস, গ্যালারি, অভিযাত্রী, ফরচুনা, পেগাসাস ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
তাছাড়া এখন প্রায় দেশীয় পোশাক নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিক্রয়কেন্দ্রে শু কর্নার করেছে।

রং, সাইজ ও ডিজাইন ভেদে এগুলোর দাম পড়বে ৭শ’ থেকে পাঁচ হাজার টাকা।
ব্যাগ
মেয়েদের ঈদ আনুষঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে ব্যাগ। বিদেশি ব্র্যান্ডের ব্যাগগুলো আকর্ষণীয় ও টেকসই হওয়ায় সবার নজর কেড়েছে। বসুন্ধরা সিটি, আলমাস, ব্যাগ প্যাকার্স, স্পার্ক গিয়ারসহ বিভিন্ন শপিংমলে পাওয়া যাবে এসব ব্যাগ।
বেশিরভাগ মেয়েদের ব্যাগই চীন থেকে আনা।

এর মধ্যে এসওয়াইজি নামের ব্যাগ বেশি বিক্রি হচ্ছে বলে জানালেন বসুন্ধরা সিটির রিজিয়া এন্টারপ্রাইজের শামিম। দাম ১ হাজার ৫শ’ টাকা।
এছাড়াও আছে ডংহং, অ্যাঞ্জেল কিটস, বুটান নামের বিভিন্ন হাত ও ভ্যানেটি ব্যাগ। দাম ১ হাজার ৪শ’ টাকা থেকে ২ হাজার টাকা।
চায়না ব্র্যান্ডের ব্যাগগুলো ছাড়াও রাইফেল স্কয়ার, মগবাজারের বিশাল সেন্টার, চাঁদনীচক, পলওয়েল মার্কেটেও রয়েছে দেশি-বিদেশি ব্যাগের বিশাল বাজার।

স্থান ভেদে এসব জায়গায় ব্যাগের দাম ৬শ’ থেকে ২ হাজার টাকা।
গয়না
উৎসবে গয়না ছাড়া সাজ পরিপূর্ণ হয় না। ঈদে ভারী সোনার গহনার চেয়ে হালকা ট্র্যাডিশনাল গহনাই বেশি মানানসই। ঈদে জামা বা শাড়ির সঙ্গে ম্যাচিং করে রুপা, স্টোন, মেটাল বা ইমিটেশনের চুড়ি, কানের দুল, নাকফুল, ব্রেসলেট, আংটি, পায়েল ইত্যাদি গহনা ব্যবহার করা যায়।
দেশীয় পোশাক নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিক্রয়কেন্দ্রে দেশি গহনা বিক্রি করছে।

দেখতে আকর্ষণীয় এসব গহনার মধ্যে আছে- রুপার কানের দুল,  গহনা সেট,  গলার চেইন, খোঁপার ক্লিপ, লকেট, আংটি, ব্রেসলেট, পায়ের নূপুর, কাঠের ও শামুকের শেলের মালা, ব্রেসলেট ও কানের দুল।
পাথরের গহনাগুলোও বেশ দৃষ্টিনন্দন। এগুলো আড়ং, মায়াসীর, অঞ্জনস, রঙ, কে-ক্রাফট, দেশাল, মাত্রা প্রভৃতির বিক্রয়কেন্দ্রে এবং ‘সেলিব্রেশন’ ও ‘শেল ডিজাইন’-এ পাওয়া যাবে।
বসুন্ধরা সিটির রিজিয়া এন্টারপ্রাইজের শামিম জানান, “মেয়েদের গলায় পরার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পাথরের গহনা। ”
কুন্দনের সেট ও এডিস্টোন রকেট সেটের দাম ১ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা।

গোল্ডপ্লেটেড গহনার দাম ২ হাজার থেকে ১০ হাজার।
এই মার্কেটেরই তিন ও চার তলা জুড়ে বসেছে ইমিটেশন গহনার দোকান। স্বর্ণের দাম বেশি হওয়াতে এসব গহনার চাহিদা বেশ। এরকমই একটি গহনা দোকানের বিক্রয়কর্মী ঝুমুর জানান, প্রায় সবই দেশি গহনা। কিছু আছে চায়না থেকে আনা।


এখানে কানের দুল ৫০ থেকে ৫শ’ টাকা। ব্রেসলেট ৪শ’ থেকে ৬শ’। চুড়ি (৬টিতে একসেট) ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা।
কাচের চুড়ির মধ্যে বেশি চলছে ভারতীয় জয়পুর চুড়ি (৬টিতে একসেট) ৫শ’ টাকা। আর মেটাল চুড়ি এক ডজন ৮০ টাকা।


এছাড়া বিভিন্ন রকম মাথার ব্যান্ড যেমন- পাঞ্চ ব্যান্ড ৫০ টাকা। এন্টিশক কাঁকড়া ১৫০ টাকা।
হাতের আংটি ১৫০ থেকে ২৫০ টাকা। পায়েল ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা।
এসব দোকানে লিপস্টিক ও কাজলও পাওয়া যায়।

দাম ১শ’ থেকে ৫শ’ টাকা।
এছাড়া জেনেটিক প্লাজা, মাদুলি, পিরান, যাত্রা, আড়ং ইত্যাদি দোকানে পাওয়া যাবে রুচিশীল গহনা।
ইন্ডিয়ান জয়পুরী, পাকিস্তানি সেট পাবেন শপার্স ওয়ার্ল্ড, ভাসাভি, জারা, পিংক সিটি, অ্যারাবিয়ানস,  বসুন্ধরা সিটির নিচতলার দোকানগুলোতে।
এসব মার্কেটে কাচের চুড়ি ডজন ৪০ থেকে ২৫০ টাকা ও মেটালের চুড়ি ডজন ১৫০ থেকে ৮শ’ টাকা।
স্টোনের কানের দুল ১শ’ থেকে ২ হাজার টাকা।


২০ টাকা থেকে ৬শ’ টাকায় পাবেন ব্রেসলেট। পায়েল ২৫০ টাকা থেকে ৮শ’ টাকা। হাত ও পায়ের আংটি ৫০ টাকা থেকে ৫শ’ টাকার মধ্যেই পাওয়া যায়।
পাথর বা পুঁতির লম্বা মালার দাম পড়বে ৫০ টাকা থেকে ৫৫০ টাকা।
বেল্ট
নতুন প্যান্টের সঙ্গে নতুন বেল্ট না হলে তো চলবেই না।

এলিফ্যান্ট রোডের বি-বাড়িয়া বেল্ট গ্যালারির শিপন বলেন, “বর্তমানে চায়না থেকে আমদানি করা বেল্টের চাহিদা বেশি। এছাড়া হাজারিবাগের ট্যানারির চামড়ার বেল্টেরও চাহিদা আছে বেশ। এছাড়া ভারত থেকেও আসে। ”
বিভিন্ন ধরনের বেল্টের মধ্যে হ্যাজার্ড (ভারতীয়) ১৫শ’ টাকা। চাইনিজ বেল্টের মধ্যে ওয়েজ ডে ৭শ’ টাকা, টারমানিয়ান ৬শ’ টাকা।

লেমামি ৬শ’ টাকা। ফোনিক্স ৮শ’ টাকা। লিভাইস ও আরমানি বেল্ট ৮শ থেকে ১ হাজার।
দেশি বেল্টের মধ্যে আছে- চৌধুরী, সিটি, বাফেলো ইত্যাদি। দাম ৫শ থেকে ১ হাজার টাকা।


শিপন জানান, “বেশি বিক্রি হচ্ছে ৫শ’ থেকে ১ হাজার টাকা দামের মধ্যে বেল্টগুলি। ”
রোদ চশমা
এলিফ্যান্ট রোডে খোঁজ নিয়ে জানা গেল ইতালিয় ব্র্যান্ডের রোদ চশমার দাম বেশি। তাই চলে কম।
ইতালি থেকে আসা চশমাগুলোর দাম ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার। ব্র্যান্ডগুলো হল রেব্যান, পুলিস, ওকলে, অক্সিডো, কার্ডিয়া, মার্সিডিস, গুচি, সাফারি, ক্যারেরা, ডানহিল, শ্যানেল্, সিডি, ইফুরালমাল, লিভাইস, ফিলা, ফেনডি ইত্যাদি।


তবে এসব ব্র্যান্ডের চাইনিজ নকলও পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ২শ’ টাকা থেকে ৮শ’ টাকা।
আতর
আতরের সুগন্ধ পবিত্রতা এনে দেয় দেহ-মনে। তাই নামাজে যাওয়ার আগে সুগন্ধি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন অনেকেই।
ঈদের আগে বায়তুল মোকাররম মসজিদ মার্কেটে তসবিহ কেনায় ব্যস্ত ক্রেতা।

ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম বসুন্ধরা সিটির আতরের দোকান আল আরব। এখানকার বিক্রয়কর্মী আতাউর জানান, আতরের দাম নির্ভর করে বিভিন্ন মাপের শিশি উপর। ৩, ৬ ও ১২ মি.লি. - এই তিন মাপের শিশিতে আতর বিক্রি হয়।
ঈদের আগে বায়তুল মোকাররম মসজিদ মার্কেটে তসবিহ কেনায় ব্যস্ত ক্রেতা। ছবি: আসাদুজ্জামান প্রামানিক/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
এরমধ্যে ৩ মি.লি’র শিশি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে।

দাম ১৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকা। ৬ মি.লি’র দাম ৬শ টাকা থেকে ৪শ টাকা ও ১২ মি.লি’র দাম ৮শ’ টাকা থেকে ১২শ’ টাকা।
এগুলো সবই আরবীয় আতর। যেগুলোর মধ্যে আছে ফ্রান্সরোজ, সুপরি স্যান্ডাল, কিল বিন ক্লিন, সাদা সওদাগর, আতর আসিল, হোইট এসকাদা, নাইট কুইন, মাস্ক মদিনা, হোইট মাস্ক, মাস্ক আম্বার।
সবচেয়ে দামি আতর শামাতুল আম্বার ও আল গজল কুস্তিরি।

এই দুটি আতরের ৩ মি.লি’র দাম ২ হাজার টাকা।
এছাড়া এলিফ্যান্ট রোড, বায়তুল মোকাররম মসজিদ, পান্থপথ মসজিদের সামনেও দেশি আতর পাওয়া যায়। দাম ৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকা।
টুপি ও জায়নামাজ
ঈদের কেনাকাটায় একটি বড় অংশজুড়ে থাকে টুপি-জায়নামাজ। বাজারে বিভিন্ন ধরনের টুপি পাওয়া যায়।


বসুন্ধরা সিটির আল আরব দোকানের আতাউর জানান, পাকিস্তানি টুপি ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা। নাইজেরিয়ান টুপি ৩৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ২শ’ টাকা। সৌদি টুপি ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা। জিননাহ টুপি ৪৫০ টাকা।
এছাড়া দেশি টুপি পাওয়া যায় বিভিন্ন মার্কেট ও মসজিদের সামনে।

দাম ৫০ টাকা থেকে ৪শ’ টাকা।
দেশি টুপি কেনার জন্য চলে যেতে পারেন বায়তুল মোকাররম মসজিদের মার্কেটসহ বড় বড় মসজিদের সামনে।
পাট-কাপড় ও ভেলভেটের বড়-ছোট বিভিন্ন ধরনের জায়নামাজ পাওয়া যায়। দাম পড়বে ৩শ’ থেকে ২ হাজার টাকা। থান কাপড় ও টুপির দোকানেই পাওয়া যায় জায়নামাজ।


তসবি
বাজারে বিভিন্ন ধরনের তসবি পাওয়া যায়। বসুন্ধরা সিটিতে রয়েছে রকমারি তসবির দোকান। এসব দোকানে পাওয়া যায় পাথর, ক্রিস্টাল ও কাঠের তসবি।
আকিক পাথরের তসবি ৮শ’ থেকে ২ হাজার টাকা। ক্রিস্টালের তসবি ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা।

আর্টিফিশিয়াল তসবি ৩শ’ থেকে ৪শ’। রেডিয়াম তসবি ৫০ থেকে ৩শ’ টাকা। জয়তুন কাঠের তসবি ৩শ’ থেকে ৪শ’ টাকা।
স্কার্ফ
ফতুয়া, টপস ও স্কার্টের সঙ্গে সুন্দর স্কার্ফ পরতে পারেন। একটু লং টি-শার্টের সঙ্গে লেগিন্স ও স্কার্ফ আপনাকে একটা ওয়েস্টার্ন লুক এনে দেবে।

এসব স্কার্ফ নাভানা টাওয়ারের বেশ কিছু দোকানে পাওয়া যায়। এ ছাড়া বসুন্ধরা সিটিতে তো পাবেনই। ছেলেরাও স্কার্ফ পরতে পছন্দ করে। টি-শার্ট বা শার্টের সঙ্গে ছোট করে গলার সঙ্গে জড়িয়ে স্কার্ফ পরতে পারেন। দাম ৩শ’ থেকে ১ হাজার টাকা।


জাকাতের কাপড়
জাকাতের কাপড় হিসেবে শাড়ি, লুঙ্গি, পাঞ্জাবি,থ্রি-পিস, ছোটদের কাপড় ইত্যাদি দেওয়া যায়। এ জন্য বঙ্গবাজার, গাউছিয়া, সদরঘাট, আজিমপুর পাকা মার্কেট, নিউমার্কেটে যেতে পারেন।
দাম পড়বে শাড়ি ২শ’ থেকে ৪৫০ টাকা। লুঙ্গি ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকা।  থ্রি-পিস ৩শ’ থেকে ৫৫০ টাকা।

পাঞ্জাবি ২শ’ থেকে ৫শ’ টাকা।
ছোটদের পোশাক ২শ’ থেকে ৫শ’ টাকা।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com     দেখা হয়েছে ১২ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।