এখানে নীল জল টলমল করে,এখানে নীলের ছায়া পড়ে

আজ লিখার শখ হইলো। অনেক দিন ধইরা লিখতে ইচ্চা করতে ছিল, মাথায় ঘুরতেছিল, আইলো সখি উইরা যাই....কিন্তু পিয়াল ভাইয়ের মতো স্ট্রেট ফর্ওয়ার্ড ধর্মভীরু যোদ্ধা কে ব্যান করার পর মেজাজ টা খারাপ হোয়ে গেছে। আমি এ লোকটারে পছন্দ করি তার সরা সারি কথা বলার সাহস দেখে। যা বলে সরা সরি, নাম ভারাইয়া বলবে না কিছু। সে পিছনে ছুড়ি মারার লোক না, জামাতিগো মতোন।

তবু সে ব্যন। খুব হাসি লাগছে এই ছাগল জামাতি গো চারন ভূমি আর রাখাল দের দেখে আমি আপ্লুত গত কিছুদিন ধরেই। আমি এখনও জানি না রাসেল(....)কেন ব্যান হয় না। ওর গালি গালাজের জন্য আমি ওকে বাসায় ব্যান করে রাখছিলাম। যদিও সে গালি দেওয়া ধরেছিলো, কারন জামাতীরা নাম চেন্জ করে প্রথম তাকে গালি দিয়েছিল,তার পর থেকে শুরু, তার পরও আমি তাকে বাসায় ব্যান করে রাখছিলাম, এ সব নিয়ে চিল্লা চিল্লি করছি।

অথচ কতৃপক্ষ কিছু করে নি। রাসেল এর কিছু পোস্ট নিয়ে এমন চিল্লা পাল্লা হইছে,যাতে সে তেমন কিছু বলে নি,তারা ঐ সব বিষয় বুঝতে ই পারে নি। কিন্তু এমন কিছু পোস্ট আছে যা নিয়ে চিৎকার করা দরকার , তাও তারা বুঝতে পারে নাই,তাই তারা চিৎকার করে নি। আস্তমেয়ের এখন ও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। এখন ও সে তার যেকোন পোস্টে সুজোগ পেলেই ঐ সব কথা তুলে বিচার দেয়।

তা হলে রাসেল(......)এর কেন সাস্তি হবে না???? কেন শাস্তি হবে না মেঘকে যারা গালি দিয়েছে তাদের? এটা তো ঘটেছে নীতিমালা প্রনয়নের পর। রাগ ইমন চলে গিয়েছে, তার জন্য কিছু না। কতৃপ্ষের সব আচরন এ বুঝা যায় তারা চরম বেনিয়া মনোবৃত্তি নিয়ে ই এসেছে। যেই দিকে হাওয়া ঐদিকে ই পাল তুলবে। দেশের পরিস্থিতে তে সবচেয়ে সুবিধাজনক অবসস্থায় আছে জামাত,তাই তারা জামাতীগো কিছু কইবো না।

যেই মোহ নিয়ে আমরা ভাবছি যে বিশাল মহান কোন কাজ করছে, আসলে তা শুধুই ব্যবসা?এখানে নৈতিকতার কোন বালাই নেই। ভাবতে ই খুশি লাগছে এই ব্লগটা জামাতি ছাগলদের চারনভূমিতে পরিনত হচ্ছে। একটা জঙ্গি তৈরীর প্লাটফর্ম এ পরিনত হচ্ছে। ওদের উদ্দেশ্য হয়তো তাই ছিল,কিন্তু কিছু নিরপেক্ষ মানুষের লিখার আড়ালে এই সব করতে চাইছিল হয়তো। কিন্তু এটা বেশীদিন টিকে নি তারা ধরা খেয়েছে।

কনগ্রেচুলেশন সাম.ইন। ঘোমটা খুলে দাড়ানোর জন্য।
।