সময়... অনাদি... হতে... অনন্তের... পথে...
আজকাল নাকি তুমি কবিতা পড় না। কবিতায়
বিরক্ত ভাব এসেছে আমারও।
ডায়েরীর খাতা লিখে লিখে শেষ করেছি। শ্রাবন্তিকা-
তোমার কথা লিখবো এখন দেয়ালে।
ওহ... বাবা! দেয়ালে লিখতে সাহস করে না।
ইদানিং দেয়ালগুলো ক্লান্ত হয়েছে কবিতার মত।
ওখানে কত কি লিখা, রাজনীতি... ইতরামী।
তবে আমি লিখবো কোথায়? শ্রাবন্তিকার জন্যে
কবিতা লিখা খুব প্রয়োজন।
ব্যাকরণ খুঁজে কবিদের আসরে বিচরণ করি। সেখানে
ভিড় বড্ড বেশি।
ফিরে আসি পুরাতন ডায়েরীর খোঁজে।
হাতরে বেড়াই নেশার ঘোরে। শুনি কর্কশ ধ্বনি-
স্ত্রীর বাক্য ব্যাকরণ। ডায়েরী নাকি বিক্রি হয়েছে
কিনে নিয়েছে ফেরিওয়ালা। তবে লিখবো কোথায়
শ্রাবন্তিকার জন্যে লিখা বড় বেশি প্রয়োজন।
চৌরাস্তায় এসে দাঁড়াই। এতো কোলাহল কিসের
পাশ থেকে এক তরুণের হুংকার-
রাস্তা ছাড়ো, এখানে রক্তের লেখা জমেছে।
আমি ডায়েরী খুঁজি, খুঁজি ফেরিওয়ালা
শ্রাবন্তিকার জন্য একটা কবিতা লিখবো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।