আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিজয়ের মাসে র তারিখ 08/12

বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।

সিনিয়র বল্গার মডোরেটর সব চুপ তাই আমি মনে করাইয়া দেই আর মাত্র আট দিন। আমরা যখন যুদ্ধে ছিলাম মে জ র জে না রে ল (অব.) সি আর দ ত্ত বীরউত্তম 1971 সালের 3 ডিসেম্বর। সেক্টর ট্র-পস অগ্রসর হল। 400 সৈন্য নিয়ে 4টি কোম্পানি গঠিত হল।

একটি কোম্পানিকে লে. গিয়াসের নেতৃত্বে দরবস--কানাইঘাট রাস-ার মধ্যে 'কাট অফ' কোম্পানি হিসেবে কাজ করার দায়িত্ব দেয়া হল। লে. গিয়াসের দায়িত্ব ছিল কোন শত্রু সৈন্য যেন দরবস- থেকে এসে আমাদের কানাইঘাটে বাধা প্রদান না করতে পারে। লে. জহিরকে 1টি কোম্পানিসহ কানাইঘাট-চুরখাই সড়কের দায়িত্ব দেয়া হল, যাতে চুরখাইয়ের দিকে কোন শত্রু সৈন্য পালিয়ে না যেতে পারে। আর দুটি কোম্পানির দায়িত্ব ছিল মেজর রবের নেতৃত্বে নদীর পাড় ও মাঝ দিয়ে শত্রুর ওপর হামলা চালিয়ে কানাইঘাট জয় করা। রাতের অাঁধারে শুরু হল কানাইঘাট অভিযান।

রাত দেড়টায় গোলাগুলি শুরু হল। খবর নিয়ে জানলাম, লে. গিয়াসের সঙ্গে দরবস--কানাইঘাট এলাকায় পাকবাহিনীর গুলিবিনিময় হচ্ছে। লে. গিয়াসের কোম্পানি পাকবাহিনীকে ঘিরে ফেলেছে। কিছুক্ষণ পর খবর এলো, ওই কোম্পানির একটি ছেলে শহীদ হয়েছে। কিন' লে. গিয়াস গন-ব্যস্থলের অভিমুখে এগিয়ে চলেছে।

লে. জহিরের কাছ থেকে খবর এলো, ওরা ওদের গন-ব্যস্থলে পেঁৗছতে পারেনি এবং শত্রুরা ওদের গতিরোধ করার জন্য মর্টার ও এলএমজির সাহায্যে গোলা নিক্ষেপ করছে। মেজর রবের যাত্রাপথে কোন গোলাগুলি হচ্ছিল না। ওরা এগিয়ে চলেছে। 4 ডিসেম্বর, 1971 সাল। রাত আড়াইটার সময় চারদিক থেকে তুমুল যুদ্ধের খবর আসতে শুরু হল।

লে. গিয়াসের গন-ব্যস্থলে পেঁৗছার খবর পেলাম এবং সে তার কাজ শুরু করে দিয়েছে। আরও খবর পেলাম যে, ওদের যাওয়ার পথে 4টি বাংকারের ভেতর পাঞ্জাবি সৈন্যদের ওরা ধ্বংস করেছে। লে. গিয়াসের কোম্পানি শত্রুদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। বাংকারের ভেতর থেকে কারা যেন চিৎকার করে বলে ওঠে, 'আমরা বাঙালি আমাদের মারবেন না, আমরা আপনাদের সাহায্য করব। দুটি পাঞ্জাবি পালিয়ে যাচ্ছে_ আপনারা ওদের আক্রমণ করুন।

' এ পাকিস-ানিদেরও গিয়াসের কোম্পানি মেরে ফেলে। এ খবর রাত সাড়ে তিনটায় লে. গিয়াসের কাছ থেকে জানলাম। ওকে যে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তা সে পূরণ করেছে এবং প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। চারদিক থেকে গোলাগুলির আওয়াজ আসতে লাগল। ভোর 4টা।

লে. জহিরের কাছ থেকে জানলাম, কানাইঘাট-চুরখাইর পথে প্রচণ্ড আক্রমণের ফলে সে অগ্রসর হতে পারছে না। তার দু'জন ছেলে গুরুতররূপে আহত হয়েছে। আমি ওকে আহত ব্যক্তিদের পেছনে পাঠিয়ে দিতে বললাম এবং ওকে এগিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিলাম। যেভাবেই হোক পাকিস-ানিদের প্রতিহত করতেই হবে। মেজর রবের কাছ থেকে জানলাম, ওখানেও প্রচণ্ড গোলাগুলি চলছে, তবুও ওরা এগিয়ে চলছে।

কিছুক্ষণ পর খবর পেলাম, মেজর রবের কোম্পানি নদীর পাড় দিয়ে শত্রুদের ঘিরে ফেলতে সক্ষম হয়েছে এবং শত্রুদের কাছ থেকে প্রায় 150 গজ দূরে আছে। ওই কোম্পানির 5টি ছেলে আহত হয়েছে ও পেছনে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। মেজর রবের কোম্পানির জন্য গোলাবারুদ অবিলম্বে পাঠানো দরকার বলে জানাল। গোলাবারুদ পাঠানো হল। সকাল 6টার দিকে লে. জহিরের কাছ থেকে খবর পেলাম সে তার দায়িত্ব সম্পূর্ণ করতে পারছে না।

কারণ মেশিনগান ও মর্টারের গোলাগুলি ভীষণভাবে ওদের ওপর এসে পড়ছে। মেজর রবের কাছ থেকে খবর পেলাম ও প্রায় শত্রুদের কাছে এসে পড়েছে। বেশকিছু আহত হয়েছে। ওকে আরও সৈন্য দিয়ে সাহায্য করতে বলছে। নদীর ওপার থেকে ওদের ওপর গোলাগুলি আসছে।

নদীর ওপারে বেশ দূরে আটগ্রামে প্রথম বেঙ্গল রেজিমেন্ট আছে জানতাম। প্রথম বেঙ্গল রেজিমেন্টের সঙ্গে বেতার যোগাযোগ ছিল না। আমরা কানাইঘাট আক্রমণ করছি বেঙ্গল রেজিমেন্ট সে খবর জানত কিনা আমার জানা নেই। আমরা এটাও জানতাম নদীর দু'পারেই পাকিস-ানি সৈন্য আছে। কানাইঘাটে নদীর ওপারে শত্রু সৈন্য ও প্রথম বেঙ্গল রেজিমেন্ট মুখোমুখি বসে আছে জানলাম।

ওদের ওপর শত্রু সৈন্য হটিয়ে দেয়ার দায়িত্ব ছিল, তবে সম্ভব হচ্ছিল না, তাই পেছন দিক থেকে কানাইঘাট দখল করা খুবই দরকার হয়ে পড়েছিল। কানাইঘাট দখল করলে নদীর ওপারে পাকিস-ানিদের থাকা অসম্ভব। লে. জহির যখন এগুতে পারছিল না এবং মেজর রবের যখন আরও সৈন্য দরকার তখন লে. জহিরকে বললাম, মেজর রবের সৈন্যদের সাহায্য করতে, যাতে কানাইঘাটের ওপর প্রচণ্ড আক্রমণ হানতে পারে। আমার কাছে 'ওয়াকিটকি' সেট ছিল। যার সাহায্যে যোগাযোগ স্থাপন করছিলাম।

ভারতের আর্টিলারি আটগ্রামের পাশে বড় একটা টিলার ওপর অবস্থান করছিল। আমাকে বলা হয়েছিল, ওদের সাহায্য চাইলে পাওয়া যাবে। খবর পাঠালাম কানাইঘাট বাজারের ওপর ও নদীর ওপারে আঘাত আনতে। খুবই সুন্দরভাবে সাহায্য আসতে লাগল। সকাল প্রায় 9টা।

পাকিস-ানি অবস্থান থেকে গোলাগুলির মাত্রা দারুণভাবে বেড়ে গেল। প্রায় 20 মিনিট পর বন্ধ হয়ে গেল। বুঝলাম পাকিস-ানিরা হেরে গেছে। মেজর রব ও লে. জহিরকে বললাম এগিয়ে যেতে, আজ আমাদের কানাইঘাট দখল করতেই হবে। লে. গিয়াসকে আগেই খবর পাঠিয়েছিলাম ওর দুই প্লাটুন দিয়ে লে. জহিরকে সাহায্য করার জন্য কানাইঘাট-চুরখাই রাস-ায় অবরোধ গড়ে তুলতে।

বেলা প্রায় 10টার সময় খবর পেলাম, নদীর ওপার থেকে পাকিস-ানিরা পালাচ্ছে। হুকুম দিলাম 'ঝাঁপিয়ে পড়'। হাতাহাতি যুদ্ধের খবর পেলাম কিছুক্ষণ পরই। মহাবিক্রমে মেজর রব, লে. জহির ও লে. গিয়াসের সৈন্যরা কানাইঘাটের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। পাকিস-ানিরা দিশেহারা হয়ে পড়েছিল।

ওরা সাঁতার জানত না, তবুও নদীতে ঝাঁপ দিতে শুরু করল প্রাণে বাঁচার জন্য। নদীর পাড়ে ওরাই মাইন পুঁতেছিল। তাই নদীর পাড় দিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় নিজেদের মাইনের বিস্ফোরণে মারা যাচ্ছিল। বেলা 11টা_ 4 ডিসেম্বর, 1971 সাল। কানাইঘাট আমাদের দখলে এলো_ চারধারে জয় বাংলা ধ্বনি, ছেলেদের মুখে হাসি।

পেছনে খবর পাঠালাম কানাইঘাট জয়ের। নানা জায়গা থেকে আমাকে অভিনন্দন দেয়া হল। কানাইঘাট যুদ্ধে মৃত পাকিস-ানি সৈন্যের সংখ্যা ছিল প্রায় 50 জন। আহত 20 জনকে গুলি করে মারা হয়েছিল। বাঙালি রাজাকার ছিল 20 জন।

পায়ে ধরে মাফ চাওয়ায় ওদের নিয়ে মুটে-মজুরের কাজ করানো হতো। আমাদের পক্ষে শহীদ হয়েছিল 11 জন ও আহতের সংখ্যা ছিল 15 জন। ওদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর পেছনে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছিল। (লে. গিয়াস মেজর হিসেবে 1981 সালের সামরিক অভু্যত্থানে অংশ নেয়ার অভিযোগে মৃতু্যদণ্ডে দণ্ডিত হন। লে. জহির বর্তমানে অবসরপ্রাপ্ত।

বীরপ্রতীক উপাধিপ্রাপ্ত। ) আরেকটি ঘটনা খুব মনে পড়ে। সেটি ছিল চা বাগান পরিবেষ্টিত ভূমি লাঠিটিলায়। চারপাশের এলাকা থেকে লাঠিটিলা ছিল বেশ উঁচু। লাঠিটিলার বিপরীতে ভারতের করিমগঞ্জের চা বাগান।

পাকিস-ানি বেলুচ রেজিমেন্টের একটি প্লাটুনের অবস্থান ছিল লাঠিটিলায়। কিন' আমাদের ছেলেদের ভারতীয় এলাকা থেকে সিলেটের ভেতরে পাঠানোর জন্য লাঠিটিলা শত্রুমুক্ত করা খুব প্রয়োজন ছিল। মেজর রবের (বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার) নেতৃত্বে 19 জুন লাঠিটিলাকে শত্রুমুক্ত করার পরিকল্পনা নেয়া হয় এবং আক্রমণ শুরু হয়। এই আক্রমণে ভারতের গোলন্দাজ বাহিনী মুক্তিবাহিনীকে সাহায্য করেছিল। দু'দিক থেকে আক্রমণ চালিয়ে লাঠিটিলা পাকবাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করা হয়।

সেদিন পাকিস-ান বেলুচ রেজিমেন্টের একজন হাবিলদার ও একজন সিপাহি জীবিত আত্দসমর্পণ করেছিল। খুব বেশি আহত থাকায় ওরা আমাদের সঙ্গে কথাও বলতে পারছিল না। কোন পাকিস-ানি সিপাহির জীবিত আত্দসমর্পণ সেটাই ছিল প্রথম। নায়েক কুতুব ছিল আমার সেক্টরের একজন বীর যোদ্ধা। আজ সে আমাদের মাঝে নেই।

তার সাহসিকতার একটি ঘটনা বলা যাক। তখন সিলেটের সাদামাল নদীতে বেশ পানি। ফেরির সাহায্যে পার হতে হয়। কিন' ফেরিটি ছিল পাকিস-ানিদের কব্জায়। নায়েক কুতুবকে ফেরিটি ধ্বংস করে দেয়ার দায়িত্ব দেয়া হল।

ওর সঙ্গে দু'জন সিপাহি ও দু'জন ছাত্র সহযোগী। সেদিন সাদামালে বেশ স্রোত। কচুরিপানা ভেসে যাচ্ছিল বেশ দ্রুতগতিতে। রাতের অন্ধকারে শুরু হল মিশন। আস-ে আস-ে ওরা সবাই নদীতে নামল।

ওরা যখন মাঝ নদীতে পেঁৗছল তখন বৃষ্টির মতো গুলি আসতে লাগল ওদের ওপর। গুলির জন্য ওরা আর এগুতে পারছিল না। সে সময় ওদের সামনে দিয়ে ভেসে যাচ্ছিল কচুরিপানা। সেগুলো মাথার ওপর রেখে আক্রমণে না গিয়ে স্রোতের দিকেই ভেসে গেল ওরা। স্রোতের তীব্রতা ও পাকবাহিনীর অবস্থান বিচার করে এক বিষাদের ছায়া নেমে এলো সেক্টরে।

পরের দিনও ওদের কোন খোঁজ পাওয়া গেল না। দু'দিন পর এসে আমার পায়ে প্রণাম করল নায়েক কুতুব। বলল, 'বড় বাঁচা বেঁচে গেছি স্যার। ' আমি ওদের বুকে জড়িয়ে ধরলাম। চোখ দিয়ে আনন্দে জল গড়িয়ে পড়ল।

কেবল বললাম 'বেঁচে থাক, জয় বাংলা। ' হাবিলদার গোলাম রসুলের কথা কোনদিন ভোলার নয়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য যাদের নাম স্বর্ণাক্ষরে লিখিত হতে পারে তাদেরই একজন গোলাম রসুল। সেদিন ছিল 14 ডিসেম্বর। শুরু হল সিলেটের খাদিমনগরের দিকে যাত্রা।

খবর পেলাম সেখানে পাকিস-ানিরা বেশ বড় রকমের যুদ্ধের জন্য প্রস'ত হচ্ছে। ওটাই ওদের শেষ বূ্যহ। প্রায় দু'মাইল চলার পর আমাদের ওপর মর্টারের গোলাগুলি শুরু হল। সামনের ঈদগা ও উঁচুটিলা থেকে মর্টার ও মেশিনগানের গুলি আসছে। ভারতীয় গুর্খা ব্যাটালিয়নের সঙ্গে (ওরা আমাদের ডানে ছিল) ওয়াকিটকির মাধ্যমে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হলাম।

আমার দুটি কোম্পানির বেশিরভাগ ছেলেই একটি খোলা মাঠের মধ্যে এসে গিয়েছিল। তারা সামনের দিকের কয়েকটি উঁচু টিলার পেছনে হামাগুড়ি দিয়ে অবস্থান নিল এবং পাকিস-ানিদের গোলাগুলির জবাব দিল। একই সঙ্গে গুর্খা ব্যাটালিয়নের ওপরও পাকবাহিনী গুলিবর্ষণ করেছে বলে জানতে পারলাম। অবিরাম গোলাগুলি চলছে। বিকাল 5টার দিকে খবর পেলাম, সামনের অবস্থান থেকে সাহসিকতার সঙ্গে শত্রুর ওপর হামলা করে হাবিলদার গোলাম রসুল শহীদ হয়েছে।

এই নিভর্ীক ছেলেটি ছিল বিডিআরের। আমি ওকে হাবিলদার পদোন্নতি দিয়েছিলাম আটগ্রাম যুদ্ধের পর। পরে জেনেছি, শত্রুর গুলি উপেক্ষা করে সে ঈদগার দিকে এগিয়ে চলেছিল, লক্ষ্য ছিল ঈদগা দখল করা। তারই সাহসিকতায় সন্ধ্যার দিকে আমরা ঈদগা দখল করতে পেরেছিলাম। তার বীরত্বের কথা বিবেচনা করে আমি মুক্তিযুদ্ধের অধিনায়কের কাছে প্রস-াব রেখেছিলাম তাকে 'বীরশ্রেষ্ঠ' উপাধি দেয়ার জন্য।

মৃতু্যর পরদিন চিকনাগুলে কবর দেয়া হয়েছিল গোলাম রসুলকে। সিলেট-দরবস- রাস-ার পাশে চিকনাগুলে এখনও তার কবর দেখা যায়। যুদ্ধের সময় সাধারণ মানুষের সাহায্য-সহযোগিতা ছিল অতুলনীয়। প্রত্যক্ষ যুদ্ধে না থাকলেও মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্যে তাদের আপ্রাণ প্রচেষ্টা সব সময়ই ছিল লক্ষণীয়। একটি ঘটনার কথা বলি।

স্থান সিলেটের আটগ্রাম। অনেক মাইল হেঁটে বেশ রাতে আমরা আটগ্রামে পেঁৗছলাম। আমাদের কিছু বলার আগেই গ্রামের মানুষ আমাদের জন্য ভাত, ডাল, তরকারি প্রভৃতির ব্যবস্থা করল। এতজন লোকের খাওয়া-থাকার সব ব্যবস্থাই তারা কয়েকজন মিলে করে ফেলল। এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে জবাবে সেদিন গ্রামের মানুষ বলেছিল, 'আপনারা এত কষ্ট করে যুদ্ধ করলেন এখন আপনাদের জন্য আমাদের কিছু করতে দিন।

' মেজর জেনারেল (অব.) সিআর দত্ত : মুক্তিযুদ্ধে ুচার নম্বর সেক্টরের কমান্ডার যুগান্তর-08/12/06

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.