আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন কিনা স্পষ্ট করে বলুন-রাষ্ট্রপতিকে শেখ হাসিনা - অবরোধ শুরু- জনদুর্ভোগ ও ছাত্রছাত্রীদের কথা বিবেচনায় রেখে হজযাত্রীদের পরিবহন এবং যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে তা অবরোধমুক্ত

বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে বলেছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন কিনা স্পষ্ট করে বলুন। না পারলে প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব ছেড়ে দিন। বাংলাদেশের জনগণ জানে দাবি কিভাবে আদায় করতে হয়। 14 দলের আন্দোলন জনগণের ভোটের অধিকার রক্ষা করা।

যাতে তাদের ভোট কেউ চুরি করে কেড়ে নিতে না পারে। তারা সুষ্ঠুভাবে সে অধিকার প্রয়োগ করতে পারে। কিন' রাষ্ট্রপতি প্রফেসর ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ সংবিধান লংঘন করে প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়েছেন। ভাট চোর ও দুনর্ীতিবাজরা এক হয়েছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে তারা জনগণের ভোটের অধিকার রক্ষার জন্য আন্দোলন করছেন।

এদের হাত থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হলে আন্দোলনের কোন বিকল্প নেই। অবাধ নির্বাচনের জন্য যে আন্দোলন চলছে তা অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, ড. ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেয়ার পর প্রশাসনে যে পরিবর্তন হয়েছে, তাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না। নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা প্রকাশ না করেই তফসিল ঘোষণা করেছে। ভোটার তালিকা প্রকাশ করলে তাদের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যাবে_ এটাই তাদের ভয়।

নির্বাচন কমিশনের কাজ নির্বাচন অনুষ্ঠান, ভোট চুরি নয়। কিন' যাদের বসানো হয়েছে, তারা ভোট চুরির ওস-াদ। তিনি নতুন দুই কমিশনারের নিয়োগ প্রসঙ্গে বলেন, এর মধ্যে একজন বিএনপির মনোনয়ন চেয়েছিলেন। নির্বাচন করার জন্য এলাকায় বিএনপির হয়ে কাজ করেছেন। তিনি প্রশ্ন করেন, তাদের দিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় কিভাবে?দলীয়করণ কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি? তা বেগম খালেদা জিয়ার কাছে শিখতে হবে।

এরা গত 5 বছর সব প্রতিষ্ঠানে দলীয়করণ করেছে। এমনকি বিচার বিভাগ পর্যন-। এর ফলে প্রধান বিচারপতির নজিরবিহীন আদেশ। এরা সংসদ ভবনে আগুন দিয়েছে। গত 5 বছরে দুনর্ীতিই ছিল তাদের একমাত্র নীতি।

সফলতা বলতে জনগণের অর্থসম্পদ চুরি। আজ থেকে শুরু হওয়া অবরোধ আরও কঠোর হবে। বিশেষ করে বঙ্গভবনের চারদিকে গড়া হবে দুর্ভেদ্য প্রাচীর, যাতে এর ভেতরে কোন যানবাহন প্রবেশ করতে না পারে। অবশ্য অ্যাম্বুলেন্স ও নিরাপত্তাকমর্ীরা এর আওতামুক্ত থাকবেন। যেসব স্পটে কমর্ীরা থাকবে তা হচ্ছে_ গাবতলী বাসস্ট্যান্ড, মিরপুর 10 নম্বর গোলচত্বর, 12 নং বাসস্ট্যান্ড, রাসেল স্কোয়ার, আসাদগেট, আজমপুর, কুড়িল রেলক্রসিং, মহাখালী, মগবাজার, জুরাইন রেলগেট, যাত্রাবাড়ী চৌরাস-া, দয়াগঞ্জ ট্রাকস্ট্যান্ড, সদরঘাট, নবাবপুর থেকে ভিক্টোরিয়া পার্ক, নর্থসাউথ রোড ও বাবুবাজার, শাপলা চত্বর, শহীদ নূর হোসেন স্কোয়ার, শাহবাগ মোড়, কমলাপুর রেলস্টেশন, কিল্লার মোড়, দৈনিক বাংলার মোড়, রাজউক ভবন, শ্যামলী সিনেমা হলের সামনে, বাড্ডা-গুলশান সংযোগস্থল, মালিবাগ মোড়, নীলক্ষেত-নিউমার্কেট, ফার্মগেট, হাইকোর্ট ফোয়ারা মোড়।

বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.