আসুন সরাসরি কাজের কথায়। অনলাইনে অনেকে নানা ভাবে আয় করছে। কেউ ফ্রিল্যান্সিং করে, কেউ ব্লগিং করে, কেউ এফিলিয়েট মার্কেটিং করে। কিন্তু আরেকটি বিশেষ উপায় আছে যা সবাই জানে- পিটিসি। হ্যাঁ, আমি পিটিসি-র কথাই বলতে চাচ্ছি।

সবাই মনে করে ক্লিক করে আর কত টাকা আয় করা যায়। হ্যাঁ, কথাটা সত্য। আর তাই আজ আমি আপনাদের বলবো না কেউ ক্লিক করুন আর আয় করুন। শুধু বলবো এই পিটিসি সাইট গুলোর মাধ্যমে ভালো আয় করা সম্ভব। সেটা কিভাবে- সেটাই আমি আপনাদের দেখাবো।


আমরা প্রায় দেখি বিভিন্ন আয়ের ক্ষেত্রে রেফারেলের কথা। কাউকে রেফার করলে কোম্পানি আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান অর্খ আপনাকে দেয়। ঠিক পিটিসি-র ক্ষেত্রেও তাই। আপনি একটি একাউন্ট খুলুন, ইচ্ছা মত কয়েকটি ক্লিক করুন- অবশ্যই আপনাকে ক্লিক করতে হবে। সেটা কম হোক বেশি হোক।

পাশাপাশি রেফারেলের দিকে গুরুত্ব দিন। আমি তো ডলার খরচ করে রেফারেল ভাড়া করে ফেললাম।
এবার আসি আসল কথায়। পিটিসি সাইটের তো দুনিয়াতে অভাব নেই। কোনটা রিয়াল আর কোনটা স্ক্যাম বা ভূয়া- সেটিই আসল কথা।

অনেক পিটিসি সাইট আছে যারা অনেক পে করে কিন্তু প্রকৃত পক্ষে সাইট গুলো ভূয়া। অনেক সাইট আছে যারা অল্প পে করলেও লেজিট বা রিয়াল সাইট। এরকম কয়েকটি সাইটের মধ্যে ValuedBux একটি। এটি সম্প্রতি লাঞ্চ করেছে। মিনিমাম পে আউট মাত্র ১ ডলার- পেজা অথবা পেপালে মাধ্যমে।

প্রতি ক্লিকে দিচ্ছে সর্বোচ্চ ০.০২ ডলার। আর রেফারেল ক্লিকেও একই পরিমান ডলার দিচ্ছে।
এখন আসুন হিসেব করি। আপনি যদি কমপক্ষে ১০ জনকে রেফার করতে পারেন আর প্রত্যেক রেফারেল যদি প্রতিদিন ৪ টি ক্লিক করে তাহলে আপনার আয় হবে- ৩০*৪*০.০২= ২.৪ ডলার। অর্থাৎ মাসে আপনার আয় হচ্ছে: ৭২ ডলার মানে প্রায় ৫৪০০ টাকা।

মাত্র প্রতিদিন অনলাইনে সর্বোচ্চ ৫ মিনিট ব্যয় করে। আর ৩০ জন রেফারেল কোন ব্যাপারই না। প্রথমে সামান্য পরিশ্রম করলেই আপনিও পারবেন। আর পরিশ্রম করবেনই না কেন সারাদিন অনিশ্চিত কাজে বিড করে কাজ না পেয়েও যদি হতাশ না হন। তাহলে নিশ্চিত আয়ের জন্য একটু প্রাথমিক পরিশ্রম করলে দোষের কি।

তাহলে চলুন শুরু করা যাক। নিচের ছবিতে ক্লিক করে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।

সবাই ভালো থাকবেন।
সময় পেলে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন
।