আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নিঝুম দ্বীপের হাতছানি........



ভ্রমন সবসময়ই মজার........... আর সেই ভ্রমন যদি হুট করে হয়, তাহলে আরো মজার। গত রোজার ঈদের (August, 2013) পর হুট করেই ভ্রমনের সিদ্ধান্ত, আর সেই ভ্রমনে আমরা সাড়া দেই নিঝুম দ্বীপের হাতছানিতে......... দুই দিনের ভ্রমনে অনেক মজা করি....... আর উপভোগ করি প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য। আর জঙ্গল ঘুরতে যেয়ে হারিয়ে যাবার মজাই আলাদা..... যদিও হারিয়ে যাবার কারনে ভ্রমনটাও অন্যরকম হয়। আসুন তাহলে আমাদের ভ্রমনের সাথে..... কিছু ছবি কিছু কথা..... আমাদের পরিচিত সদরঘাট..... নাম না জানা কোন এক জায়গা.... এটা তজিমদ্দিন ঘাট... মনপুরা ঘাট... নিঝুম দ্বীপের রাস্তায়......... পুরাই নিঝুম দুই দোস্ত.... কয়েক হাত দুরেই হরিণ.... সমুদ্রের ছোয়া......... স্বপ্নিল...... এই চাচার হেটেলেই দুই দিন খাইছি......... অনেক ভালো একজন মানুষ এই মসজিদ বোডিং-এ ছিলাম ২রাত..... (খুবই সস্তা) বিস্তৃত মাঠ...... এই পুরো জায়গাটি জোয়ারের সময় ডুবে যায়.... কেওড়া বনের প্রবেশ মুখে.... গাইড সহ রাস্তা হারানোর পর.......... রাস্তা হারানোর মজাই আলাদা..... রাস্তা না হারাইলে এই জলাভূমির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারতাম না..... এই দিকে কেউ আসে না.... ডাকাতের ভয়ে বিকালে সমুদ্রে কিছুক্ষন ঝাপাঝাপি..... এখানে লাল কাকড়া না হলেও ধুসর বা কাল কাকড়া আছে...... দিছি দাবড়ানি কিন্তু এগুলা লাল কাকড়ার মত চালাক না..... পায়ের নিচে পইরা ২টা কাকড়া পটল তুললো..... তারপর আর দাবড়ানি দেই নাই........ আহহ......... ২কেজি চিংড়ি মাত্র ৩০০/=....... চাচারে কইলাম সুন্দর কইরা ভাইজা দেন........... তারপর মজা কইরা খাইলাম চাচা মিয়ারে থ্যাংকু...... কেওড়া ফল... নিঝুম দ্বীপ থেকে ফেরার পথে ট্রলারে..... ফেরার পথে বরিশাল গামী লঞ্চ........ আসার সময় মনে হয়... ইস আরো কয়দিন যদি থাকতে পারতাম... ভার্চুয়াল ভ্রমনে কি রকম আনন্দ পাইলেন জানাবেন কিন্তু অনেক ধন্যবাদ আপনাদেরকে.... সাথে থাকার জন্য।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।