আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশের ভূত ও ভৌতিক ইতিহাস-১

বলতে চাই না। লিখতে চাই।

বাংলাদেশের ভৌতিক ইতিহাস স্বমহিমায় উজ্জ্বল। ক্ষেত্রবিশেষে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে অত্যন্ত সাংঘর্ষিক। ভ্যাম্পায়ার কিংবা এনটিটি, স্পিরিট যাই বলা হয় বাংলা ভাষায় এসে জুজু কিংবা লাশখেকো হয়ে যায়।

বাংলাদেশের সুবিস্তৃত অঞ্চল জুড়ে প্রচলিত রয়েছে বিভিন্ন ভৌতিক লোকগাঁথা। আজ সেগুলোই বর্ণনা করছি- জুজু:: সিলেট ও ভারতীয় বর্ডারের মধ্যবর্তী অঞ্চলটিতে রয়েছে এই অদ্ভুত অদৃশ্য প্রানীটি। শোনা যায়, চা বাগানের আশে পাশে কেউ রাতে একলা পথ চলতে পারে না। পরদিন নাকি লাশও খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে জুজু সবচেয়ে বেশি টার্গেট করে যাদের তারা হলো বাচ্চা।

সাধারণতঃ ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসে প্রচুর বাচ্চা খোয়া যায় চা বাগানের মহিলা কর্মীদের। সরল ভাষায় তারা এটাকে বলে "জুজুয় নিয়ে গেছে"। গুড্রো বোংগা: দুই ফিট উচ্চতার এই অদ্ভুত বাচ্চাসম জিনিষটা আসলে এক ধরণের অপদেবতা। সাঁওতালরা এদের পূজা করে থাকে। পরের বাড়ির ধন সম্পদ এনে নিজের বাড়ি সমৃদ্ধ করতে এদের ব্যবহার করা হয়।

তবে বিনিময়ে এরা মালিকের বাচ্চা খেয়ে ফেলতে চায়। বাচ্চাকে গুড্রো বোংগারা "শসা" ডাকে। "শসা খাবো, শসা দে"

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.