আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঐশি ও তার অনিশ্চিত ভবিষ্যত



কিছু দিন আগে নিজ বাড়িতে ঘুমন্ত অবস্তায় খুন হয় পুলিশ দাম্পতি। এ পুলিশ দাম্পতি খুন হবার পর কিছু দিন দেশের সকল পএ-পএিকা ও টিভি চ্যানেল গুলোর প্রধান খবর হয়ে দাড়িয়েছিল এই বিভৎস্য খুেনর রহস্যকে ঘিরে । এই জোড়া খুনকে কেন্দ্র করে প্রথমে সৃষ্টি হতে থাকে রহস্যের পাহাড় । কিন্তুু সময় যত এগুতে থাকে ভাঙ্গতে থাকে অজানা রহস্যের জাল । আর তখনি প্রায় ৭শত কটি মানুষ নিজের অজানতে প্রশ্ন করে বসলো, একটি ১৬ বছর বয়সের মেয়ে কিভাবে জন্ম দাতা বাবা-মা কে নিজের হাতে খুন করতে পারে ?? আর সকল মনুষের মনে ঐশি জন্য জন্ম নিলো একরাশ ঘৃণা।

প্রতিমুহুতে এই জোড়া খুনের সকল খবর গুলো অনলাইনে প্রচার করছিল দেশের সকল সংবাদ পএ-পএিকা গুলো। ঐশির বাবা-মার ভুলের কারনে আজ ঐশির নামের সামনে খুনি শব্দটি স্থান পেয়েছে কি না তা আমার জানা নেই আর এইটা আমার জানবার কথাও না । ঐশির বাবা-মা নিজেদের অজানতেয় ভুল করেছিলেন কি না তা আমার জানা না থাকলেও, ৯৯% সংবাদ পাঠকগন ঐশি কে কেন্দ্র করে যে নিুমানের মন্তব্য গুলো করেছে তাতে আর আমার বুঝতে বাকি নেই, এবার আমরা ভুল পথে হাঁটছি। মনে হচ্ছে আমরা পাপকে ঘৃনা করতে ভুলে গিয়ে পাপিকে ঘৃণা করতে আরাম্ভ করেছি । আজ থেকে ১৬ বছর আগে একটি একক পরিবারের জন্য সুসংবাদ নিয়ে বাবা-মায়ের বুকের ধন হয়ে জন্ম নিয়েছিলো ঐশি, তার চারপাশে তাকালেই কারো বুঝতে কষ্ঠ হবার কথা নয় এই পুলিশ দম্পতি এক বিন্দু দুঃখের আচরও লাগতে দেয়নি ঐশিকে।

আর আজ সেই ঐশি খুন করলো বাবা-মাকে !!! ঐশি রহমান অক্সর্ফোড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলরে 'ও' লভেলেরে ছাত্রী ছিলো সুতরাং একটি কথা দৃঢ় ভাবে বলা যেতেই পারে এই নেশা গ্রস্ত ভুল পথগামী মেয়েটির চোখেয় ছিলো ভবিষ্যত গড়ার রাশি রাশি স্বপ্ন । তবে আজ ঐশি কেন এ স্থানে ??? ঐশির বয়স এখন ১৬ বছর আর এটাই একটা সন্তানের নষ্ট হবার বা ভুল পথে যাবার বয়স এটা আমার নয় অনেক জ্ঞানী-গুনীদের কথা। পৃথিবীতে সবাই স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকতে চায় এবং স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করতে চায়। পৃথিবীতে দুইটি পথ আছে একটা হচ্ছে সঠিক পথ অপরটি ভুল বা খারাপ পথ যে যেনামেই ডাকুক না কেন, অর্থটা কিন্তুু একই। কোনটি সঠিক পথ আর কোনটি ভুল পথ এই দুইটি না বুঝেই অথবা এই দুইটির মাঝে যে একটা বিশাল পার্থক্য আছে তা বুঝবার জ্ঞান হবার আগেই যদি কেউ পৃথিবীর বুকে স্বাধীন ভাবে পথ চলতে যায়, তাহলে তার সঠিক পথ হারিয়ে ভুল পথে বিচরনটা দেখতে খারাপ লাগলেও খুব অস্বাভাবিক কিছু নয়।

একবার যদি কেউ ভুল পথে চলে যায় তবে তাকে সঠিক পথে ফিরে আনাটা সহজ কাজ নয় বরং কঠিন কাজ গুলোর মঝে একটি অন্যতম কঠিন কাজ। এর মূল কারনটা হচ্ছে ভুল পথে চলে যাওয় মানুষ/সন্তানটি মনে করেন যে তিনি সঠিক পথেই আছেন। অথবা তিনি সঠিক পথটা চিন্তেই ভুলে যান অথবা ঐ বখে যাওয়া মানুষটির সঠিক পথে ফিরিয়ে আসার পথে প্রধান বাধা হয়ে দাড়ায় এই ভদ্র সমাজ । কারন এই ভদ্র সমাজ ততদিনে তার নামের পূর্বে বসায় দিয়েছে নেশা গ্রস্ত, খুনি, চোর অথবা যার জন্য যা প্রযোজ্য হয় আর কি। যার কারনে পথ হারানো সন্তানটি নিজের ভুল গুলো শুধরীয়ে সঠিক পথে ফিরে আসার মত সুযোগ পায় না বা আমরা সুযোগ করে দিতে পারি না এটা আমাদের ব্যর্থতা।

সেই সন্তানটি নিজেকে সরিয়ে নেয় এই ভদ্র সমাজের স্বাভাবিক নিয়ম-নীতি থেকে। অপর দিকে নিজেকে সোপে দেয় অন্ধকার জগৎ এর কাছে, ভাবতে শুরু করে অন্ধকার জগৎ যেনো তার সব। অবশেষে অন্ধকার জগৎ এর মধ্যেই খুজে নেয় পৃথিবীর অকৃএিম ভালোবাসা!! একটি মানুষকে ভুল পথে যাবার জন্য কয়েকটি বিপথগামী মানুষ ও কয়েক মিনিট যতেষ্ঠ। কিন্তুু আবার সেই বখে যাওয় মানুষটিকেই সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রয়োজন ঢেড় সময় ও একটি সুন্দর পরিবেশ এবং ঐ পরিবেশের মানুষ গুলোর মনের মাঝে থাকতে হবে অকৃএিম ও অন্তহিন ভালোবাসা। এতসব আয়োজন শুধুমাএ বখে যাওয় মনুষ/সন্তানটিকে সঠিক পথে দেখানোর জন্য।

তবেই হয়তোবা একটি পথ হারানো মানুষ/সন্তানকে সঠিক পথে ফিয়ে আনা যেতে পারে। পৃথিবীতে বেঁচে থাকার তাকিদে পথ চলতে গেলে তৈরি হতে পারে একটা মানুষের উপর অপর একটি মানুষের রাগ, ঘৃণা, হ্মোভ, শএুতা। আর খুব সামান্য পরিমান রাগ, ঘৃণা, হ্মোভ অথবা শএুতার কারনে খুনের পরিকল্পনা করা সম্ভব না। মনের মাঝে কি পরিমান ঘৃণা, রাগ, হ্মোভ ও শএুতা থাকলে একটি ব্যক্তি অপর একটি বক্তিকে খুনের পরিকল্পনা করতে পারে। এটা আমার বা আপনার জানার কথা নয় ।

সেহ্মেএে মেয়ে হয়ে বাবা-মাকে খুন করার ব্যপারটা অনেক খানি অবাক করার বিষয় !! হয়তোবা পুলিশ দম্পতি কখনো বুঝতে পারেননি যে, বাবা-মা হিসাবে মেয়ে ঐশির সঙ্গে তাদের যে সর্ম্পক থাকার কথা ছিল তা দিনের পর দিন নিজের অজানতে নষ্ঠ হয়েগেছে। অপর দিকে দিনে দিনে জন্ম নিয়েছে একটি নতুন সর্ম্পক যার নাম হচ্ছে শএুতা। আর সময় যতই গড়িয়ে গেছে এই শএুতাই ঐশির মনে ধারন করেছে চরম থেকে চরমে.... । যার শেষ হয়েছে খুন দিয়ে । আমার যতটুকু মনে হয় ঐশিকে তার পরিবারের সদস্যগণ ভালো ভাবে বুঝতে পারেননি বা বুঝার সৎ চেষ্ঠাটুকু কেউ করেননি।

অপর দিকে ঐশির পহ্মে তার পরিবারের সদেস্যগণকে বুঝার মতো প্রতিটি দরজাই ছিল ভিতোর দিকে শক্ত ভাবে আটকানো। ঐশি ছিল ইয়াবা নেশা গ্রস্ত, এ কথা জানার পরে ওর জন্য সুচিকিৎসার ব্যবস্তা নাকরে চারদেয়ালের মঝে আবদ্ধ করে রাখাটা হচ্ছে ধর থেকে মাথা আলাদা করার মতো। ঐশি কখনোই মানসিক ভাবে সুস্থ ছিলো না। তারপরেও ঐশির উপর পরিবার যে আচরন করেছিলেন তাতে করে ঐশির মানসিক আবস্তা পুরোপুরি বিকৃত হয়ে পরে, আর বিকৃত মানসিকতা দ্বারা কি ঘটতে পারে তা বলার বাকি নেই। পুলিশের স্পেশাল ব্রঞ্চের (এসবি) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান তার নিজেস ফ্ল্যাটটিকে থানা অথবা রিমান্ডে নেয়া আসামীর সেল ভাবতেন কি না সেব্যেপারে আমার সন্দেহ রয়েছে অনেক বেশি।

ঐশির দিকে তাকালেই মনে হয় চোখ ও মুখে লেগে আছে একটা অজানা মায়া। সত্যি ওকে খুনি বলতে আমার বড় কষ্ঠ হচ্ছে, হয়তোবা আমার সঙ্গে আরও আনেকেরেই কষ্ঠ হতে পারে সেটা অবাক হবার মতো কিছু না। কিশোর বয়সের দোহাই দিয়ে যেকারো একটু-আদটুকু ভুল মেনে নেয়া যেতে পারে,কিন্তুু একেবারে নষ্ঠ হয়ে যাওয়টা মানা ঠিক হবে না। আজ পর্যন্ত যারা কিশোর বয়সে নষ্ঠ হয়েছে তার প্রতিজনার নষ্ঠের পিছনে এক বা একের অধিক সুনির্দিষ্ট কারন রয়েছে । কিন্তুু ঐশি একটি সচেতন পরিবারের সন্তান হওয়া সত্তেয় কেনো ভুল পথে বিচরন করে নিজেকে অন্ধকার জগতের সদেস্য করেছিল?? শুধু এই একটা প্রশ্ন সকল মনুষকে অনেক বেশি ভাবিয়েছে।

এই প্রশ্নটির উত্তরে জরিয়ে যাচ্ছে ঐশির পরিবার থেকে বন্ধু-বান্ধব পর্যন্ত সবাই । প্রথম, পুলিশের স্পেশাল ব্রঞ্চের (এসবি) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান যে পদে চাকরী করতেন তাতে তিনি প্রতি মাসে কি পরিমান ভাতা পেতেন তা সঠিক ভাবে জানা নেই। তবে তার মাসিক ভাতা যে খুব বেশি হবেনা তা সত্যি। এছাড়া তার আর কোন সৎ উপার্যনের পথ ছিল কি না তা কোথাও উল্লেখ না থাকার কারনে একদিকে যেমন থাকতেছে অজানা তেমনি অপর দিকে কাটতেছেনা সন্দেহ। দ্বিতীয়, ঐশি তার পরিবারের কাছ থেকে যে সময় পেত তা খুবই অল্প।

এই দম্পতি ঐশিকে সময় দেয়ার বদলে তার হাতে তুলে দিতেন বেহিসাবি টাকা। যে টাকাই কি না ঐশির নষ্ঠের মূল কারন। বর্তমান এক পিচ ইয়াবার মূল্য ৪০০ থেকে ৫০০ শত টাকা। বাবা-মা কি পরিমান টাকা অবুজ সন্তনদের হাতে তুলে দিলে ইয়াবার নেশা করা সম্ভব হতে পারে সেই উত্তরটা মনে হয় কারো অজানা নয়। তৃতীয়, ঐশিকে তার পরিবারের সদেস্যগণ কখনোই বুঝতো না, আর না বুঝার কারনে বিশ্বাস করতে পারতো না।

সর্বদাই দেখতো সন্দেহর চোখে, তার প্রমান মিললো ঘটনাটি যখন প্রথমে প্রকাশিত হয় তখন ঐশির আন্তিয়-সজনগণ সংবাদ মাধ্যম গুলোকে ঐশিকে কেন্দ্র করে যে বর্ননা দিয়েছিলো তা থেকে। এতে করে প্রমানীত হয় যে, ঐশির সঙ্গে পরিবারের অন্যান্য সদেস্যগনের একটা নিবির শএুতা আছে তা প্রকাশ্র হক আর অপ্রকাশ্যই হক !!! চতুর্থ, ঐশি এক দিনে বা এক রাতেই নেশার জগতে প্রবেশ করেনি । পুলিশের স্পেশাল ব্রঞ্চের (এসবি) পরিদর্শকের মেয়ে হয়ে এই পথে আসতে অনেক সময় লাগার কথা। অনুমান নয় বিশ্বাস থেকে বলছি। পরিবারের সদেস্যগণ যদি নিয়মীত ঐশির সঙ্গে যোগাযোগ রহ্মা করতেন তাহলে এই ভুল জগতে পুরোপূরি বিচরনের আগেই ঐশিকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হতো।

কিন্তুু তা করতে ব্যর্থ হয়েছে তার পরিবার। পঞ্চম, ঐশি নেশা গ্রস্ত কথাটা তার পরিবার জানতে পেরেছেন অনেক পরে তখন ঐশি আর ঐশিতে নেই সে দাড়িঁয়েছে সর্বশেষ প্রান্তে!! আর সেই মুহুতে পরিবারের সদেস্যগণ যে আচরন করেছিলেন তা অমানবিক। সর্বশেষে যদি প্রমানীত হয় যে, সেই খুন করেছে তাহলে আইনের চোখে ঐশি অপরাধী এবং তার শাস্তি হবে এতে কোন সন্দেহ না রাখাই ভালো। আমার কাছে উত্তর না থাকার কারনে আপনাদের উপর চাপিয়ে দিলাম, পরিবারের সঙ্গে সন্তানের কি পরিমান দূরুত্ব তৈরী হলে ঐশির মতো মেয়ের সঙ্গে একটি বস্তির ছেলের বন্ধুত্ব গড়িয়ে উঠতে পারে ?? যর কিনা প্রাতিষ্ঠানিক কোন বিদ্যাই নেই। আপনাদের মনে খুব সহজে প্রশ্ন উঠতে পারে আমি কেনো ঐশির নামে এতো ভালো ভালো কথা বলছি, না আমি ঐশির পহ্মে কথা বলছি না।

বরং এই ভদ্র সমাজের মানুষকে উদ্দেশ্য করে বলছি যাতে করে আর কোন ঐশি নতুন করে জন্ম না নেয়। ঐশির পরিবার যে ভুল গুলো করে গেছেন সেই ভুল গুলো নতুন করে আর কনো পরিবার না করেন। এইবার একটু অনুভব করেন ঐশিকে যে নেশার ঘোড়ে হারিয়েছে বাবা-মাকে, হয়তো তখন সে বুঝতে পারেনি কি হারিয়ে ফেললো বা নিজের অজানতে কি মস্তবড় ভুল করেছে সে। পৃথিবীর বুকে বড় একা তার আপন বলে কেউ নেই, একলা মন একলা পথিক আর সামনে পরে আছে অনিশ্চিত ভবিষ্যত!! শরীরের সর্বশেষ শক্তি দিয়ে বাবা বলে চিৎকার করলেও আর ফিরবেন না বাবা এবং শরীরের শেষ বিন্দু রক্ত উৎসর্গ করলেও ফিরবেন না গর্ভধারীনী মা। আজ আর কি অবশিষ্ট আছে সেই ঐশির, হয়তো বারবার ভারি হয়ে আসছে বুক ঝাপসা হয়ে আসছে চোখের পাতা যা আপনর আমার দেখার বাইরে।

ভদ্র সমাজের ছুড়ে দেয়া ঘৃনার কাছে লুকিয়ে রাখছে নিজের কষ্ঠের কথা। এ দীর্ঘ সময়ের মধ্যে ঐশির নেশার ঘোর কেটে যাবার কথা, সে হয়তো ধীরে ধীরে ফিরছে তার স্বাভাবিক জীবনে মনে পরছে ফেলে আসা দিন গুলোর কথা বুঝতেছে নিজের ভুল। ততহ্মনে পৃথিবী গ্রহন করেছে তার কঠিন রুপ!! আদালতে ঐশির অপরাধটা প্রমাণীত হলে বয়সের দিকটা বিবেচনা করে ফাঁসির আদেশ না দিতে পারেন। তবে আদালত যাবত জীবনের আদেশ দিতে পারেন। যার পরিমান হতে পারে ১৪ হতে ১৫ বছর।

অর্থাৎ ১৪ হতে ১৫ বছর পরে ঐশির বয়স হবে ৩০ হতে ৩১ বছর। আজ থেকে ১৪ অথবা ১৫ বছর পরে ঐশিকে আশ্রয় দেবার মতো অথবা আপন ভেবে কাছে নেয়ার মতো মানুষ থাকবে, আমার বিশ্বাস হয়না। পরিবারের সামান্য কিছু ভুলের করনে ঐশির সুন্দর ভবিষ্যতের বদলে ধ্বংস হলো গোটা পরিবার!! তাই আমি এই ভদ্র সমাজের মানুষের প্রতি অনুরোধ করতেছি আসুন আমরা সচেতন হই, পরিবারের সঙ্গে সন্তানের ভালো সর্ম্পক গড়ে তুলি। নিজের অজানতে সন্তানের জন্য কোন ভুল সিন্ধান্ত গ্রহন করা থেকে বিরতো থাকি। যাতে করে নতুন কোন ঐশির জন্ম না হয় সেই দিকে লহ্ম রাখি।

সর্বশেষে ঐশি ও ঐহির মঙ্গল কামনা করি, আল্লাহ যেনো এই দুই এতিমের সহায়হন। তোফায়েল আহমেদ এল,এল,বি (অর্নাস)

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।