আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আরব জাতি: খচ্চর, নোংরা, অসভ্য, অমানুষ, অলস, হারামী, হীন এক জাতি

Nothing Especial....

আজকে মেজাজটা খারাপ হইলো নিচের খবর পইড়া: সৌদি পুলিশের সঙ্গে বিদেশি শ্রমিকদের সংঘাতে নিহত ২ মহানবী (স: )-রে আল্লাহ তৎকালিন সবচেয়ে খারাপ আরব জাতির হেদায়েত করার জন্য পাঠাইছিলেন। হয়তোবা কিছুদিনের জন্য ভালো হইছিল তব আগের মত আবার হারামীতে পরিণত হইসে। চলেন এদের কিছু চরিত্র দেখি: (১) এরা সময়জ্ঞানহীন, কথায় আছে আজ ১২ টায় কোন আরবের সাথে আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্ট থাকলে কালকে সে ১২ টায় আসবে। (২) এরা লুচ্চা লাফাঙ্গা চরিত্রের। হারামীগুলার চরিত্রের প্রকাশ দেখতে হলে আপনি যাষ্ট একটা জিনিসের কথা ভাবেন "অ্যারাবিয়ান নাইটস" ।

যারা এর গল্পগুলা পড়সেন তারা বুঝবেন সেই খলিফা হারুনের আমলেও এরা কি পরিমাণ চরিত্রহীন ছিলো। বর্তমানকালে তো কথাই নাই। সৌদি প্রিন্স যে গে ছিল লিফটে তার ভৃত্যরে পিটিয়ে মারসে এটা তো জানা কথা। বাংলাদেশসহ গরীব দেশের যে মহিলাগুলা চাকরি নিয়া গিয়েছে বা আছে তাদের সবাই কম বেশী মালিক বা মালিকের পরিবারের সদস্যদের দ্বারা যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছে। এদের বুড়াদের তরুনী বিয়ে করার গল্প তো আমরা সবাই জানি।

এরা হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে লাসভেগাস আর মুম্বাই এ ভোগবিলাসে খরচ করে। (৩) এরা প্রচন্ড অলস। হারামীগুলা তেলের টাকা পেয়ে আমাদের মত মানুষদের মানুষ মনে করে না। আগে তো শুনতাম বাথরুমের পর নিজেদের শৌচকার্যের জন্য এরা মানুষদের ভাড়া করত। এখন উপসাগরীয় যুদ্ধের পর কিছুটা হয়ত খরচ কমেছে তবুও এরা কাজের ব্যাপারে প্রচন্ড বিতিশ্রদ্ধ।

কুত্তাগুলা আমাদের মত গরীব দেশের লোকদের বলে মিসকিন। তেল আবিষ্কারের এরা নিজেরা ফকির ছিলো আর সারা বছর চলতো হ্বজে আসা লোকদের দান খয়রাত আর আয় দিয়ে। (৪) এরা প্রচন্ড হারামী একটা জাতি। বিশ্বে আজকে মধ্যপ্রাচ্য একাই অশান্তি সৃষ্টি করে রেখেছে। এদের নিজেদের কামড়াকামড়ির ফলে কি ফিলিস্তিন, কি ইরাকে, কি লিবিয়াতে শান্তি সুদূরপরাহত।

বরং নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থের কথা ভেবে নিজেদের মধ্যে কামড়াকামড়িতে আজ পূণ্য ভূমিতে আমেরিকার সেনারা ঘাটি গেড়েছে। আফগানিস্তান থেকে শুরু করে পাকিস্তানে মৌলবাদের উত্থ্যান, বাংলাদেশে স্বাধীনতা অস্বীকার করা পর্যন্ত সব কিছু এরা করেছে। বলা হয়ে থাকে আমেরিকার টোটাল ইনভেষ্টের প্রায় অর্ধেকটা আরব শেখদের করা। হজরত মুহাম্মদ (স: ) এর সময় থেকে শুরু করে চক্রান্তে এদের জুড়ি নেই। চার খলিফার তিন খলিফা, হজরত মুহাম্মদ (স: ) পৌপুত্র হাসান (রা: ) এবং হোসেন (রা: ) সবাইকে এরা হত্যা করেছিল।

এটাও বলা হয়ে থাকে যে হজরত মুহাম্মদ (স: ) পর থেকে শুরু করে ওনার বংশধরদের বেশীর ভাগের মৃত্যূর জন্য এই নোংরা জাতটি দায়ী। (৫) এরা প্রচন্ড অপব্যায়ী একটা জাতি। আল্লাহ তার অপার রহমতসরুপ এদের অফুরন্ত তেল সম্পদ দিয়েছেন যা দিয়ে এরা মহাআনন্দে পায়ের উপর পা তুলে জৌলুস জীবন যাপন করছে। অনেকে বলবেন এরা বাংলাদেশের মত গরীব দেশগুলোকে সাহায্য দিচ্ছে। আমি বলবো পুরা মুসলিম উম্মাহর উন্নতির জন্য এরা আসলে কি করেছে বা করছে? ভিক্ষা দেয়া নিশ্চয় যথেষ্ট নয়! (৬) এরা হীন স্বৈরতন্ত্র আর রাজতন্ত্রে বিশ্বাসী।

সাদ্দাম থেকে শুরু করে গাদ্দাফী, কুয়েতের আমির থেকে শুরু করে সৌদি বাদশা সব অমানুষগুলো ক্ষমতায় আসে। হয়তো পশ্চিমা চক্রান্ত এতে মুখ্য থাকে তবু এই অমানুষগুলোর সমর্থনেই এই সব অগণতান্ত্রিক, হত্যাকারী, অনৈসলামিক অপশক্তিগুলো ক্ষমতায় এসেছে বা আছে। লাদেনের মত কুত্তার জন্য এই জাত থেকে। আজ এই কুত্তাগুলোর কুকর্মের জন্য সারা বিশ্বে আমরা যারা নিরীহ মুসলিম তারা ক্ষতবিক্ষত হচ্ছি। (৭) এরা নিজেদের দেশে সুশাসন আনার কথা বলে।

যে দেশে প্রকাশ্যে মানুষের শিরচ্ছেদ করা হয় সেটা আর যাই হোক সভ্য ইসলামিক দেশ না। এদেশে ধনী লোক চাইলে টাকা দিয়ে তার মৃত্যূদন্ড মওকুফ করে নিতে পারে। গরীব বিদেশী তার কৃতকর্মের জন্য কোন সামান্য মাফ পায় না। এই দেশগুলোতে মানুষ কথা বলতে পারে না। রাজবংশের বিরুদ্ধে কিছু বললে সাথে সাথে সে লোককে হত্যা করা হয় বা দেশ ত্যাগে বাধ্য করা হয়।

আর কিছু বলতে চাই না। শুধু ধন্যবাদ দিতে চাই মহান আল্লাহকে যিনি মহানবী (স: )-কে শুধু আরবজাতির জন্য না করে মানবজাতির জন্য নবী রাসুল করে পাঠিয়েছেন।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।