আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারত ভ্রমন

. আমার নাইবা হলো পারে যাওয়া...

তিনটায় হাওড়া ষ্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা। বয়টি আমাদের অনেক কাজ করে দিয়েছিলো। মোবাইলের সিম কার্ড কিনে দেওয়া থেকে শুরু করে ট্রেনে উঠে মালপত্র চেন দিয়ে বেধে তালা মারা পর্যন্ত। যাই হোক! হাওড়ায় পৌছে মনে হলো জন-সমুদ্রে পড়েছি। এনাউন্স হচ্ছে কোন ট্রেন কত নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়াবে, ডিসপ্লে বোর্ডেও দেখাচ্ছে।

আমাদের নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্মে পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমার মনে হলো অনন্তকাল আমি দশমন বোঝা টেনে চলেছি। দম যখন প্রায় মুখের সামনে তখন দেখি ঐ বয়টি একটি ঠান্ডা পানির বোতল আমার সামনে ধরলো। কনকনে ঠান্ডা পানি চোঁ চোঁ করে আধ-বোতল গলায় ঢেলে এদিক ওদিক তাকালাম। বসার যদি কোনো ব্যাবস্থা করতে পারি। নাহ! নেই! অগত্যা কুম্ভকর্ণের শরীরেই ভর দিয়ে দাড়ালাম।

ভাগ্যি ভালো। বেশীক্ষন দাঁড়াতে হয়নি ট্রেন এসে গেলে নির্দিষ্ট কুপে নির্দিষ্ট আসনে বসে হাফ ছেড়ে বাঁচলাম দুজনেই। আর কিছুক্ষন আমার ভার বইতে হলে কুম্ভকর্ণের বারোটা বেজে যেতো নির্ঘাত! ঈদের সকালের নাস্তা! ঈদের দিন হোটেলের জানালা দিয়ে তোলা আতর বিক্রেতার ছবি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.