আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারত ও আমরেকিাকে এদশেে নষিদ্ধি করতে গণমাধ্যম বশেী ভূমকিা রাখতে পার।ে



আমাদের দেশের বড়লোক শিল্পমালিকেরা তাদের ধন সম্পদের সুরক্ষায় রাস্তায় নামছেন,মানব বন্ধন কর্মসূচী দিচ্ছেন,গর্ব করে ভাষন দিচ্ছেন,বলছেন আমরা রেমিটেন্স আনছি,অসংখ্য গরীবের কর্মসংস্থান করছি তাই ঋণ মওকুফের ও দাবী জানাচ্ছেন। সারাবছর সস্তাশ্রম চুষে সর্বোচ্চ আরাম আয়েশ ভোগবিলাস করে,মেয়ের হাত খরচ মাসে দশ লাখ দিয়ে,বিদেশ ট্যুরে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে,নাইট ক্লাব ফুর্তিতে লক্ষ লক্ষ টাকা উড়িয়ে মামা বাড়ীর আবদার নিয়ে হাজির হয়েছেন ঋণ মওকুফ করতে হবে। বড়লোকেরা নিজেরা সংগঠিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আবরণে ও ছত্রছায়ায় এবং ভারত আমেরিকার পৃষ্ঠপোষাকতায়। গরীকে বিভক্ত করে,বিভ্রান্ত করে নির্বাচনী নাটকমুখী করে। ভারত দেখছে ভারতের স্বার্থ,আমেরিকা দেখছে আমেরিকার স্বার্থ তাই হচ্ছে অসম চুক্তি।

স্বাধীন বাংলদেশ এখন বিদেশী ঋণের ভারে পরাধীন। বিদেশ থেকে ঋণ নিয়ে লাভবান হচ্ছেন এ দেশীয় মুষ্টিমেয় ধনী রাজনীতিক আমলা ব্যবসায়ী শিল্পপতি। কালোটাকা সাদা করে বিদেশী ঋণের টাকা ধনী রাজনীতিক আমলা ব্যবসায়ী শিল্পপতিরা নিজেদের সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি করছেন আর শ্রম দিয়ে সকল ঋণ শোধ করতে হচ্ছে গরীবকে। বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিক মুল্যবোধ কি তা ভারত ও আমেরিকাকে অবশ্যই জানতে হবে মানতে হবে। সমস্ত পৃৃথিবী জুড়ে যে অমানবিকতা কষ্টকর অমানবিক জীবন লাঘবে জাতিসংঘ যা করছে তা অপ্রতুল অপর্যাপ্ত শুধু নয় বরং আমেরিকা কতৃক সৃষ্ট দুর্যোগে বেশী করছে।

জাতিসংঘ কি ? পৃথিবীর সকল দেশের সম্মিলিত সংগঠন নাকি শুধুমাত্র আমেরিকার নিজস্ব সংগঠন ! এখন ও আফ্রিকা এশিয়ায় অ-নে-ক মানুষ গরীব। কাপড় খাবার ঘর চিকিৎসা শিক্ষা নেই অথচ যুদ্ধ ব্যয়, বিলাসিতা ব্যয় যা হয় তা দিয়ে সকল গরীব পরিবারকে মাসে দশ হাজার (বংলাদেশী)টাকা ভাতা দেওয়া যায়,পাকা ঘর,স্বাস্থ্যকর লেট্রিন সুপেয় পানি দেওয়া যায় । গনতন্ত্রের স্বাধীনতা শুধু সম্পদের মালিক হওয়া নগ্নতা যৌনতা আর ভোগ বিলাস ! গরীবরা জোট করে গরীবের সত্য দাবী উচ্চারিত যাতে না হতে পারে তার জন্য গরীকে বিভক্ত করে,বিভ্রান্ত করে নির্বাচনী নাটকমুখী করে,খয়রাতী রিলিফি মানসিকতা জিইয়ে রাখা ! শ্রমই সম্পদ এবং শ্রমিকের ১টি ভোট =১,মালিকের ১টি ভোট =১ । মালিকের জীবন মান = শ্রমিকের জীবন মান নয়। বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিক মুল্যবোধ কি তা ভারত ও আমেরিকাকে অবশ্যই জানতে হবে মানতে হবে।

গরীব শ্রমিক কত সহ্য করবে ! এ দেশীয় মুষ্টিমেয় ধনী রাজনীতিক আমলা ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের শোষন অত্যাচার,ভারতীয় শোষন,আমেরিকার ডিপ্লোমেসি কত সহ্য করবে ! রাষ্ট্রীয়ভাবে ভারতীয় শোষনে লাভবান হচ্ছে ভারতীয় বড়লোক আর বাংলাদেশী বড়লোক। বাংলাদেশী গরীব ভারতীয় গরীব ছিটেফোটা যা পাচ্ছে তা শুধু কোন রকমে জীবনে বেচে বড়লোকের সম্পদ বৃদ্ধির গরীব প্রজন্ম তৈরীর জন্য। আমেরিকা সারা দুনিয়া লুটে নিজ দেশের সমৃদ্ধি করে লটারী দিয়ে মানুষ আমদানী ব্যবস্থা করে আমেরিকা মানে স্বপ্নপুরী করে নতুন প্রজন্মকে আমেরিকা খারাপ তা ভুলিয়ে আমেরিকামুখী করে রেখেছে । গণতন্ত্র মানে শুধু সুষ্ঠু নির্বাচন ! গণতন্ত্র মানে ধনী বড়লোকের সর্বোচ্চ ভোগ বিলাসী জীবন ! গণতন্ত্র মানে গরীবের শহরের বস্তি ফুটপাত গ্রামের জীর্ণশীর্ণ ঘরে নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তার জীবন যাপন ! তা যদি গণতন্ত্র হয় তাহলে ছন্নছাড়া শয়তান ভারত আমেরিকার মধ্যস্থতায় সে গণতন্ত্রের প্রতিবাদ গরীবেরা করবেই । বড়লোকেরা বড়লোকের দাবী দাওয়া নিয়ে মানব বন্ধন করছেন গরীবেরাও এদেশে আমেরিকা ভারতকে নিষিদ্ধ করার দাবীতে,সকল পরিবারকে মাসে দশ হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার দাবীতে,দেশ বিরোধী সকল চুক্তি বাতিলের দাবীতে,সকল পরিবারকে পাকা ঘর স্বাস্থ্যসম্মত লেট্রিন সুপেয় পানি সরবরাহের দাবীতে প্রতিবাদ অহিংস সংগ্রাম করবেই।

আমাদের গণমাধ্যম শিল্প সংস্কৃতি অংগন সবটুটুই ভারত আমেরিকা গিলেছে। সম্পদ আর দ্রুত টাকা বানানোর মোহে আমাদের গণমাধ্যম শিল্পসাহিত্য সংস্কৃতি ভারত আমেরিকা আর এ দেশীয় মুষ্টিমেয় ধনী রাজনীতিক আমলা ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের দালালী করে বাজার স¤প্রসারণ করছে। এদেশে আমেরিকা ভারতকে নিষিদ্ধ করার দাবীতে,সকল পরিবারকে মাসে দশ হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার দাবীতে,দেশ বিরোধী সকল চুক্তি বাতিলের দাবীতে,সকল পরিবারকে পাকা ঘর স্বাস্থ্যসম্মত লেট্রিন সুপেয় পানি সরবরাহের দাবীতে গণমাধ্যম শিল্পসাহিত্য সংস্কৃত অংগন বেশী ভুমিকা রাখতে পারে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.