আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এসো মানবতার সমাধানের পথে :: মুক্ত হও নিজে ও মুক্ত করো জাতিকে!!!

সসকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

জীবন নাটকে তুমি হেরে গেলে কিভাবে জাগবে বন্ধু।

জীবনে যত বেশী ঠকবে, যত বেশী আঘাত পাবে ততোবেশী সার্থক হবে। বড় বড় বীরদের জীবনে পড়ে দেখো তাদের জীবনে তারা যে সব জায়গায় জয়ী হয়েছে এমন হয়নি। মানুষ নিয়ন্ত্রিত কোনো কিছুর মধ্যে স্থায়ী শান্তি হয় না। প্রকৃত শান্তি যে স্রস্টার ছড়িয়ে রেখেছেন সকল প্রকৃতির মাঝে। এই দেখো আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৩ইং।

আজ বুদ্ধিজিবি হত্যা দিবস। আমি বুদ্ধিজিবিদের দেখেছি। তাদের যারা আগাছা মনে করে মেরে ফেলেছিলো। তারা ভুলে গিয়েছিলো কচু গাছ বা আগাছা কাটা মানে হলো সৃষ্টি করা। কচু গাছ কিংবা কলাগাছকে যত কাঁটবে ও ততো শক্ত করে গজাবে।

আর শত জন্মের একটি বড় বটগাছকে একদিনে কেটে ফেলা যায়। এই যে বর্তমান সমাজপতিরা তোমরা তোমাদের তিলে তিলে সাদা ও কালো অর্থে যে বাড়ী গাড়ী ভু-সম্পত্তি বানিয়েছে। ও যে আজ তোমাদের নিজের কাছেই এ জঞ্চাল ও কষ্টের খোরাক মনে হতে এক সেকেন্ড ও সময় লাগবে না। ঘর থেকে বেড়িয়ে নিজেকে সবার সমনে তুলে ধর দেখবে ইতিহাস তোমার সাথে বেইমানী করবে না। মানুষ বেইমান হতে পারে কিন্তু ইতিহাস ও সত্যিকারের ইতিহাস বা সাংস্কৃতি কখনও বেইমান না।

আসল ইতিহাসকে যে সত্য পাহাড়া দিয়ে রাখে। আর সত্যের মাঝেই স্রস্টা তার চেতন রূপ প্রকাশ করেন। আজ যে সম্পদ তোমার কাছে পাহাড় সমান বোঝা হিসেবে মনে হছে আজ ঐ সম্পদকে সবার সম্পদে রূপান্তরিত করো দেখবে তোমাকে জনসাধারণ ভয়ের বদলে সত্যিকারের সম্মান করবে। তোমরা হয়তো দেখো সেনাবাহিনী রাস্ট্রপ্রধান ও প্রধানমন্ত্রিদের গার্ড অব অর্নারের নামে প্রতিনিয়ত স্যালুট দেয়। আমি ঐ দুই নেত্রীর মাঝে দেখি পুরো বাংলামায়ের অসহায়ত্বের আত্মউপল্ধি।

বাংলা মায়ের ছেলেদের আজ মধ্যবিত্ত হয়েও বড়লোকের পোশাক পরিচ্ছেদ পড়ে লোক দেখানো বড়লোক সাজা লাগছে। হায়রে বাস্তবতা। ঐ দুই নারী নেত্রী যে কত অসহায় তা তোমরা বুঝবে না। ওরা যে প্রতিনিয়ত নিজের কাছে নিজে জবাবদিহী করে যাচ্ছে। ও সন্তানদের যে ঐ শয়তান অসুররা ওদের দাসে পরিনত করে রেখেছে।

প্রতিনিয়ত দুই নেত্রিকে ব্লাকমেলিং করে যাচ্ছে। সন্তানের দোহাই দিয়ে রোবটের মতো কাজ কারবার করাচ্ছে। এ জ্বালা অনেক মর্মান্তিক সত্য। একসময় দেলোয়ার হোসেন সায়িদী সাহেবের অনেক ওয়াজের ক্যাসেট বাজিয়ে শুনেছি। কত সুন্দর তার কন্ঠ।

এই কন্ঠে তোমরা কি ধর্মের নামে শুধু হানাহানি দেখতে পাও? দেখতে পাওনা আজ বাংলাদেশের সব মসজিদগুলো সভাপতি নামের কিছু চাঁদাবাজদের কাছে বন্দি। এই সভাপতি নামের চাঁদাবাজদের কথায় যদি সমাজ চলে তাহলে সাইদীদের মতো ইন্টারন্যাশনাল মেধাকে আবারও বিক্রি হতে হবে। ওই কন্ঠকে যদি মুক্তির পথে লাগানো যায় তাহলেই দেশের একটি শ্রেণী মুক্তে পাপে। মানুষের সব সমাজেই পাপ থাকে আবার পাপ মোচনের সুযোগও থাকে। বিশ্বাস করো বন্ধু আমি কোনোদিনও মানবতা বিরোধী নামে একজন দানবের ফাঁসির পক্ষে না।

যার গলায় প্রতিদিন ফাঁস পড়া তাকে আর ফাঁসি দিয়ে কি হবে বলো। যে এরশাদ ক্ষমতা ছাড়ার পর তার বিদেশী দোশর মওদুদ, মঞ্জুদের বিভিন্ন নামে ভাগ করে দিলেন। সেই এরশাদের মধ্যেও তো একজন মানুষেরই বসবাস। আরে এরাও যে রক্ত মাংসের গড়া মানুষ। মানুষেকে তোমরা হত্যা করতে পারো কিন্তু মানবতাকে না।

যে তোফায়েল একদিন শেখ মুজিবর রহমান নামের পরম আদর্শের পিতাকে বঙ্গবন্ধু বানিয়েছে, যে তোফায়েলকে উদ্দেশ্য করে মাওলানা ভাষানী এক বক্তৃতায় বলেছিলো “তোফায়েল আমি আমার এই ৯৩ বছর বয়সে জতটুকু পোশাব করেছি, তুই ততটুকু পানিও খাননি। । আর তুই কি না করছিস এই বুড় মৌলভীর সমালোচনা!!!” আজ নিজেকে আয়নার সামনে নিয়ে এসে দেখ তোফায়েল তোর আর আমার চেহারা। প্রধানমন্ত্রী নামক বিদেশীদের খেলনা শেখ হাসিনা আপনি আজ আপনার বাবার “নেতাকে যেমন দেখেছি” বইটি পড়ুন। দেখবেন নেতাদের আদর্শের কখনও মৃত্যু হয় না।

আজ যে এক মহান নেতা তোমার আমার মধ্য বিরাজিত। তাকে জাগ্রত করো। এই পোস্টটি শেষ নয় আরো যুক্ত হবে। এইখানে ক্লিক করে আমার বাকি লেখা গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ুন । বিঃদ্রঃ আমি খুব দ্রুত লিখি তাই বানান দেখতে ইচ্ছে হয় না।

তোমরা একটু কষ্ট করে পড়ে নিয়ো বা বানান ঠিক করে নিয়। কারণ জীবনের কোনো রিওয়ার্ড বটন নাই। সময় একবার এগোলে পিছনে ফেরার আর সুযোগ নেই।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।