আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পৃথিবীর প্রাচীনতম ইঞ্জিনিয়ারিং হল "সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং "

বর্তমান সময়ে সাধারণ মানুষ ইঞ্জিনিয়ারিং বলতেই চিন্তা করে সিভিল,কেমিকেল,কম্পিউটার সাইন্স ইলেক্ট্রিক্যাল কিংবা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। আরও অনেক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ রয়েছে কিন্তু সাধারণত সেগুলো এখনো তেমন একটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। তবে প্রতিটি ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগই ভালো। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সভ্যতার শুরু থেকেই বিস্তার লাভ করে আসছে। বাংলাদেশের এমন কোন জায়গা নেই যেখানে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের ছোঁয়া লাগেনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় অনেকে অনেক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ নিয়ে অহংকার করে কিন্তু প্রতিটা মানুষেরই জানা উচিত ইঞ্জিনিয়ারিং এর মা বাবা হল সিভিল কিংবা কেমিক্যাল, মেকানিক্যাল ইত্যাদি। অনেকে ভাবে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ে ভালো সেলারি পাওয়া যাবেনা,অবশ্যই পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি চাকুরির ক্ষেত্র যে সিভিলেই,সেটা এখন আর কারো অজানা নয়। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করার পর আপনাকে ২/১ বছর কষ্ট করতে হতে পারে,কারন যেকোনো ভালো চাকুরির জন্য প্রয়োজন বাস্তব অভিজ্ঞতা, অভিজ্ঞতাটুকু হয়ে গেলে আপনার উন্নতি আর কেও ধরে রাখতে পারবেনা। আর তার থেকে নিশ্চয়ই আরও বেশি খুশি হবেন যদি দেখেন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর পাশাপাশি আপনি আরও একটি ডিগ্রী বেশি পেয়ে যান।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে পুর ও পরিবেশ একসাথে ২ টি ডিগ্রী যা বাংলাদেশের আর কোন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই,আমরা পুর ও পরিবেশ কৌশল বভাগে পড়াশোনা করতে পেরে গর্বিত। আপনারাও চেষ্টা করোন। ধন্যবাদ ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.