আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে কোন্ কোন্ ক্ষেত্রে আপনার ডিজাইনিং দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারবেন

আমরা সবাই জানি বর্তমান ডিজিটাল যুগে গ্রাফিক্স ডিজাইন অবশ্যই অতি আকর্ষণীয় একটি প্রোফেশান। আমরা এখন সবখানেই গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাবহার দেখতে পাই। আমাদের চারপাশে এমন কোনো ক্ষেত্র নাই যেখানে গ্রাফিক্সের প্রয়োজন পড়ে না। কাজেই বুঝতেই পারছেন গ্রাফিক্স ডিজাইনের চাহিদা কি পরিমাণ বেড়েছে এবং এটা যে এখন পর্যন্ত বেড়েই চলেছে সেটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। যেমন ধরুন আমাদের সবার নিত্যপ্রয়োজনীয় মোবাইল ফোনগুলোতে (এখনতো আবার স্মার্টফোনের ব্যাবহার বেশ বেড়েছে) যে বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন থাকে এই অ্যাপ্লিকেশনগুলোর ডিজাইন করতে গ্রাফিক্স লাগে।

কম্পিউটারে গেমস খেলি, এই গেমসগুলো বানাতেও অনেক ভাল গ্রাফিক্স জানতে হয়। এরকম নিত্যপ্রয়োজনীয় আরো অনেককিছুতে গ্রাফিক্সের প্রয়োজন হয়। কাজেই বিভিন্ন ধরণের আইটি প্রতিষ্টানগুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা, মূল্যায়ন এবং বাজারদর এখন প্রায় আকাশছোঁয়া। এছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতেও গ্রাফিক্স ডিজাইনের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। 99desgin.com, elance.com, freelancer.com, guru.com, odesk.com ইত্যাদি সাইটগুলোতে গিয়ে দেখতে পারেন, প্রতিদিন শত শত কোম্পানি বা ক্লায়েন্ট গ্রাফিক্সের কাজের জন্য দক্ষ ডিজাইনারের খোঁজ করছে এবং অনেক ভাল ভাল গ্রাফিক্স ডিজাইনারদেরকে লোভনীয় স্যালারি দিয়ে হায়ার করে নিচ্ছে।


আপনি বা আপনারাও হয়ত আর অন্য সবার থেকে পিছিয়ে থাকতে চাচ্ছেন না। তাই এখন অনেকে বেশ আগ্রহসহকারে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চান। আবার অনেকেই হয়ত বুঝতে পারেন না কোথায় গেলে ভাল মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনিং শিখতে পারবেন। তাই প্রবল ইচ্ছাশক্তি থাকা সত্ত্বেও তারা নিজেকে এগিয়ে নিতে পারেন না। তাদের জন্য বলছি অনলাইনেই আপনি গ্রাফিক্সের বেসিক অনেকটাই শিখে নিতে পারেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন, লার্নিং গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি লিখে সার্চ দিলেই অনেক ভাল ভাল ওয়েবসাইট সহজেই পেয়ে যাবেন। কিন্তু তারপরও ভালভাবে শিখতে চাইলে আপনার অবশ্যই মানসম্মত গাইডলাইনের দরকার হবে। বাংলাদেশের মধ্যে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে চাইলে আপনি বেছে নিতে পারেন ক্রিয়েটিভ আইটি ইন্সটিটিউটকে http://www.creativeit-inst.com/ এখানে অনেক ভাল মানের আইটি এক্সপার্টদের সহযোগীতায় নিজের একটি ভবিষ্যত প্লাটফর্ম অনায়াসেই তৈরি করে নিতে পারেন। ক্রিয়েটিভ আইটি আপনাকে গ্রাফিক্স ছাড়াও এসইও সহ বিভিন্ন ধরণের আইটি বিষয়ে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে সবসময় অগ্রণী ভূমিকা রাখে। তাই নিঃসন্দেহে এটি আপনার জন্য অবশ্যই নির্ভরযোগ্য একটি প্রতিষ্ঠান।



এবার আসুন দেখে নিই গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে গুরুত্ত্বপূর্ণ কোন্ কোন্ ক্ষেত্রগুলোতে আপনি আপনার ডিজাইনিং এর দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারেন এবং শক্তিশালী একটি কর্মক্ষেত্র তৈরি করে নিতে পারেন  :
১. কোম্পানির লোগো তৈরি করতে : বলতে গেলে লোগো হচ্ছে একটি কোম্পানির প্রতিক বা পরিচয় যাকে বলা হয় একটি কোম্পানির নিঃজস্ব ব্রান্ড। নামের সাথে সাথে একটি লোগোও কোম্পানির বা কোন প্রতিষ্ঠানের পরিচিতির ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্ত্ব বহন করে। যেমন অনেক বড় বড় কোম্পানিগুলোর নাম না দেখে শুধুমাত্র লোগোটা দেখেই আমরা বুঝতে পারি হ্যা এটা অমুক কোম্পানি। প্রত্যেক কোম্পানিই তাদের নিঃজস্ব লোগো ব্যবহার করে থাকে এবং তারা সবসময় অনেক সুন্দর ডিজাইন করা আকর্ষণীয় লোগো ব্যবহার করতে চায়। প্রতিদিন আমাদের চারপাশে যত নতুন নতুন কোম্পানি বা নতুন অনেক প্রতিষ্টান গড়ে উঠছে তাদের জন্য ঠিক ততগুলো লোগো ডিজাইন করার প্রয়োজন হচ্ছে।

আর এই ধরণের লোগো ডিজাইন করতে হলে অবশ্যই গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হয় এবং আপনি যদি ভাল গ্রাফিক্স বুঝেন বা পারেন তাহলে আপনার জন্য সুন্দর একটি লোগো ডিজাইন করা কোনো ব্যপারই না। আর এই কাজে যদি আপনি নিজেকে একজন দক্ষ হিসেবে ফোকাস করতে পারেন তাহলে আপনার কাজের ক্ষেত্রের কোনো অভাব হবেনা।

২. বিজ্ঞাপন ডিজাইন : আজকাল আমরা কোথায় বিজ্ঞাপন দেখিনা বলতে পারেন? টেলিভিশন বলেন, পেপার-পত্রিকা বলেন, বিভিন্ন ধরণের ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে সাইনবোর্ড সবখানেই আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ছাড়াও আরো অনেক কিছুর বিজ্ঞাপন দেখতে পাই। আর এই বিজ্ঞাপনগুলো মানুষের কাছে যত আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা যায় পণ্য সামগ্রীগুলোর প্রতি মানুষের আগ্রহও তত বেশি বাড়ানো যায় এবং বিক্রিও তত বেশি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কোম্পানির মালিকরা সবসময় চান তাদের বিজ্ঞাপনগুলোর ডিজাইন যেন অনেক সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ভাবে ফুটে উঠে।

আর এই ধরণের বিজ্ঞাপনের ডিজাইন করতে গেলেও আপনাকে গ্রাফিক্সে দক্ষ হতে হবে। কাজেই আপনি যদি একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে এই ধরণের বিজ্ঞাপনের ডিজাইন অনায়াসেই করতে পারবেন।
৩. ব্লগ বা ওয়েবসাইট ডিজাইন : বর্তমানে অনলাইনের যুগে কত ধরণের যে ওয়েবসাইট রয়েছে এবং প্রতিদিন নতুন নতুন কত ওয়েবসাইট বানানো হচ্ছে সেটা না বললেও চলে। প্রত্যেক কোম্পানি থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রতিষ্টান, মিউজিক্যাল ব্যান্ড, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় সবার জন্য একটি নিঃজস্ব ওয়েবসাইট থাকে। এই ধরণের ওয়েবসাইটগুলো ছাড়াও এখন অনেকের নিঃজস্ব ব্লগ সাইটও থাকে যেগুলোতে ভিজিটররাও বেশ আগ্রহ নিয়ে ঢু মারে।

সেই কারণে সবাই চাই নিজেদের সাইটগুলোর ডিজাইনটা যেন অনেক সুন্দর বা আকর্ষণীয় হয় যাতে ভিজিটররা একবার দেখেই সাইট থেকে ঘুরে আসে বা সাইটের নিয়মিত ভিজিটর হয়ে যায়। এই ধরণের ব্লগ সাইট বা ওয়েবসাইটের ডিজাইন করতেও গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রয়োজন হয় এবং প্রত্যেক কোম্পানির মালিকেরা প্রতিদিন যত ওয়েবসাইট তৈরি করছে  ঠিক তত গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের খোঁজ করছে। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে আপনি যদি নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে পারেন তাহলে প্রতিদিন অহরহ এই ধরণের  ওয়েবসাইট ডিজাইনের কাজ পেয়ে যাবেন এবং আপনার কাজের ক্ষেত্র নিয়ে আর দুঃশ্চিন্তা করার প্রয়োজন হবেনা।
৪. ভিডিও প্রোডাকশান : বিভিন্ন ধরণের ভিডিও প্রোডাকশনের জন্যও গ্রাফিক্সের প্রয়োজন হয়। মুভি বা যে কোন ধরণের ভিডিওতে গ্রাফিক্স ব্যবহারের মাধ্যমে ভিডিওগুলোকে অনেক বেশি সুন্দর করা যায় এবং দর্শকদের কাছে অনেক বেশি আকর্ষণীয় করা তোলা যায়।

যা দেখে দর্শকেরা তাদের এন্টারটেইনমেইন্টের প্রয়োজনটা মেটাতে পারে। কাজেই আপনি নিজে একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হলে ভিডিও প্রোডাকশনের প্রতিষ্টানেই নিজের একটি কর্মক্ষেত্র তৈরি করতে পারেন।
৫. 3D ডিজাইন : গ্রাফিক্স ডিজাইনের অন্যতম একটি কমন ব্যবহার হচ্ছে 3D ডিজাইন। বর্তমান সময়ে 3D ডিজাইনের চাহিদাও বেশ বেড়ে গেছে। আমরা কম বেশি সবাই এনিমেশন মুভি দেখি এবং বর্তমানে অনেক বড় বড় বাজেটের 3D মুভিও বানানো হয়।

মুভি ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে অ্যানিমেশন বানানোর প্রয়োজন হয়। এই ধরণের অ্যানিমেশন তৈরি করতে এবং 3D/2D মুভি বানাতেও গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রয়োজন হয়। কাজেই আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনিং পারলে খুব সহজে নিজেই অনেক সুন্দর অ্যানিমেশন বানাতে পারবেন এবং আপনার বানানো অ্যানিমেশনগুলো বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করে অনেকের কাছে নিজের দক্ষতার পরিচয় দিতে পারবেন। এভাবে অনেকের কাছে নিজেকে ফোকাস করতে পারলে তারা আপনার প্রতি আগ্রহ ফিল করবেই এবং আপনাকে কাজ দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাবে। এভাবে আপনিও নিজের একটি ভাল প্লাটফর্ম বানাতে পারবেন।

এখন আপনারও নিশ্চয়ই আর বুঝতে সমস্যা হচ্ছেনা যে গ্রাফিক্সে দক্ষতা থাকলে আপনার এই ধরণের কাজের কোনো অভাব হবেনা এবং আপনাকেও আর ভাতে মরতে হবেনা।

৬. টি-শার্ট ডিজাইন : সবাই আমরা কমবেশি টি-শার্ট পড়ি। মার্কেটে গেলেই রং-বেরং এর সুন্দর ডিজাইন করা বিভিন্ন টি-শার্ট গুলোর প্রতি আমাদের দৃষ্টি আটকে যায়। কিন্তু আমরা অনেকেই বুঝতে পারিনা এই টি-শার্ট গুলোর ডিজাইন করতে হলেও অনেক ভাল মানের গ্রাফিক্সের প্রয়োজন হয় এবং কাস্টমারদের প্রয়োজনে প্রতিদিন যে পরিমাণ টি-শার্ট বানানো হয় সেগুলোর ডিজাইনের কাজেও আপনার একটি ভাল কর্ম ক্ষেত্র তৈরি হয়ে যাবে।
৭. ভিজিটিং কার্ড তৈরি করতে  : চাকুরিজীবী, ব্যাবসায়ী যে কেউই এখন নিজের একটি ভিজিটিং কার্ড ব্যবহার করেন যেখানে তার ব্যাপারে ডিটেইলস লেখা থাকে।

হঠাৎ কারো সাথে পরিচয় হলে বা সাক্ষাৎ হলে ভিজিটিং কার্ডটি তাকে দেওয়া যায় যাতে পরে যে কোন প্রয়োজনে তার সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে। গ্রাফিক্স পারলে যে কেউই এই ধরণের ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন করতে পারেন এবং আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে থাকেন চাইলে নিজেই বানাতে পারেন নিজের ভিজিটিং কার্ড।

৮. গেমস তৈরি করতে : মোবাইল বা কম্পিউটারে গেমস খেলেনা এমন লোকের সংখ্যা হিসেব করতে গেলে খুব হাতেগোনা কয়েকজনকেই শুধু পাওয়া যাবে। কারণ বর্তমান তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা এই ধরণের গেম এ একবার বসলে আর উঠতেই চাইনা। এই ধরণের গেমস তৈরি করতে গেলে যেমন কম্পিউটার প্রোগ্রামিং জানা লাগে তেমনি গ্রাফিক্সের দক্ষতারও প্রয়োজন হয়।

ভাল গ্রাফিক্স দিতে পারলে গেমসগুলোও অনেক মজা নিয়ে খেলা যায় সাথে গেমস গুলোও অনেক জনপ্রিয় হয়। কাজেই গ্রাফিক্স শিখে নিজেকে একজন দক্ষ ডিজাইনার হিসেবে ফোকাস করার মাধ্যমে এখানেও আপনি আপনার কাজের ক্ষেত্র তৈরি করে নিতে পারেন।
৯. বুক কভার ডিজাইন  : যাদের বই পড়ার অভ্যাস আছে এবং বই পড়তে পছন্দ করেন তাদের কাছে বইটির কভারের ডিজাইনটিও অনেক বড় একটি ফ্যাক্ট, সুন্দর ডিজাইন করা বুককভার দেখলেই বইটি পড়ার প্রতি আগ্রহ পান তারা। আকর্ষণীয় মোড়কের বুক কভার ডিজাইন করতেও গ্রাফিক্সের দক্ষতা থাকা লাগে।   সুন্দর আকর্ষণীয় ডিজাইন দেয়ার মাধ্যমেই বইটিকে পাঠকদের কাছে অনেক আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন।


১০. ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিং : ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিং এর ক্ষেত্রেও গ্রাফিক্স এর কাজ জানতে হয়। গ্রাফিক্সের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আপনি চাইলেই যে কোন ছবিকে নিজের মত করে রং তুলি দিয়ে সাজানোর মাধ্যমে আরো বেশি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন আর এক্ষেত্রেও আপনার কাজের কোনো অভাব হবেনা। বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরণের কাজে এই ধরণের ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিং এর প্রয়োজন হয় এবং আপনি যদি একজন ভাল গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে পরিচিত করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন কোম্পানিতে এই ধরণের কাজ অহরহ পেয়ে যাবেন। এছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতেও সবসময় এই ধরণের কাজের বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। চাইলে ডিজিটাল ইমেজ প্রসেসিং এর মাধ্যমেই অনলাইনেও আপনি নিজের সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন।



উপরের সব কটি ক্ষেত্রগুলো ছাড়াও আইকন ডিজাইন, ওয়েব ব্যানার ডিজাইন, ব্রুশিয়ার ডিজাইন ইত্যাদি আরো অনেক কিছুতেই গ্রাফিক্সের প্রয়োজন হয়। কাজেই একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য কাজের ক্ষেত্রের যে অভাব হয়না সেটা বিস্তারিতভাবে না বললেও আপনি সহজেই বুঝে নিতে পারবেন। সে কারণে কখনো এটা নিয়ে দুঃশ্চিন্তা করবেন না যে গ্রাফিক্স শিখে আপনি  নিজের একটি শক্তিশালী কর্মক্ষেত্র তৈরি করতে পারবেন কি পারবেন না। তাই বলছি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখুন এবং একজন ভাল ডিজাইনার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার মাধ্যমে গ্রাফিক্সের সবকটি ক্ষেত্রে বিচরণ করার সুযোগ তৈরি করুন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন বা এসইও সম্পর্কে অনেক গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্য বা সমস্যা সমাধানের জন্য এই গ্রুপে জয়েন করতে পারেন
https://www.facebook.com/groups/creativeit/


সোর্স: http://www.techtunes.com.bd/     দেখা হয়েছে ১১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.