আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুভি--১

মুভি --এ সেপারেশন
টাইপ/জেনার -- ড্রামা
ডিরেক্টর+রাইটার - আসগার ফারহাদি
প্রধান কুশীলব - পেমান মোয়াদি, লায়লা হাতামি, সারাহ বায়াত, সাহাব হোসেইনি, সারিনা ফারহাদি।
সিনেমার শুরুতেই নাদের আর সিমিনকে দেখা যায় বিচারকের সামনে। সিমিন তার একমাত্র মেয়ে তারমেহ’র ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। তাই মেয়েকে নিয়ে নাদেরসহ বিদেশ চলে যেতে চায়। কিন্তু নাদের নারাজ।

নাদেরের বাবা আলঝেইমার নামক জটিল রোগে আক্রান্ত। সিমিন ডিভোর্সের জন্য আবেদন করে। সিমিনের বিদেশ যাওয়া নিয়ে আপত্তি না থাকলেও মেয়েকে নিতে দিতে রাজি নয় নাদের। এছাড়াও মেয়েকে নিয়ে বিদেশ যাওয়ার উপযুক্ত কারণ দেখাতে পারেনা সিমিন। ফলে সিমিন মেয়েকে নিয়ে বিদেশ যেতে পারে না।


অভিমানে সিমিন বাপের বাড়ি চলে যায়। এদিকে নাদের একলাই তার মেয়ে তারমেহ’র দেখা-সোনা আর তার বাবার সেবা করতে থাকে। ঘরের কাজের জন্য রাজিয়া নামের একজনকে রাখা হয়।
রাজিয়া ছিল সন্তানসম্ভবা। সুমাইয়া নামের ছোট মেয়েটিকে নিয়ে সে কাজ করতে আসে।

প্রথম দিনেই তাকে নাদেরের আলঝেইমার আক্রান্ত বাবা’র সেবা করতে হয় যেটা রাজিয়ার জন্য ছিল কষ্টের। প্রথম দিন শেষে রাজিয়া তার জায়গায় হোজ্জাত(রাজিয়ার স্বামী)-কে রিপ্লেস করে।
হোজ্জাত পরবর্তীতে নাদেরের সাথে দেখা করে কাজ করতে রাজি হবার পরও দ্বিতীয় দিন রাজিয়া আবার কাজে আসে। কারন পাওনাদাররা হোজ্জাতকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়।
একদিন আগে-ভাগে অফিস-ফেরত নাদের তার মেয়েকে নিয়ে এসে দেখে ঘর তালাবদ্ধ।

রাজিয়া ঘরে নেই আর নাদেরের বাবার হাত বাঁধা এবং বেহুঁশ অবস্থায় মাটিতে বিপজ্জনকভাবে পড়ে আছেন। তার হুঁশ ফেরার পর নাদের বুঝতে পারে যে ড্রয়ার থেকে টাকা গায়েব। তার সন্দেহ হয় রাজিয়ার উপর। কিছুক্ষণ পর রাজিয়া ফিরে আসলে তাকে এই কারনে বের করে দেয় নাদের। সিঁড়িতে পড়ে গিয়ে ব্যথা পায় রাজিয়া।

সিমিনের কাছ থেকে জানতে পারে রাজিয়াকে হসপিটাল ভর্তি করা হয়েছে এবং রাজিয়ার সন্তান মারা গেছে। নাদের আর সিমিন সেখানে গেলে হোজ্জাত চড়াও হয় নাদেরের উপর। নাদেরকে রক্ষা করতে গিয়ে সিমিন আঘাত পায়। পরদিন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে যায় রাজিয়া-হোজ্জাত আর নাদের। নাদের দাবি করে সে রাজিয়ার প্রেগন্যান্সির ব্যাপারে কিছু জানে না।

কিন্তু একসময় মেয়ে তারমেহ’র কাছে নাদের সত্যি স্বীকার করে। এদিকে সিমিন নিজে গিয়ে হোজ্জাতকে রাজি করিয়ে ফেলে টাকার বিনিময়ে বিষয়টার মীমাংসা করে ফেলতে। কিন্তু নাদেরের আত্মসম্মানে আঘাত হানায় সে রাজি হয় না।
# সত্য জানার পর তারমেহ কি তার বাবাকে বাঁচাতে সাহায্য করেছিল ?
# শেষ পর্যন্ত কি নাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয় ?
# নিজেদের মধ্যেই কি নাদের আর হোজ্জাত মীমাংসা করে ফেলতে পারে ?
# তারমেহ শেষ পর্যন্ত কার কাছে যায়--নাদের নাকি সিমিনের কাছে ??
আইএমডিবি রেটিং ঃ ৮.৫
আমার রেটিং ঃ ৮
মুভি --এ সেপারেশন
টাইপ/জেনার -- ড্রামা
প্রধান কুশীলব - পেমান মোয়াদি, লায়লা হাতামি, সারাহ বায়াত, সাহাব হোসেইনি, সারিনা ফারহাদি
ডিরেক্টর+রাইটার - আসগার ফারহাদি
সিনেমার শুরুতেই নাদের আর সিমিনকে দেখা যায় বিচারকের সামনে। সিমিন তার একমাত্র মেয়ে তারমেহ’র ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত।

তাই মেয়েকে নিয়ে নাদেরসহ বিদেশ চলে যেতে চায়। কিন্তু নাদের নারাজ। নাদেরের বাবা আলঝেইমার নামক জটিল রোগে আক্রান্ত। সিমিন ডিভোর্সের জন্য আবেদন করে। সিমিনের বিদেশ যাওয়া নিয়ে আপত্তি না থাকলেও মেয়েকে নিতে দিতে রাজি নয় নাদের।

এছাড়াও মেয়েকে নিয়ে বিদেশ যাওয়ার উপযুক্ত কারণ দেখাতে পারেনা সিমিন। ফলে সিমিন মেয়েকে নিয়ে বিদেশ যেতে পারে না।
অভিমানে সিমিন বাপের বাড়ি চলে যায়। এদিকে নাদের একলাই তার মেয়ে তারমেহ’র দেখা-সোনা আর তার বাবার সেবা করতে থাকে। ঘরের কাজের জন্য রাজিয়া নামের একজনকে রাখা হয়।


রাজিয়া ছিল সন্তানসম্ভবা। সুমাইয়া নামের ছোট মেয়েটিকে নিয়ে সে কাজ করতে আসে। প্রথম দিনেই তাকে নাদেরের আলঝেইমার আক্রান্ত বাবা’র সেবা করতে হয় যেটা রাজিয়ার জন্য ছিল কষ্টের। প্রথম দিন শেষে রাজিয়া তার জায়গায় হোজ্জাত(রাজিয়ার স্বামী)-কে রিপ্লেস করে।
হোজ্জাত পরবর্তীতে নাদেরের সাথে দেখা করে কাজ করতে রাজি হবার পরও দ্বিতীয় দিন রাজিয়া আবার কাজে আসে।

কারন পাওনাদাররা হোজ্জাতকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়।
একদিন আগে-ভাগে অফিস-ফেরত নাদের তার মেয়েকে নিয়ে এসে দেখে ঘর তালাবদ্ধ। রাজিয়া ঘরে নেই আর নাদেরের বাবার হাত বাঁধা এবং বেহুঁশ অবস্থায় মাটিতে বিপজ্জনকভাবে পড়ে আছেন। তার হুঁশ ফেরার পর নাদের বুঝতে পারে যে ড্রয়ার থেকে টাকা গায়েব। তার সন্দেহ হয় রাজিয়ার উপর।

কিছুক্ষণ পর রাজিয়া ফিরে আসলে তাকে এই কারনে বের করে দেয় নাদের। সিঁড়িতে পড়ে গিয়ে ব্যথা পায় রাজিয়া। সিমিনের কাছ থেকে জানতে পারে রাজিয়াকে হসপিটাল ভর্তি করা হয়েছে এবং রাজিয়ার সন্তান মারা গেছে। নাদের আর সিমিন সেখানে গেলে হোজ্জাত চড়াও হয় নাদেরের উপর। নাদেরকে রক্ষা করতে গিয়ে সিমিন আঘাত পায়।

পরদিন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে যায় রাজিয়া-হোজ্জাত আর নাদের। নাদের দাবি করে সে রাজিয়ার প্রেগন্যান্সির ব্যাপারে কিছু জানে না। কিন্তু একসময় মেয়ে তারমেহ’র কাছে নাদের সত্যি স্বীকার করে। এদিকে সিমিন নিজে গিয়ে হোজ্জাতকে রাজি করিয়ে ফেলে টাকার বিনিময়ে বিষয়টার মীমাংসা করে ফেলতে। কিন্তু নাদেরের আত্মসম্মানে আঘাত হানায় সে রাজি হয় না।


# সত্য জানার পর তারমেহ কি তার বাবাকে বাঁচাতে সাহায্য করেছিল ?
# শেষ পর্যন্ত কি নাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয় ?
# নিজেদের মধ্যেই কি নাদের আর হোজ্জাত মীমাংসা করে ফেলতে পারে ?
# তারমেহ শেষ পর্যন্ত কার কাছে যায়--নাদের নাকি সিমিনের কাছে ??
আইএমডিবি রেটিং ঃ ৮.৫
আমার রেটিং ঃ ৮
}}এটা আমার প্রথম লেখা ব্লগ। হয়ত এই মুভির উপর আগেও লেখা হতে পারে রিভিউ। কোন পরামর্শ থাকলে দিতে পারেন। {{
> রুমি_মিনহাজ

সোর্স: http://www.sachalayatan.com/     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।