আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

Please Provide Your Feedback on Democratic Decentralization Policy Proposal and Join the Campaign

- I am Microfinance Practitioner18 years of experience in microfinance and social development with more than 10 different international, national and grassroots organizations- 15 years of experience working in various managerial positions ¬¬¬¬- Extensi ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ এবং পাকিস্তানি শাসন-শোষণের বিরুদ্ধে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের পরিণতিতে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। গণতান্ত্রিক পন্থায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আত্মমর্যাদাশীল জাতি গঠনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্র কাঠামোর সকল স্তরে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ অন্যতম প্রধান শর্ত। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানেও এ বিষয়ে সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতা ও বাস্তবতা হচ্ছে, μমাগতভাবে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত হওয়ার কারণে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিকভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারছে না। সংবিধানের চর্তু ভাগের ৩য় পরিচ্ছেদÑ‘স্থানীয় শাসন’ অংশের ৫৯ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ১) আইনানুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহের উপর প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক প্রশাসনিক একাংশের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হইবে।

২) এই সংবিধান ও অন্য কোন আইন-সাপেক্ষে সংসদ আইনের দ্বারা যেরূপ নির্দিষ্ট করিবেন, এই অনুচ্ছেদের (১) দফায় উল্লিখিত অনুরূপ প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান যথোপযুক্ত প্রশাসনিক এককাংশের মধ্যে সেইরূপ দায়িত্ব পালন করিবেন এবং অনুরূপ আইনে নিমড়বলিখিত বিষয়-সংμান্ত দায়িত্ব অন্তর্ভুক্ত হইতে পারিবে: (ক) প্রশাসন ও সরকারী কর্মচারীদের কার্য; (খ) জনশৃঙ্খলা রক্ষা; (গ) জনসাধারণের কার্য ও অর্থনৈতিক উনড়বয়ন-সম্পর্কিত পরিকল্পনা-প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন। ” ‘স্থানীয় শাসন-সংμান্ত প্রতিষ্ঠানের ক্ষমতা’ শিরোনামে অনুচ্ছেদ ৬০-এ বলা হয়েছে, এই সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের বিধানাবলীকে পূর্ণ কার্যকরতাদানের উদ্দেশ্যে সংসদ আইনের দ্বারা উক্ত অনুচ্ছেদের উল্লিখিত স্থানীয় শাসন-সংμান্ত প্রতিষ্ঠানসমূহকে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ করিবার ক্ষমতাসহ বাজেট প্রস্তুতকরণ ও নিজস্ব তহবিল রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষমতা প্রদান করিবেন। বিগত জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে বর্তমান সরকারি দলসহ প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দল তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে বিকেন্দ্রীকরণ ও শক্তিশালী স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিবিধ অঙ্গীকার প্রদান করেছিল। বিশেষত বর্তমানে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ইশতেহারে সুস্পষ্ট ভাষায় বলা হয়েছিল, “ক্ষমতার বিকেন্দ্রায়ন করে ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা পরিষদকে শক্তিশালী করা হবে। জেলা পরিষদকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইন-শৃঙ্খলা ও সকল প্রকার উনড়বয়নমূলক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

প্রতিটি ইউনিয়ন সদরকে স্থানীয় উনড়বয়ন ও প্রশাসনিক কর্মকা-ের কেন্দ্রবিন্দু, পরিকল্পিত পল্লী জনপদ এবং উপজেলা সদর ও বর্ধিষ্ণু শিল্পকেন্দ্রগুলোকে শহর-উপশহর হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ” আরো বলা হয়েছিল, “স্থানীয় সরকারকে প্রাধান্য দিয়ে রাজনৈতিক কাঠামোতে আমূল পরিবর্তন সাধন করা হবে। উনড়বয়ন কর্মকা-ে নিয়ামক ভূমিকা পালন করবে স্থানীয় সরকার। এ উদ্দেশে জেলা ও উপজেলার স্থানীয় সরকারকে স্বনির্ভর ও স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলা হবে। ” অন্যদিকে, প্রধান বিরোধী দল বিএনপি’র ইশতেহারে অঙ্গীকার রয়েছে, “দেশের সার্বিক উনড়বয়নের লক্ষ্যে প্রশাসনকে জনগণের হাতের কাছে নিয়ে যাওয়া এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রশাসনকে ব্যাপকভাবে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে।

” বলা হয়েছে, প্রশাসন বিকেন্দ্রীকরণ ও প্রশাসনের সকল পর্যায়ের উনড়বয়নমূলক কার্যμমে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের সুযোগ প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মধ্যে নিশ্চিতকরণের নীতি অনুযায়ী সকল কার্যμমকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে। পাশাপাশি, জাতীয় পার্টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলসহ অন্য সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলও বিকেন্দ্রীকরণ কার্যকর করার লক্ষ্যে শক্তিশালী স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করেছিল। আমাদের দেশে অত্যাবশ্যকীয় সেবাসহ রাষ্ট্র পরিচালনার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করার প্রবণতা নানাভাবে উনড়বয়ন প্রμিয়াকে বাধাগ্রস্ত করছে। বর্তমান সরকার কর্তৃক প্রণীত স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের আইনসমূহ (উপজেলা পরিষদ আইনের একটি ধারা বাদে) পূর্বের আইনের থেকে অগ্রসর। নীতি বিবেচনায় আইনসমূহে যেমন কিছু অসঙ্গতি আছে, আবার ইতিবাচক সকল বিধানের যথাযথ বাস্তবায়ন নেই।

যেমন, আইন অনুযায়ী স্থানীয় পর্যায়ে ইউনিয়ন এবং উপজেলা পরিষদের অধীনে যে সকল সরকারি দপ্তর বা কার্যাবলী হস্তান্তরের কথা বলা হয়েছে এখন পর্যন্ত তার কোনো কার্যকারিতা নেই। রাষ্ট্রীয়ভাবে সুনির্দিষ্ট কোনো বিকেন্দ্রীকরণ নীতি না থাকায় বিভিনড়ব সময়ে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণে গৃহীত পদক্ষেপগুলোর ধারাবাহিকতা বজায় থাকেনি। সাধারণ অর্থে, জনগণের কল্যাণে কাজ করে এমন প্রশাসন ও তাদের দায়িত্বসমূহকে কেন্দ্রীয় সরকার হতে সরকার অধীনস্থ, স্বায়ত্তশাসিত অথবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে স্থানান্তরের প্রμিয়াই হচ্ছে বিকেন্দ্রীকরণ। বিকেন্দ্রীকরণ শুধুমাত্র একটি প্রশাসনিক বা আর্থিক বিষয় নয়, এটি রাজনৈতিক বিষয়ও। সেক্ষেত্রে স্বশাসিত স্থানীয় সরকারের এককগুলোতে যৌথতার ভিত্তিতে কর্তৃত্ব হস্তান্তর, অর্থাৎ আইনি ভিত্তিতে সেবা ও কার্যμমগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে সকল ক্ষমতা, কর্তৃত্ব, কাজ, দায়-দায়িত্ব ও সম্পদ কেন্দ্রীয় সরকার হতে সরাসরি নির্বাচিত স্থানীয় সরকার বরাবর হস্তান্তর প্রμিয়ার মাধ্যমেই কার্যকর বিকেন্দ্রীকরণ সম্ভব।

এজন্য প্রয়োজন রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও আর্থিক বিকেন্দ্রীকরণসহ পূর্ণাঙ্গ দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে একটি সমন্বিত গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ নীতি প্রণয়ন ও তা কার্যকর করা। যা আজ সময়ের দাবি। সংবিধানের নির্দেশনা বর্তমান সরকার ও প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের অঙ্গীকার বর্তমান বাস্তবতা ও গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ নীতির প্রয়োজনীয়তা গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ নীতির প্রধান প্রধান বিষয় স্বশাসিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যে সকল ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট অগ্রগতি সম্ভব গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে স্বশাসিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা; স্থানীয় উনড়বয়ন কাজের মূল দায়িত্ব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে ন্যস্ত করে কেন্দ্রীয় প্রশাসনের উপর থেকে অতিরিক্ত কাজের চাপ হ্রাস; স্থানীয় সরকারের এককগুলোর কাছে যৌথতার ভিত্তিতে কর্তৃত্ব হস্তান্তর; স্থানীয় সরকারের কাজের দায়িত্ব অনুযায়ী সম্পদ হস্তান্তর ও আর্থিক ক্ষমতা প্রদান; স্থানীয় সরকারের নিকট স্থানীয় সেবা ব্যবস্থা তদারকির দায়িত্ব প্রদান; স্থানীয় ও জাতীয় সরকারের মধ্যে উভয় পক্ষের স্বার্থ রক্ষায় ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নীতির আলোকে স্থানীয় সরকার আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণ ও স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যকার বিরোধ মীমাংসার লক্ষ্যে একটি স্বায়ত্তশাসিত ‘স্থানীয় সরকার কমিশন’ প্রতিষ্ঠা করা; স্থানীয় সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের কার্যμমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। স্থানীয় চাহিদা বিবেচনায় নিচ থেকে উপরের দিকে (ইড়ঃঃড়স-ঁঢ়) অংশগ্রহণমূলক উনড়বয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং একে কেন্দ্র করে জাতীয় উনড়বয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন; সরকারি সেবাসমূহ (শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, পল্লী উনড়বয়ন, সমাজ কল্যাণ, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি) দক্ষতার সাথে অতিদরিদ্রসহ সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া; দারিদ্র্য পীড়িত এবং অর্থনৈতিকভাবে পশ্চাৎপদ এলাকা ও জনগোষ্ঠীর উনড়বয়ন ত্বরান্বিত করে সকল ক্ষেত্রে সুষম উনড়বয়ন; স্থানীয় সম্পদ সমাবেশীকরণ ও জাতীয় রাজস্বে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি; স্থানীয় পর্যায়ে বহুত্ববাদী ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুশীলনের মাধ্যমে তৃণমূল নেতৃত্বের বিকাশ; ¯া’ নীয় উনয়ড়ব ন প্ির μয়া এবং ¯া’ নীয় সরকারসহ সংশিষ্টø সকল প্ির তষ্ঠানের কাযর্μ মে জনঅংশগহ্র ণের মাধ্যমে সামাজিক জবাবদিহিতা কাযর্ক র করা। গভার্নেন্স এডভোকেসি ফোরাম-এর উদ্যোগে ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত ‘গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ জাতীয় কনভেনশন’-এ গৃহীত এবং পরবর্তীতে বর্তমান সময় ও বাস্তবতার আলোকে পুনরায় দেশব্যাপী সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সাথে ব্যাপক আলোচনা ও মতামতের ভিত্তিতে ‘গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ নীতি প্রস্তাবনা’ চূড়ান্ত করে সরকার বরাবর প্রদান করা হয়েছে।

এ প্রেক্ষাপটে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিসভার সম্মানিত সদস্যগণ, জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী সকল গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলের সম্মানিত সংসদ সদস্যগণ, সকল রাজনৈতিক দলের সম্মানিত নেতৃবৃন্দসহ নীতি-নির্ধারকগণ এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উনড়বয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের প্রতি আহ্বান- স্থানীয় উনড়বয়ন ত্বরান্বিত করার মাধ্যমে জাতীয় উনড়বয়ন নিশ্চিত করা এবং স্বশাসিত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ নীতি প্রণয়ন ও কার্যকর করতে অবিলম্বে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। অঙ্গীকার সমাজ বিকাশ কেন্দ,্র অচির্ত া ইন্টিগে্ের টড ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি, আইআরডিসি, আইডিএল ট্রা স্ট, আইন ও সালিশ কেন্দ,্র আরডিআরএস বাংলাদেশ, ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট এন্ড ডেভেলপমেন্ট, ইনসিডিন বাংলাদেশ, উপজেলা পরিষদ এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, একশনএইড, এপিআইটি, ওয়েভ ফাউন্ডেশন, কেয়ার বাংলাদেশ, গভার্নেন্স কোয়ালিশন, জানিপপ, জেন্ডার এন্ড ডেভেলপমেন্ট এলায়েন্স, ডেমμেসিওয়াচ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় লোকপ্রশাসন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ, নাগরিক উদ্যোগ, নারী উদ্যোগ কেন্দ্র, পপুলেশন সার্ভিসেস এন্ড ট্রেনিং সেন্টার, প্রিপ ট্রাস্ট, বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরাম, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ, ব্র্যাক, ভয়েস, ভার্ক, ভিএসও-বাংলাদেশ, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, মিউনিসিপাল এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, শীল্ড, সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান, স্যাপ বাংলাদেশ, সেভ দ্য চিলড্রেন, হেলভেতাস সুইস ইন্টারকোঅপারেশন এবং স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণকারী সকল সংগঠন ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ। প্রচারাভিযান উপলক্ষে দেশবাসী ও স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান- ওয়েবসাইট: িি.িমধভনফ.ড়ৎম/ঢ়ড়ষরপু.ঢ়যঢ় অথবা ইমেইল: রহভড়@মধভনফ.ড়ৎম ১২ জানুয়ারি ২০১৩, শনিবার, সকাল ১১টা - ঢাকাসহ দেশের সকল জেলা সদরে -এ অংশগ্রহণ করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সোচ্চার হোন গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ নীতি প্রস্তাবনা বিষয়ে সর্বস্তরে আলোচনা ও মতামত প্রদান করুন জমায়েত ও মানববন্ধন সচিবালয়: ওয়েভ ফাউন্ডেশন, ৩/১১, ব্লক-ডি, লালমাটিয়া, ঢাকা। টেলিফোন: ০২ ৮১১৩৩৮৩, ৮১৫৩৩২০; ইমেইল: রহভড়@ধিাবভড়ঁহফধঃরড়হনফ.ড়ৎম িি.িমধভনফ.ড়ৎম ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।