আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অদখো রহস্যরে তত্ত্ব

ভাবতে থাকি

মন
তুমি কি কাজটা করছে?
Ñদুঃখতি আসলে আমি ভুলে গছে। ি একবোরইে মনে ছলি না।
এখানে দোষটা হচ্ছে ‘মনরে’।
তোমার কাজটাতো আজ শষে হবার কথা। করছে?
Ñজি হ্যাঁ।

করছে। ি
তোমাকে এই কারনইে আমার ভাল লাগ। ে কারণ তুমি সময়মত কজাগুলো কর।
প্রশংসাটা এখানে তোমাকে দয়ো হচ্ছ। ে
Ñউপররে দুটো সংলাপ হতে ২টা কথা বোঝা যায়।


(র) মানুষ হসিবেে আমরা একটু অকৃতজ্ঞ। কারণটা, সংলাপ হত,ে দোষটা মনরে আর প্রশংসাটা ব্যক্তরি (তোমার/ আমার) জন্য।
(রর) ১ম সংলাপে দোষটা মনরে উপর চাপাল আর ২য় সংলাপে প্রশংসা ব্যক্তি কুড়াল। তখন লক্ষ্য করুন উভয় বাক্যে একই ঘটনা ঘটছে। ে তা হচ্ছে সংলাপদ্বয়ে যথাক্রমে মন দুঃখ ফলে এবং মনটা আনন্দে ভরে উঠল।

র্অথাৎ মনরে উপরই মূল প্রতক্রিয়িাটা র্অপতি হল।
(ররর) ক, আচ্ছা আরকেটা কথা লক্ষ্য করুন, যদি বলি ব্যক্তটিইি দুঃখ পয়েছেে বা আনন্দ পয়েছে। ে

তাহলে কোন কথাটা বশ্বিস্ত। কি মন না ব্যাক্ত। ি অবশ্য একটা যুক্তি দওেয়া যায় আশ্বস্ত করার মত।

তা হচ্ছে ব্যাক্তরি দহে থকেে মনটাকে আলাদা করে ফলে। ি তখন কি হব?ে তখন হতে পারে এমন য,ে কোন বাঙ্গালকিে “যে শুধু মাত্র বাংলা ভাষা জান”ে তাকে বুলগরেয়িার রাষ্ট্র ভাষায় কছিু দুঃসংবাদ শুনয়িে দয়োর মতই।
কন্তিু এ উদহরনটি শুধু অবচতেন মনরে মানুষরে ক্ষত্রেে প্রযোজ্য হলওে মন বহিীন মানুষরে ক্ষত্রেে প্রযোজ্য নয়। কারন মনবহিীন হলে মানুষটি এ বাক্য গুলোও শুনত না খয়োল কর। ে তখন সে হয় অন্য কোন প্রাণীর ন্যায় আচরন করত না হয় পাগলরে পাগলামীর মত।


এক্ষত্রেে আরও একটি কথা বলা দরকার পাগল সর্ম্পক। ে পাগলরেও মন আছে যদওি তা অনকোংশে অর্কাযকর।
ও...... ও........ ও আমওি এ মুর্হূতে আসল কথাটি বলতে ভুলে গছে। ি সম্ভবত আপনি ভাবছনে য,ে মনটা আসলে ক?ি তার কি বাস্তব অস্তত্বি আছ। ে চমৎকার, আমারও মনে হয় এ মুর্হূতে এর ছয়েে ভাল প্রশ্ন আর হতে পারে না।

কারন যে মনরে অনুপস্থতিতিে মানুষ হয়ে যায় প্রায় উদ্ভদি কংিবা পশুর সাথে তুলনীয়। র্অথাৎ সৃষ্টরি সরো জীব হয়ে যতেে পারে অদ্ভুদ কোন উদাহরনরে সাথে তুলনীয়। আরও একটা কথা বলতে চাই, পশু কংিবা অন্যান্য প্রানীর মন আছে ক?ি যদি বলি আছে তবে ভুল হবে না। কারন তা অপরপিক্ক।
তবে এখানে আরকেটা প্রশ্ন, মনরে পরপিক্কতা ক?ি
দুঃখতি আরও একটু সময় চাই, দৃষ্টি দওেয়া যাক উদ্ভদিরে ক্ষত্রে।

ে উদ্ভদিরে যদি মন থাকে তবে সে কি ভাবে প্রকাশ করব। ে হয়ত সে উপযুক্ত পরবিশে ছাড়া বাঁচে না, বাড়ে না। প্রয়োজনীয় উপাদান অভাবরে প্রকাশ। এসব যদি উদ্ভদিরে মনরে ক্রয়িাকলাপ হয় তবে বলা যাব,ে উদ্ভদিে এসে মশিে এক হয়ে গছেে জবৈকি ও মৌনতার (মনরে) ক্রয়িা।
এখন প্রশ্নে আসা যাক।

ভুলে গছে,ি দুঃখ পয়েছে,ি খুশরি খবরটা শুনে মনটা আনন্দে ভরে গলে, নকিট আত্মীয়রে দুঃসংবাদরে কথা শুনে আনোয়ার সাহবে র্হাটে (হৃদপন্ডি)ে অ্যাটাক হয়ে হাসপাতাল। ে খবরটা শুনে মনটা খারাফ হয়ে গলে। জ্যান্ত মানুষ র্দূঘটনার শকিার হওয়ায় পর তার রক্ত মাখা ক্ষতদহে দখেে সে মাথা ঘুরে পড়ে গলে।
উপররে বাক্য গুলো হরহামশেই হয়ে থাক। ে আর এধরনরে ঘটনায় সাধারণত জড়ায় না কালা কংিবা অন্ধরা (উভয় ক্ষত্রে)ে।


কারন এধরনরে র্বাতা গুলো তাদরে মঘজে ঢুকে না। তাই তারা কোন প্রতবিদেনও দতিে পারে না। যদি এ ধরনরে প্রতবিন্ধরিা জন্মগত হয় তবে এ র্বাতা গুলো তাদরে মঘজে ঢুকার পর ও কোন লাভ হবে না।
তবে আরকেটি প্রশ্ন এসে যায়, তবে কি পরচিতি কংিবা আপনজনদরে দুঃসংবাদ কংিবা পরচিতি ভাষায় তা শুনার পরে আমরা সত্যকিার প্রতবিদেন দতিে পার?ি হ্যাঁ ঠকি তাই, কারন আমাদরে মঘজরে বশিষে অংশ পরচিতি এদরে প্রতি খুবই র্দুবল। আর তাদরে জন্য সে (মস্তস্কিরে নর্দিষ্টি অংশ) একটা জগত সৃষ্টি কর।

ে যা আবগে, অনুভূতি আর চন্তিা দয়িে গড়া। আর এসব আবগে অনুভূতি সৃষ্টতিে মস্তস্কিরে “থ্যালামাস” কাজ কর। ে
তাই আপনজনদরে কংিবা কোন মারাতœক ঘটনা দখোর পর অপটকি ও অডটিরি স্নায়ু মস্তস্কিে এ আবদেনগুলো প্রবশে করায়। তারপর মস্তস্কিরে থ্যালামাস, হাইপোথ্যালামাস কংিবা র্কপােরা কোয়াড্রজিমেনিা এসব প্রতবিদেনরে প্রতক্রিয়িা দখোয় ঘৃণা, ক্ষোভ, ভালোলাগা ইত্যাদরি মাধ্যম। ে এসব প্রতবিদেন যখন অতমিাত্রায় প্রবশে করে তখন অডটিরি স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তস্কি হালকা ভারসাম্য হাযায় (অনকে ক্ষত্রে)ে কংিবা জদেরে সৃষ্টি করে এরকম আরও অনকে প্রতবিদেন সৃষ্টি কর।

ে এরকম প্রতবিদেন সৃষ্টি করতে মস্তস্কিরে এসব অংশে রক্তরে প্রয়োজন পড়ে কংিবা রক্ত প্রভাবক হসিবেে কাজ কর। ে এজন্য হৃৎপৃন্ডকেে অতরিক্তি রক্ত সরবরাহ করতে হয়। আর তখন আমরা হৃৎপৃন্ড বা বুকরে বাম পাশে একটু ব্যাথা অনুভব কর। ি কারণ হৃদপন্ডিরে কাজ হঠাৎ বড়েে যায়। এ দ্রুত আর হঠাৎ বড়েে যাওয়ার ফলে এ ব্যাথা অনুভূতরি জন্ম।


এতে বোঝা গলে আনারকলি যখন সলেমিরে হাত ধরল তখন সলেমি কনে তার বুকরে বাম পাশে হালকা ব্যাথা অনুভব করল।
অন্য একটি প্রতষ্ঠিতি ঘটনায় দখো যায়। একটা জগন্য দুঃখ জনক কথা শুনে আনোয়ার হোসনেরে “র্হাড অ্যাটাক” কর। ে এর কারণ হচ্ছ,ে আনোয়ার হোসনেরে রক্ত চাপ বড়েে যাওয়ায়, পরমিান মত রক্ত হৃৎপৃন্ড হতে মঘজরে অডটিরি স্নায়ুতে সরবরাহ না হওয়ায় সে প্রথমে ভারসাম্য হারয়িে ফলে। ে
র্দীঘক্ষন এ অবস্থা চলতে থাকলে তার শষে পরনিয় ঘট।


উপরোক্ত আলোচনা হতে কয়কেটি সামাধান পাওয়া গলে মোটামুট। ি যদি বলি মনটা ক?ি তবে আপাত দৃষ্টতিে মনে হবে মন বলে কছিু নইে। কন্তিু ধরে নইি যে মন আছে এবং তা হচ্ছে মস্তস্কিরে এসব স্নায়ু বশিষে কয়কেটি অংশ এবং হৃৎপৃন্ডরে র্কাযক্রমরে একটা জটলি সমীকরন।
আরকেটা প্রশ্ন হচ্ছ,ে মনরে বাস্তবতা ক?ি আমি আমার সুবধিার জন্য বলছ। ি মন হচ্ছ,ে জটলি এ র্কাযক্রমরে “কাল্পনকি বষিয়”।

সে অনুযায়ী বলতে হয় মনরে বাস্তবতা ও এখান। ে
আরও একটা প্রশ্নরে উত্তর দওেয়ার পর আমি আপাতত স্বাধীন তা হচ্ছে “মনরে পরপিকৃতা নয়ি”ে। আচ্ছা তোমাকে যদি প্রশ্ন করি “তুমি বুদ্ধমিান”। এ বাক্য শুনে তুমি মুছকি হাসল। ে এ হাসরি কারন, দুটি ১ম কারণ “তুমি বুদ্ধমিান” এ প্রশংসা বাক্যটা শুন।

ে ২য় কারণ, এটা কোন প্রশ্ন হল না। তুমি আসলইে বুদ্ধমিান। কারন তোমার মঘজটা একসাথে অতদ্রিুত দুটো কাজ করছ। ে আবার হসেে কমেন প্রতবিদেনটাও দলি। ে যহেতেু তুমি এ প্রশ্নরে ভুল খুজে পয়েছে।

তাই তুমি এর সামাধানও জান। তুমি মনে কর য,ে তোমার একটা পোষা প্রানী আছে তার নাম ওড। ি তুমি ওডকিে এই প্রশ্নই করল। ে এখানে সে যে প্রতবিদেনটা দতি, তার আগে আমার প্রশ্ন হচ্ছ,ে সে কি তোমার কথা বুঝত?
ধরে নইি য,ে সে বুঝত তোমার কথা। তবে সে কমেন প্রতবিদেন দতি? ধরে নইি প্রতবিদেনটাও সুন্দর ভাবে দয়িছে।

ে তবে আরকি ওডি ও তো বুদ্ধমিান। কন্তিু সে কখনই তোমার এ প্রশ্নরে সমালোচনা করতে পারবে না কংিবা কোন শুদ্ধ পথ তোমায় দখোতে পারবে না। যটো ছলি তোমার হাসরি দ্বতিীয় কারন।
তবে তোমার আর ওডরি মধ্যে র্সবনম্নি র্পাথক্য ঐ দ্বতিীয় হাসরি কারন।
প্রশ্ন একটা তবে এখানে আছে যে ওডকিে এত ছাড় দয়োর পরও সে কনে মানুষরে মত বুদ্ধমিান হল না।

তার কারন তার মস্তস্কি মানুষরে মত এত উন্নত না। র্অথাৎ অপরপিক্ক মস্তস্কিরে কারনে সে উপযুক্ত অবগেময় অনুভূতি ও সৃষ্টি করল না যাতে হৃৎপৃন্ডে একটা রক্তচাপ সৃষ্টি হয়। তবে ছোট অনুভূতরি জন্যে একটু হয়। মোট কথা, পরপিক্ক মস্তস্কিরে কারনে পরপিক্ক মনরে সৃষ্টি আর অপরপিক্ক মস্তস্কিরে জন্যে অপরপিক্ক মনরে উদ্ভব।
মন সর্ম্পকে জানার প্রশ্ন গুলো আপাতত শষে।

মনষিরিা বলে গছেনে ভাল প্রতভিাবান হতে হলে কংিবা ভাল কবি হতে হলে প্রথমে ভাল মানুষ হওয়া চাই।
কথাটা শুনে আমরা অনকেইে ভাবি এটা কমেন কথা। তবে কি প্রতভিা জন্মগত না? অনকে বোকা ও বোকারাও তো ভাল মানুষ কারন তারা অন্যরে ক্ষতি করে না। কংিবা অনকে কুখ্যাতরা অবশষেে বখ্যিাত হয়ছেনে কভিাব?ে তারা তো ভাল মানুষ ছলি না।
আসলে ” ভাল মানুষরে” সংজ্ঞা এক্ষত্রেে আমাদরে জানতে হব।

ে এ ভাল মানুষ সে কি জন্মগত ভাল মানুষ না বুঝ-েশুনে ভাল মানুষ হয়ছে। ে আর এ ভাল মানুষটাকে কে সহায়তা করছেে ভাল হত। ে ভাল মানুষরে কছিু বাহ্যকি গুন থাক। ে যমেন: ভাল ব্যবহার, ভাল গুন, সততা, সৎ চরত্রি, অতœশুদ্ধ,ি আতœ বশ্লিষেন, নীতবিোধ, দায়ত্বি বোধ সর্ম্পকে সচতেন, প্রমে, ভালবাসা ইত্যাদ। ি
যদি কউে জন্মগত ভাবে এসব ভাল চরত্রিরে কছিু পয়েে থাকে কন্তিু এ চরত্রিগুলো সর্ম্পকে ভালভাবে জ্ঞাত নয় তবে সে এক সময় এসব চরত্রি হারয়িে ফলেব।

ে আর যদি সে বুঝে শুনে শখিে এসব চরত্রি অন্তঃত। তবে অবশ্য সে সবগুলো চরত্রিই শখিে নবে। ে
র্অথাৎ, বুঝে শুনে বুদ্ধরি প্রভাব দয়িে গ্রহন করলে তা হারাবে না।
এক সময়রে কুখ্যাত লোক এখন মোটামুটি বখ্যিাত কংিবা কুখ্যাত লোকটি কু-পথইে বখ্যিাত। এ কুখ্যাত লোকটি যখন সু-পথে বখ্যিাত হল তখন তার পছেনে প্রধান দু’টি কারন থাকব।

ে ১ম টি হচ্ছে ভাল জগৎ সর্ম্পকে তার ব্যাপক কৌতুহল। র্অথাৎ জীবনরে একাংশ অন্যায় পথে থাকতে থাকতে এ পথ সর্ম্পকে জনেে গছে। ে সে জনেছেে অন্যায় বানী কত র্মমাহত যদওি তার এসব সয়ে গছে। ে আসলে সে ক্ষপ্তি, তার মন পরর্বিতন চায়। এক ঘয়োমী আর চলে না।

তাই কোন বাধা কংিবা শক্ষিা থকেে সে এ উপলব্ধি করল ভাল হওয়ার দ্বার খোলা। কুখ্যাত লোক যখন কু-পথে বখ্যিাত তখন তার জন্য এসব প্রযোজ্য নয়। তার কুখ্যাত পথে অঘাধ জ্ঞান, তাই সে কুখ্যাত পথ জয় করার কৌশল ভালভাবে জান। ে
আর দ্বতিীয় কারনটি প্রধান যা সব ভাল মানুষরে ক্ষত্রেে প্রযোজ্য কংিবা বুদ্ধমিানরে ক্ষত্রেওে। তা হচ্ছে ভাল একটি মন চাই, চাই এ চাই।



সংক্ষপেে বলছ,ি সু-পথে বখ্যিাত হতে হলে র্অধকে চন্তিা বাদ দয়িে দাও। যা হল সমস্ত মন্দ চন্তিা, পরকিল্পনা ও কাজ। আর অন্য র্অধকে চন্তিাকে নজিরে সমগ্র চন্তিায় স্থান দাও। তা হল ভাল চন্তিা, ভালকাজ ও পরকিল্পনা।
কু-পথে কুখ্যাত হতে হলে র্অধকে চন্তিা বাদ দয়িে দাও।

যা হল সমস্ত ভাল কাজ, ভাল চন্তিা। আর অন্য র্অধকে চন্তিা নজি সমস্ত চন্তিায় ও কাজে স্থান দাও। তা হল মন্দ কাজ ও চন্তিা। তবে অবশ্যই দ্রুত কুপথে কুখ্যাত হওয়া সম্ভব।
ভাল পথ হতে মন্দ বা মন্দ পথ হতে ভাল পথে বখ্যিাত হতে চাইলওে উক্ত নীতি গ্রহণ মানে র্অধকে চন্তিা গ্রহণ বাঞ্চনীয়।

উভয় চন্তিা গ্রহণ কখনও দবেে না খ্যাত। ি কারণ উভয়টা ভাবতে ভাবতে কাজ করার সময় পাবে না। তাই নীতহিীনতাকে যে নয়িছেে নীতি হসিবেে গ্রহণ কর। ে কখনও তার খ্যাতি বাস্তবরূপ দখেবে না।
আর তবে দখেুন ভাল মনটি কভিাবে আপনাকে ভাল মানুষে পরনিত কর।

ে আগে মন সর্ম্পকে জনেছে। ি আর এখন মনরে উপর নয়িন্ত্রন আনতে হব। ে এ জন্য প্রথম প্রদক্ষপে ব্যাক্তি হসিবেে তোমাকইে নতিে হব। ে

মনকে কভিাবে কাজ দবেনে যনে মনটি ভাল হয়।
র. অন্যায় নীতি র্বজন করে নজিরে চন্তিায় যা শ্রষ্ঠে মনে হবে তা গ্রহন করুন।


রর. ভুল হলে ভুল স্বীকার করবনে। প্রয়োজনে ক্ষমা ছয়েে নবেনে।
ররর. নজিস্ব মতামত কংিবা ভাবনাকে প্রাধান্য দনি অবশ্য তা শুদ্ধ হতে হব। ে
রা. প্রয়োজনে নজিরে ভতের নজিরে সাথে নজিকেে প্রতপিক্ষ করে তুলুন। এক পক্ষ অন্যায় অন্য পক্ষ শুদ্ধ পথ।

ে যুক্তি দয়িে এদরে ভালটকিে প্রতষ্ঠিতি করে তুলুন। া. কখনও হীনতা কংিবা অন্যায়কে পশ্রয় দবেনে না।
ার. অন্যরে সমালোচনা করার আগে ভবেে দখেুন সমালোচনাটা করা ঠকি কনিা।
ারর. নজিকেে সব সময় আতœশুদ্ধি ও আতœবশ্লিষেন এর মধ্যে রাখুন।
াররর. নজিরে দায়ত্বিে অবহলো করবনে না।

সময়মত তা করে ফলেুন।
রী. সত্য প্রতপিক্ষ হলওে গ্রহন করুন।
ী. ভাল মন্দরে মশ্রিন হতে ভাল গ্রহন করুন।
এখন ভাবতে পারনে, এ কাজগুলোতো কঠনি কংিবা চন্তিার বষিয়। এজন্যই বলছেি প্রথম পদক্ষপে আপনাকইে নতিে হব।


যখন এ কাজ গুলো করবনে তখন আপনার কাছ থকেে সরে যাবে হীনতা, হংিসা, ক্রোধ। আরকেটা কথা বলে রাখি এগুলো আপনার মস্তস্কিে কছিু ক্ষতি কর। ে যার ফলে রক্ত মস্তস্কিে সুষম ভাবে সরবরাহ হতে পারে না।
মস্তস্কিে রক্ত সুষম ভাবে হওয়া প্রয়োজন কনে? এ রক্ত সঞ্চালন কি ভাল মানুষরে সুষম ভাবে হয়ে থাক?ে প্রতভিা বানদরে ক্ষত্রেওে কি তাই ?
প্রথমত দখো যায় ভাল মানুষরে মধ্যে হংিসা, ক্রোধ খুব একটা না থাকায় তাদরে মঘজে রক্ত সরবরাহে বাধা পায় না।
যার ফলে মস্তস্কিরে অন্যান্য অংশরে মত সরেব্রোমে রক্ত সর্বদা সরবরাহরে ফলে তা র্কায ঠকিমত করতে পার।

ে তার কাজ গুলোর মধ্যে অন্যতম বুদ্ধ,ি চন্তিা, উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও স্মৃতি সংরক্ষন।
তাহলে আমরা কি দখেলাম ভাল মানুষরা কমেন উন্মুক্ত চন্তিার সহায়তা পাচ্ছে হৃৎপৃন্ড, রক্ত ও মঘজরে কাছ হত। ে যহেতেু প্রতভিা আমরা ছুতে পারি না, অনুভব ও করতে পারি না। শুধু আন্দাযরে উপর বলি নউিটনরে প্রতভিা ছলি। আসলে কি তাই?
হ্যাঁ, মস্তস্কিে রক্ত সুষমভাবে সরবরাহ হওয়া প্রয়োজন।

কারণ রক্ত সুষমভাবে সরবরাহ না হলে মস্তস্কিরে সবগুলো অংশ সতজে থাকে না কংিবা শক্তি সঞ্চয় করতে কষ্ট হয়। তাই চন্তিা বা ভাবনার ক্ষত্রেে মস্তস্কিরে এ অংশগুলো ঠকিমতো কাজ করতে পারে না। তাই সুস্থ চন্তিার জন্য সুস্থ্য মস্তস্কি দরকার। আর সুস্থ মস্তস্কিরে জন্য দরকার ভাল থাকা, রোমাঞ্চতি থাকা। আর দূর করা দরকার হংিসা, ক্রোধ, হীনচন্তিা।


মানুষরে দুঃখ, কষ্ট, বদেনা জদেরে সৃষ্টি কর। ে জদে দু’ধরনরে কাজ কর। ে ১. জদে পরবিশে ও ব্যক্তি সাপক্ষেে তরৈি করে মানবকি মূল্যবোধ, দয়া, শান্তি পথে চলা, উদ্ভাবনী চন্তিা ইত্যাদি ভাল গুণ। এবং ২. জদে পরবিশে ও ব্যক্তি সাপক্ষেে সৃষ্টি হয় হংিসা, ক্রোধ, হীনতা ও প্রতশিোধ প্রবণ বধ্বিংসী চন্তিা এমন অমানবকি সব গুণ।
প্রতভিার আসলে কোন বাস্তব অস্তত্বি আছে কি না তা বলতে পারব না।

তবে এটুকু বলি প্রতভিার জন্য চন্তিা অপরহর্িায। এবং চন্তিার অস্তত্বি সর্ম্পকে আমরা সবাই অবগত। আর এ চন্তিাটা ভাল মানুষরা র্অজন করে কত সহজ। ে তাই র্পূবরে সে র্দাশনকি মতামতরে সাথে আমরাও একমত য,ে ভাল কবি কংিবা প্রতভিাবান হওয়ার র্পূবে ভাল মানুষ হওয়া চাই। আসলে প্রতভিা বানরা নদিষ্টি কছিু চন্তিায় নমিজ্জতি থাকনে।

আর সগেুলোর উৎর্কষ সাধনে ব্যাস্থ থাকনে এবং অধ্যবসায় করনে।
ভাল মানুষদেরে জন্য আরকেটা সত্য কথা হচ্ছে য,ে তারা র্অধকে চন্তিার মধ্যে নজিদেরে নমিজ্জতি রাখ। ে তাই তারা সফলতা পায়।
যে র্অধকে চন্তিা তারা র্বজন করে তা হচ্ছ,ে কু-চন্তিা। তাই কু পথে বখ্যিাত হওয়ার জন্য প্রথম র্অধকে চন্তিা বাদ দতিে হব।


এখন যে বষিয় নয়িে আলোচনা করব তা গুরুত্বর্পূন বষিয়গুলরি মধ্যে অন্যতম। প্রশ্ন হচ্ছে আমরা অবস্কিাররে জন্য মগ্ন হই কখন? কখন আমরা চন্তিার গভীরে ডুব দইি, কখন আমাদরে মধ্যে চন্তিার এ আবগে কাজ কর?ে
আমরা যখন আমাদরে ঐতহ্যিরে বষিয় গুলো যমেন: ১৯৭১- এর মুক্তযিুদ্ধে বজিয় র্অজন, ২১শে ফব্রেুয়ারী কংিবা কাজী নজরুলরে বদ্রিোহী কবতিা শুনি তখন আমাদরে ভতের এক ধরনরে রোমাঞ্চতি তজে অনুভূতি কংিবা ক্ষপ্রিতা পাই। এমন আরও উদাহরণ আছে যা আমাদরে মানষকিভাবওে শক্তি দয়ে। ভাল মনরে মানুষরা এ শক্তি গুলো দয়িে ক্ষনকিরে মধ্যে চন্তিার এক বশিাল ভান্ডার পায়। এ শক্তি গুলোর চন্তিা দয়িে অনকে উদ্ভাবনী শক্তি ও পাওয়া যায়।


এরকম আরও উদহরণ আছ। ে যমেন: দুঃখ, কষ্ট, চলা পথরে বাধা, বার বার হতাশায় পড়ে আশাহত না হওয়া ইত্যাদি বষিয় গুলো।
আলোচতি বষিয়গুলোর মধ্যে যাদরে সর্ম্পকে আলোচনা করা হয়ছেে তা নম্নিে র্বণতি।
র. মন সর্ম্পক।
রর. মনরে ক্রয়িা।


ররর. হৃৎপৃন্ডরে সাথে মস্তস্কিরে সমন্বয় সর্ম্পক।
রা. মস্তস্কিরে কছিু অংশ ও স্নায়ু সর্ম্পক।
া. ভাল মানুষরে সংজ্ঞা।
ার. ভাল মনরে মানুষ হওয়ার কছিু উপায়।
ারর. প্রতভিা কংিবা চন্তিার সাথে ভাল মানুষরে সর্ম্পক।


াররর. হৃৎপৃন্ড মাঝে মাঝে কনে ব্যাথা কর। ে
রী. হৃৎরোগ ও মস্তস্কিরে রক্ত হরন রোগ সর্ম্পকে সচতেনতা।
ী. কভিাবে ও কখন চন্তিার ভান্ডার তরৈি করব।
উক্ত বষিয় সর্ম্পকে সংক্ষপেে আবার বলছ,ি আমাদরে স্নায়ুবকি অঙ্গ গুলো (চোখ, কান, নাক, হাত ইত্যাদ)ি হতে অনুভূতি আমাদরে মস্তস্কিে যায়। তখন মস্তস্কিরে নদিষ্টি অংশ গুলো কাজ করার জন্য দ্রুত শক্তি চায়।

যা রক্ত সরবরাহ কর। ে রক্তরে জোগান দয়ে হৃৎপৃন্ড। অনুভূতরি উপর নর্ভির করে রক্তরে প্রাধান্য। যমেন: প্রবল অনুভূতরি জন্য প্রয়োজন বশেি ভারসাম্য কংিবা চন্তিার প্রয়োজনীয়তা। আর এ বশেি প্রয়োজনীয়তার জন্য দরকার বশেি রক্ত।


তখন হঠাৎই হৃৎপৃন্ডকে অনকে রক্ত সরবরাহ করতে হয়। এ অনকে রক্ত মুর্হূতে সরবরাহ করতে হৃৎপৃন্ড হঠাৎ অনকে কাজ করতে হয়। তাই বুকরে বাম পাশে ব্যাথা অনুভব হয়। এ কাজ গুলো খুব দ্রুত হয়। যদি কোন কারনে হৃৎপৃন্ড রক্ত সরবরাহ করতে দরেি করে তখন মস্তস্কিরে স্বাভাবকি র্কাযক্রম ব্যাহত হয়।

এ কারন হয় সাধারনত শরিা কংিবা ধমনীর ভতেরে র্চবি জমে গলে। ে এ সমস্যার কারনে মানুষরে মস্তস্কি ভারসাম্য হারায়। বশেক্ষিন চলতে থাকলে মস্তস্কি রক্ত শূন্য হয়ে মানুষ মারাও যায়। এভাবে সৃষ্টি হয় র্হাট এবং ব্রনে স্টোক। হৃৎপৃন্ড শরিা হতে রক্ত ঠকিমত না পলেে হয় হৃৎরোগ।

আর ঐ আকাঙ্খতি সময় মগজ কাজ করার জন্য ঠকিমত পরস্কিার রক্ত না পলেে মস্তস্কিে রক্ত শূন্য রোগ হয়।
মহলিাদরে ক্ষত্রেে হৃৎরোগরে সম্ভাবনা কম কারন তাদরে হৃৎপৃন্ড পুরুষরে এক তৃতীয়াংশ। তাই বড় ধরনরে ঘটনা তাদরে মস্তস্কিে খুব একটা অনুভূতি দতিে পারে না। যহেতেু তাদরে হৃৎপৃন্ড সবসময়ই রক্ত কম সরবরাহ কর। ে একারনে বশেরি ভাগ মহলিার চন্তিাও প্রায় র্দুবল।


মূলত: একটাই কারন হৃৎপৃন্ড ছোট। তাই মস্তস্কিে রক্ত সরবরাহ কম। রক্তরে অভাবে মস্তস্কিরে নদিষ্টি অংশও তাই র্কাযক্ষমতা পুরুষরে তুলনায় বশেি না। একনষ্ঠিার ক্ষত্রেে অবশ্যই পরর্বিতন সম্ভব।
মানুষরে স্বাভাবকি র্কমকান্ডে রক্ত চলাচল স্বাভাবকি থাক।

ে কারন মস্তস্কিে সুষমভাবে রক্ত সরবরাহ হয়। তাই এক্ষত্রেে হৃৎরোগরে সম্ভাবনা থাকে না।
দখো যায়, যাদরে স্নায়ুশক্তি র্দুবল তারা সহজে হৃৎরোগ দ্বারা আক্রমন হয় না। কারন তাদরে অবোধ অংশ গুলো সহজে মস্তস্কিে প্ররেন করতে পারে না। যার কারনে হৃৎপৃন্ডরেও রক্ত সরবরাহে তাড়া নইে।

অনকে সময় দুশ্চন্তিা দূর করতে মানুষ মাদক সবেন কর। ে কারন মাদক স্নায়ু র্দুবল কর। ে
এটা সত্য যে রোমাঞ্চতি ঘটনাও বুকরে বাম পাশে ব্যাথার সৃষ্টি কর। ে যা হল প্রমে, ভালোলাগা, ভালোবাসা ইত্যাদ। ি এ ধরনরে অনুভূতি আসে মানুষরে কল্প জগৎ হত।

ে এ সব অংশ সামাল দতিে মস্তস্কিরে নদিষ্টি অংশে রক্ত সু-নয়িন্ত্রতি ভাবে নয়িমতি প্রবাহ হতে থাক। ে ভালোলাগে বলে এ অনুভূতগিুলো মানুষ বার বার পতেে চায়। এমন আরও আবগেময় অনুভূতি আছে যা মানুষকে চন্তিায় সহায়তা দান কর। েঅনকেে মনে করনে বুকরে বাম পাশে মনরে অবস্থান। আসলে এখানে হৃৎপৃন্ড।

এ ব্যাথার কারন মূলত: মনরে উৎস বলে ধারনা মাত্র।
নচিরে প্রবাহ চত্রিটি লক্ষ্য কর:ি-
নাক
কান
ত্বক
জহ্বিা
চোখ
কল্পনা

হৃদপন্ডি

স্নায়ুবকি অংগ 
তথ্য/ অনুভূতি প্ররেণ
রক্ত
ম¯তিস্ক



চšিতততা—া
জদে
উদ্ভাবনী ক্ষমতা


ভাল
মন্দ


চত্রি: মনরে সমীকরন ও মনরে র্কাযক্রম।
মন কোন একক অস্তত্বি নয়। “হৃৎপৃন্ড মস্তস্কি ও এদরে মসন্বতি স্নায়ুবকি অঙ্গরে র্কাযক্রমরে ফলে সৃষ্ট প্রকাশ হল মনরে অস্তত্বি”।
জড়তা
জড়তার সংজ্ঞা হত,ে কোন বস্তু তার স্বীয় অবস্থায় টকিে থাকার জন্য এর মধ্যে যে প্রবনতা কাজ করে তাই জড়তা।


জড়তা ২ প্রকার
(র) স্থতিি জড়তা
(রর) গতি জড়তা

(র) স্থরি বস্তুর স্থরি থাকার প্রবনতা স্থতিি জড়তা।
(রর) গতশিীল বস্তুর গতীতে থাকার প্রবনতা হল গতি জড়তা।
জড়তার পরমিাপ করা হয় বস্তুর ভর দ্বারা। ভর যহেতেু স্কলোর রাশি তাই জড়তাও স্কলোর রাশ। ি
দুটো উদহরণ দয়ো যাক এবং এদরে বশ্লিষেণ সহ ব্যাখ্যা আলোচনা করছ।

ি
১. সমভররে দুটি লৌহ খন্ড নইি একটি আয়তাকার অন্যটি গোলাকার। বল প্রয়োগ করলে দখো যাবে আয়তাকার লৌহ খন্ডটরি জড়তা গোলক হতে বশে। ি
২.একটি ঠলো গাড়ি সমান্তরাল পথে চলে আর অন্যটি উপর হতে নচিু ঢালু পথে চললে দখো যায়। সমান্তরালপথে চলমান গাড়টিরি জড়তা বশে। ি
উক্ত উদহরনদ্বয় হতে আলোচনা ও সদ্ধিান্তbr /> ১ম উদহরন হত,ে লৌহ খন্ডটরি শুধু মাত্র বাহ্যকি আকৃতরি পরর্বিতনরে ফলে জড়তার পরর্বিতন হল।


সদ্ধিান্ত: জড়তা শুধু ভররে উপরই নর্ভিরশীল নয়। জড়তাকে বস্তুর আকৃতওি প্রভাবতি কর। ে
২য় উদহরন হত,ে ঠলো গাড়টিরি পথরে আকৃতরি জন্য এর জড়তার পরর্বিতন ঘটল।
সদ্ধিান্ত: জড়তা অভর্কিষ বল দ্বারাও প্রভাবতি। সুতরাং এটি স্কলোর নয় ভক্টের রাশ।

ি

* জড়তাকে অন্যভাবে দখে:ি-
( গাড়রি ক্ষত্রেে )
লক্ষ্য করা যায়, গাড়রি চাকা ঘুরে রাস্তার উপর দয়ি,ে যা পথ/ পরবিশেরে সাপক্ষে। ে আর চাকার উপর ভর দয়িে গাড়ীর র্উদ্ধ অংশ চল। ে উভয়রে সংযোগ স্থলে আছে অন্য একটি নয়িন্ত্রক। আরও লক্ষ্য করা যায়, যাত্রীর যে অংশ গাড়ীর সাথে মশিে থাকে তা গাড়ীর অংশ হসিবেে আচরন কর। ে
ধরা যাক গাড়ীর অংশ গুলোbr /> ১. চাকা ( ১ম অংশ ); ২. গাড়ীর র্উধ্ব অংশ (২য় অংশ), ৩. যাত্রী; যা গাড়ীর সাথে অমশোনো (৩য় অংশ)।


নম্নিে ঘটনা প্রবাহ ব্যাখ্যা করা হলbr /> ঘটনা-১: গাড়ি যখন হঠাৎ গতশিীল হয় তখন যাত্রীর র্উধ্ব/ গাড়ীর ৩য় অংশ পছেনে ঝুঁকে পড়। ে
ব্যাখ্যা: গাড়ি স্থরি, মানে তা পরবিশে। র্অথাৎ গাড়টিা পরবিশেরে সাথে অবস্থান কর। ে
চাকা যখন পথ ( পরবিশে সাপক্ষেে গতশিীল হতে শুরু করে তখন গাড়ীর ২য় অংশও একই সাথে দ্রুত চলা আরম্ভ কর। ে কন্তিু ৩য় অংশ পছেনে ঝুঁকে পড়ব।

ে এক্ষত্রেে ১ম ও ২য় অংশ একই বলে ববিচেতি। আর এদরে সাপক্ষেে ৩য় অংশ স্থরি। তাই একে হঠাৎ গতশিীল করা মানে পরবিশে সাপক্ষেে গতশিীল করা। এবং ৩য় অংশ পছেনে মানে র্পূব পরবিশে এ ঝুঁকে পড়। ে
ঘটনা-২: সুষমভাবে চলমান গাড়ীর ১ম অংশ ছাড়া অন্যান্য অংশ স্থরি থাক।


ব্যাখ্যা: গাড়ী গতশিীল হওয়ার সময় এর ৩য় অংশ পছেনে ঝুকে পড়ার পর হতে আর এতে ধাক্কা অনুভুত হয় না। সুষমভাবে চলমান গাড়ীর ক্ষত্রে। ে এ সময় গাড়ীর চাকার সাপক্ষেে গাড়ীর ২য় ও ৩য় অংশ গতশিীল। তাই এক্ষত্রেে জড়তা অনুভূত হয় না।
ঘটনা-৩: চলমান গাড়ি হঠাৎ থমেে গলেে যাত্রীর র্উধ্ব অংশ সামনে ঝুঁকে পড়।


ব্যাখ্যা: যহেতেু এখানে চাকার সাপক্ষেে গাড়ীর ২য় ও ৩য় অংশ স্থরি তাই চাকা হঠাৎ থমেে যাওয়ার ফলে গাড়ীর ২য় ও ৩য় অংশে জড়তা অনুভূত হব। ে মূলত এখানে দুটি ঘটনা প্রকাশ পায়। এক. গতশিীল চাকার সাপক্ষেে গাড়ীর ২য় ও ৩য় অংশরে স্থরিতা। দুই: স্থরি পরবিশেরে সাপক্ষেে গাড়ীর ২য় ও ৩য় অংশরে গতশিীলতা।
উপরোক্ত আলোচনা হতে দখো যায়, জড়তা নর্ভির করে বস্তুর ওজন, পরপর্িাশ্বকি অবস্থা, বস্তুর আকৃতি এসব এর উপর।

এটি আপক্ষেকি ব্যাপার। এটি ভক্টের রাশ। ি
নম্নিে জড়তার সংজ্ঞা:
ক. আপক্ষেকি গতরি ফলে বস্তুর স্থরিতাই বস্তুর জড়তা।
খ. আপক্ষেকি গতরি পরর্বিতন সাপক্ষেে বস্তুর গতি বস্তুর জড়তা।

বজ্ঞিান ক?ি
বজ্ঞিান ক?ি এ প্রশ্নরে জবাব আমরা অনকে জটলি করে দচ্ছি।

ি তাই বজ্ঞিান আমাদরে প্রথম বোধগম্য হতে এ জবাবটাই বাঁধা।
যদি জবাবটা সহজ করে দয়ো যায় এবং আমাদরে দশেরে প্রতটিি ভাবুক আর বজ্ঞিান মনস্ক মানুষকে বুঝয়িে দয়ো যায় তবে হয়ত বজ্ঞিানে আমরা আরও বশেি অবদান রাখতে পারতাম।

বজ্ঞিান হচ্ছে মূলত: ”আমাদরে এ সত্য প্রকৃতি এবং এর বশিষে র্পযালোচনা”।
আবষ্কিার হচ্ছে ”বজ্ঞিানরে অংশ”।

কৌশল হচ্ছে ”এ সত্য প্রকৃতকিে বশিষে অবস্থায় নয়ো।

আবার র্পূবরে অবস্থায় আনার র্শত”।
আর প্রকৃতরি বশিষে অবস্থার কৃত্রমি রূপ উদ্ভাবন হল আবষ্কিার”।
আর এ সব বশিষে অবস্থা হল বজ্ঞিানরে অংশ। র্অথাৎ বজ্ঞিান হচ্ছে এ প্রক্রয়িাগুলোর সমষ্ট। ি
প্রকৃতপক্ষে প্রকৃতরি নয়িম গুলো অত্যন্ত সুশৃঙ্খল।

এ সুশৃঙ্খল নয়িমরে ব্যতক্রিম অসাম্য বা সাম্যহীনতা দখোয়।

উপররে আলোচনাটা একটা আবস্কিাররে উদাহরন দয়িে ব্যাখ্যা করা হল:
ধরে নয়ো যাক, একটা বশিাল জাহাজরে কথা। জাহাজরে ভর অনকে। যা পানতিে ভাস। ে এখানে জাহাজ আবস্কিার।


আবার, কলা গাছরে ভলো কংিবা কচুরপিানা পানতিে ভাস। ে এসব হচ্ছে প্রকৃত। ি উক্ত দুটো অবস্থার নীতি একটাই। সটো হচ্ছে ফাঁপা বা বায়ু কুঠরী।
আর এ নীতি দয়িে জাহাজ সহ আরও আবস্কিার সম্ভব।



বজ্ঞিানরে ৩টা অংশ দখো যায়।
১। প্রকৃতরি স্বাভাবকি অংশ ব্যাখ্যা।
২। প্রকৃতরি বশিষে অংশরে অনুরূপ আবস্কিার এবং নীতরি ব্যাবহার/ উদ্ভাবন।


৩। নীতি ব্যাখ্যায় আবস্কিার।

উপররে অংশ গুলোর ব্যাখ্যা নচিে দওেয়া হল:
১। প্রকৃতরি স্বাভাবকি অংশ ব্যাখ্যা: এ অংশে বজ্ঞিান শুধু প্রকৃতরি স্বাভাবকি অংশ ব্যাখ্যা করে এবং অন্যান্য অবস্থাকে ব্যাখ্যা করতে সহায়তা দান কর। ে

যমেন: অভর্কিষজ ত্বরন, মহার্কষীয় সূত্র- এদরে উপর ভত্তিি করে কোন আবস্কিার নইে।

অন্য আবস্কিারে এরা অবদান রাখতে পার। ে কংিবা কোন আবস্কিাররে আকৃতি এদরে থকেে নয়ো হয়ন। ি

২। প্রকৃতরি বশিষে অংশরে অনুরূপ আবস্কিার এবং নীতরি ব্যাবহার/ উদ্ভাবন: বজ্ঞিানরে এ অংশরে আবস্কিার বাস্তবর্ধমী। প্রকৃতরি উপর নর্ভিরশীল কাঠামোগত দকি থকেওে।


যমেন: ফাঁপাবস্তু পানতিে ভাসার নীতকিে কন্দ্রে করে জাহাজ, নৌকা ইত্যাদি পানতিে ভাস। ে এসব আবস্কিার প্রকৃতরি বস্তু কচুরপিানা কংিবা বাঁশ এমন ফাঁপা বা বায়ুকুঠুরী সমৃদ্ধ বস্তু থকেে সৃষ্ট।
শূন্যে পাখদিরে ভাসা বা উড়াঁর উপর ভত্তিি করে উড়োজাহাজ সৃষ্ট। ি কাঠামোও এল পাখদিরে থকে। ে

৩।

নীতি ব্যাখ্যায় আবস্কিার: এ ধরনরে আবস্কিার এর গঠন কল্পনা হত। ে এদরে পরচিালনা হয় উদ্ভাবতি নীতি হত। ে এ নীতি গুলোও প্রকৃতরি ঘটনা হতে সৃষ্ট। এ নীতি গুলো আবস্কিাকরকে পরচিালনায় ব্যাবহৃত হয়।
যমেন: ভরবগেরে সংরক্ষন নীতরি সাহায্যে রকটে পরচিালনা করা হয়।

রকটেরে আকৃতি দওেয়া হয়ছেে নখিাঁদ কল্পনা হত। ে অন্যান্য ক্রয়িা ব্যাখ্যায়ও এ নীতগিুলো ব্যাবহৃত হয়। এরকম আরও আছে প্যাসকলেরে চাপরে সূত্র, নউিটনরে গতি সূত্র ইত্যাদ। ি

তাই বজ্ঞিানকে জটলি করে ভাবতে হবে না। ভাবতে হবে প্রকৃতি নয়ি।

ে র্পযালোচনা করতে হবে প্রকৃতকি। ে মূলত: প্রকৃতইি সকল বজ্ঞিান রহস্যরে মূল।
মানুষ প্রয়োজন অনুভব করছে। ে চাহদিা থকেে নর্নিয় করে আবষ্কিাররে ধরন। প্রকৃতি হতে তার ব্যাখ্যা খুজছে,ে প্রকৃতি হতে সমাধান পয়েছেে এবং পাচ্ছ।

ে তাই উচতি সত্যকে কংিবা সত্য প্রকৃতকিে ব্যাখ্যা আর র্পযালোচনা।

প্রকৃতকিে আমরা দু’ভাগে ভাগ করতে পার। ি
যথা- ১. শক্তি ২. বস্তু / ভর।

১. শক্ত:ি শক্তি সর্ম্পকে আমরা মোটামুটি সবাই একটু জান। ি প্রকৃততিে শক্তি নানাভাবে অবস্থান কর।

ে শক্তরি রূপ বদলায়। শক্তি দয়িে কাজ হয়। শক্তি ছাড়া পরমানুর অস্তত্বি সম্ভব না। কারন একটি পরমানুর অভ্যন্তরে ইলক্ট্রেন, নউিট্রন এবং প্রোটনরে মধ্যকার আন্তঃ আনবকি শক্তরি কারনে পরমানু অস্তত্বিমান হয়ছে। ে
২।

বস্তু/ ভর: বস্তুর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ হসিবেে ইলক্ট্রেন, প্রোটন আর নউিট্রনকে ধরা হয়ছে। ে এদরে নজ্বিস্ব ভর আছ। ে এ ভর গুলো বস্তু হসিবেে অস্তত্বি পলে। কন্তিু প্রশ্ন হল, ভর কভিাবে অস্তত্বি পলে? এটা ভাববার বষিয়। আবার দখো যায় বৃহৎ ভররে কোন নক্ষত্ররে শষে পরনিতি কৃষ্ণ গহবর।

যা বস্তুর ভর ও শক্তি গ্রাস কর। ে যা অতক্ষিুদ্র এবং অনকে ভর বশিষ্টি। তবে কৃষ্ণ গহবরকে কি পর্দাথ হসিবেে আচরন কর?ে আমরা জানি পর্দাথরে ভর আছে এবং এটি স্থান দখল কর। ে কন্তিু কৃষ্ণগহবর ভররে তুলনায় স্থান দখল নগন্য। তবে কি কৃষ্ণগহবর পর্দাথ নয়? সে কি পর্দাথরে বপিরীত অস্তত্বি।

এ সর্ম্পকে বস্তিারতি আলোচতি হল ”মহাসাম্যরে জন্য মহাবশ্বিরে সৃষ্ট”ি প্রবন্ধ। ে
আবার বস্তু দু’প্রকার।
ক) জড় খ) জীব
জীব দু’প্রকার
* উদ্ভদি ও * প্রানী
সব বস্তুই মৌলকি কনা দ্বারা গঠতি। যাদরে মূল ইলক্ট্রেন, নউিট্রন, প্রোটন ইত্যাদ। ি
এখন ব্যাখ্যা ও বশ্লিষেনরে বষিয় হচ্ছে য,ে জড় ও জীবরে মূল র্পাথক্য মানে জীবন ক?ি তা কি র্স্বগ থকেে আসা স্রষ্টার দান।


আবার প্রানী ও উদ্ভদিরে র্পাথক্য করলে দখো যায়, প্রানীদরে প্রান আছ। ে তবে উদ্ভদিরে কি প্রান নইে? তাহলে প্রান ও জীবনরে মধ্যে র্পাথক্য ক?ি প্রানীতে কি একসাথে প্রান ও জীবন থাক?ে আত্মা আর প্রানরে মধ্যে র্পাথক্য কোথায়?
ভবষ্যিৎ প্রানীদরে আত্মা কি র্স্বগে রাখা আছ?ে আত্মা কি শুধু মানুষরে না সব প্রানীর? সব প্রানীর হলে কোন আত্মা পশু হবে আর কোন আত্মা মানুষ হব,ে তা কি র্পূব নর্ধিারতি।

প্রয়ি সংখ্যা
একটি ক্লাসে দু’জন শীর্ক্ষাথীর কথপকথন লক্ষ্য কর। ি
তাসনয়িা : অরাধ, তোর প্রয়ি সংখ্যা কত?
অরাধ : সব সংখ্যাইতো আমার ভাল লাগ। ে
তাসনয়িা : তারপরও একটা সংখ্যা বল তোর পছন্দরে।


অরাধ : “তনি” আমার পছন্দরে একটা সংখ্যা।
তাসনয়িা : ঠকি আছ,ে এবার একটা সংখ্যা ন। ে
অরাধ : “নয়” নলিাম।
তাসনয়িা : নয় এর সাথে দুই যোগ কর। তার সাথে অন্য একটি সংখ্যা গুন কর।


অরাধ : যোগফল “এগারো”। অন্য সংখ্যাটি নলিাম ছয় এবং গুনফল “৬৬”।
তাসনয়িা : “৬৬” এর সাথে আবার পররে সংখ্যা মানে “৬” যোগ কর।
অরাধ : তবে এ যোগফল “৭২”।
তাসনয়িা : এবার এই “৭২” কে ২ দ্বারা গুন দাও।


অরাধ : গুনফল “১৪৪”।
তাসনয়িা : “১৪৪”- কে “১২”- দ্বারা ভাগ কর।
অরাধ : “১২” অবশষে থাক। ে
তাসনয়িা : ১২- থকেে র্পূবরে সে সংখ্যা মানে “৯” বয়িোগ দাও।
অরাধ : অবশষে “৩” থাক।

ে মানে আমার পছন্দরে সংখ্যা !
তাসনয়িা : হ্যাঁ তোমার প্রয়ি সংখ্যা “৩”।
এই হচ্ছে সৌভাগ্যবান সংখ্যা।
এখানে অরাধ ও তাসনয়িা যে সৌভাগ্যবান সংখ্যা বরে করার চষ্টো করল তা হল “৩”। অবশষে বরেও হল।
তবে কি শুধু “৩” সৌভাগ্যবান সংখ্যা? এককে জনরে কাছে তো এককেটা সংখ্যা প্রয়ি।

তবে অন্যদরে প্রয়ি সংখ্যার মূল্য নইে?
উত্তর: হ্যাঁ, অবশ্যই আছ। ে

নচিরে সূত্রটি লক্ষ্য কর। ি
{(অ +ক) খ+খ} কস্ট(কদ্ধখ) Ñ অ= ক+১

উদাহরণ:
(র) প্রয়ি হসিবেে “৩”Ñকে নলিাম।
* {(৮+২) ৭ + ৭} ২ স্ট ১৪Ñ৮ = ২+১ বা ৩
* {(১২+২) ৬ + ৬} ২ স্ট ১২ Ñ ১২ = ২ + ১ বা ৩
(রর) প্রয়ি হসিবেে “৮” Ñ কে নলিাম
* {(৬+৭) ৯ + ৯} ৭ স্ট ৬৩Ñ৬ = ৭+১ বা ৮
* {(-২+৭) ৯ + ৯ } ৭ স্ট ৬৩ - (-২) = ৭ + ১ বা ৮
Ñউপররে উদাহরণ দুটো হতে দখো যায়, ক হতে হবে প্রয়ি সংখ্যা হতে ১ কম।
সুতরাং যে কোন সংখ্যাই প্রয়ি বা সৌভাগ্যবান হতে পার।



মহাসাম্যরে জন্য মহাবশ্বি সৃষ্টি

মহাবশ্বি সৃষ্টি রহস্য নয়িে অনকে তত্ত্ব তাত্ত্বকিভাবে উপস্থাপতি হয়ছে। ে এ নয়িে ব্যাপক গবষেণাও চলছ। ে যা হোক মূল কথা হল: মহাবশ্বি সৃষ্টি হয়ছেে মূলতঃ একটা মহাবস্ফিোরণ (বগি ব্যাঙ্গ) এর মাধ্যম। ে এটাই এখন র্পযন্ত বশ্বিস্ত তত্ত্ব। তবে বস্ফিোরনরে পদ্ধতি নয়িে যত আলোচনা হয়ছেে বাস্তবে প্রয়োগরে ক্ষত্রেে তা নগন্য।

র্অথাৎ এ সর্ম্পকে যে কোন মন্তব্যই হতে পার। ে তাই এখানে আমার মত প্রকাশরে একমাত্র শক্তি এটাই।
“প্রথমইে এ মহাবশ্বিরে প্রসঙ্গে আসা যাক কী দখেব। অস্তত্বি কী? দখেি পর্দাথ আছ। ে যা আবার শক্তি ছাড়া নর্রিথক।

শক্তরি অবশ্য স্বাধীন অস্তত্বি লক্ষ্য করা যায়। যদি তার জন্ম তত্ত্বে আবার পর্দাথ চলে আস। ে
-মূল রহস্য প্রকাশরে আগে কছিু মৌলকি বষিয় নয়িে আলোচনা করা যাক।
যাহোক এ “শক্তমিান শক্তধিার অস্তত্বিট”ি একটা “মহা বস্ফিোরন” Ñএ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.