দেখতে দেখতে মিছিলকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যেতে বাধ্য হয়। তারা রাস্তার এক দিকে কার্জন হল এবং অন্যদিকে হাইকোর্ট প্রাঙ্গনে ঢুকে পড়ে গুলি থেকে প্রাণ বাঁচায়, চোখ-মুখে পানি দিয়ে কাঁদুনে গ্যাসের প্রকোপ দূর করে এবং যথাসম্ভব প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা চালায়। এরই মধ্যে কয়েকজন গুলি খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। তাদের লাশ গেস্টাপো বাহিনী টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে গুম করে ফেলে। ১৯৮৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি কতজন আত্মাহুতি দেয় তার হদিস এবং তাদের সকলের নাম আজও অজানা রয়ে গেছে। কেবলমাত্র জাফর, জয়নাল, মোজাম্মেল, আইয়ুব, কাঞ্চন এবং দীপালি সাহা– এই কজন শহীদের নাম জানা গিয়েছিল। আশির দশকে সামরিক স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে এটাই প্রথম আত্মাহুতিদানের ঘটনা। (বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।