যা বিশ্বাস করি না, তা লিখতে-বলতে চাই না, পারবোও না। কিন্তু যা বিশ্বাস করি, তা মুখ চেপে ধরলেও বলবো, কলম কেড়ে নিলেও লিখবো, মারলেও বলবো, কাটলেও বলবো, রক্তাক্ত করলেও বলবো। আমার রক্ত বরং ঝরিয়েই দাও, ওদের প্রতিটি বিন্দুর চিৎকার আরও প্রবল শূনতে পাবে। কথায় কথায় দেইল্লা কুরআন স্পর্শ করতে চায়। তার যুদ্ধ অপরাধ নিয়েও কিন্তু কুরআন শরীফের দোহাই আর হাত দিয়ে কসম করতে চাইছিল ..... এই লিঙ্কে তার বৌএর সাথে ঝগড়া আর পরকিয়া নিয়ে কথাগুলো আছে।
(এখান থেকে যা শুনবেন, নিজ দায়িত্বে শুনবেন। অনেক এমন কথোপকথন রয়েছে যা আপনার জন্যে Inappropriate হতে পারে)
বিভিন্ন মেয়েদের সাথে তার কুরুচিপূর্ণ কথাবাত্রার ভিডিও গুলো এখানে
♣প্রথম ফ্যাক্ট হলো, কন্ঠে অনেক মিল আছে, আমি অনেকভাবে মিলিয়ে দেখলাম।
♣দ্বিতীয়ত, আমার প্রশ্ন হলো, রেকর্ড কি করে করা হলো? যদি মোবাইল হয়, ট্যাপিং কি সম্ভব? দেইল্লা নিজে রেকর্ড তো করে নাই! মেয়ে মানুষেরও রেকর্ড করার কথা নয়, তাহলে?
ব্যক্তিগতভাবে এই পোস্টটি দিতে আমার ভালো লাগেনি। কারণ এগুলো তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কিত। তবে তার মুখোশ উন্মোচন হওয়া উচিত।
যারা মানুষের বিশ্বাস, ভক্তি পুঁজি করে, তাদের আসল চেহারা বের হয়ে আসা উচিত। অন্তত কিছু মানুষের ভুল ধারণা তাতে কাটতে পারে।
পরিশেষে বলব, দেলোয়ার হোসেন সাইদী একজন চিন্হিত যুদ্ধ অপরাধী। তার অপরাধের অন্তর্জাতিক দলিল প্রমান রয়েছে । তাই এ কথা বলার কোনো অবকাশ নাই, সে ঘৃণিত, ঘৃণিত এবং ঘৃণিত।
যুদ্ধ অপরাধী হিসেবে তার শাস্তি হবেই হবে এবং উপযুক্ত শাস্তিই হবে। তবে, তার অন্ধ বিশ্বাসীদের অন্তত তাকে চেনা থাকা উচিত। নাহলে সমস্ত জীবনই তারা "দেইল্লা একজন মহাপীর" ভুল ধারণা টা থেকে যেত। জানি এখনো অনেকেই বিশ্বাস করতে পারবেন না! তবে তাতে কি? তার একাত্তুরের পাপও তো অনেকেই বিশ্বাস করে না! আর শুধুমাত্র এই কারণে আমার অন্ধবিশ্বাসীদের প্রতি যতটা না ঘৃনা, তার থেকে বেশি করুণা হয়। তারা শুধু ব্যবহৃত হয়েছে, এদের মত নরপিশাচের জনপ্রিয়তার হাতিয়ার হিসেবে ... ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।