আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইমরুল-এনামুলে রেকর্ড উদ্বোধনী জুটি

দুই বছরের বেশি সময় পর ওয়ানডে খেলতে নেমে প্রথম ম্যাচেই সফল ইমরুল। শামসুর রহমানের জায়গায় খেলতে নেমে দলকে চমৎকার সূচনা এনে দেন তিনি।

২৯তম ওভারে মোহাম্মদ তালহার স্লোয়ার শর্ট বলে উইকেটরক্ষক উমর আকমলের গ্লাভসবন্দী হওয়ার আগে ৫৯ রান করেন ইমরুল। তার ৭৫ বলের ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও ২টি ছক্কা।

বাঁহাতি ইমরুল বিদায় নেয়ার সময় ৮০ রানে অপরাজিত ছিলেন টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় অর্ধশতক পাওয়া এনামুল।



পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডেতে এটাই বাংলাদেশের শতরানের প্রথম জুটি। তাদের বিপক্ষে আগের সর্বোচ্চ ছিল ৮৮ রান। ২০০২ সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় এই জুটি গড়েছিলেন জাভেদ ওমর ও মেহরাব হোসেন।

পাকিস্তানের বিপক্ষে যে কোনো উইকেটে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি। সর্বোচ্চ রানের জুটিতেও ছিলেন ইমরুল।

২০১০ সালে ডাম্বুলায় এশিয়া কাপের ম্যাচে জুনায়েদের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ১৬০ রানের জুটি গড়েছিলেন তিনি।

ওয়ানডেতে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের উদ্বোধনী জুটি। দেড় দশক ধরে রেকর্ডটি শাহরিয়ার হোসেন ও মেহরাবের দখলে। ১৯৯৯ সালের মার্চে ঢাকায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৭০ রান করেছিলেন তারা।

এশিয়া কাপে এই প্রথম শতরানের উদ্বোধনী জুটি দেখল বাংলাদেশ।

স্বাগতিকদের আগের সর্বোচ্চ ছিল ৭৬। ১৯৯৭ সালে কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭৬ রানের জুটি গড়েছিলেন আতহার আলী খান ও নাঈমুর রহমান।

এই ম্যাচের আগ পর্য ন্ত পাঁচটি ওয়ানডেতে ইনিংস উদ্বোধন করেছিলেন এনামুল ও শামসুর। কোনো ম্যাচেই দলকে ভালো সূচনা এনে দিতে পারেননি তারা।

বলের হিসেবে তাদের উদ্বোধনী জুটি এমন ২, ৫, ৪, ৩১ ও ৩৬।

অর্থাৎ তিন ম্যাচেই প্রথম ওভারে মাঠে নামতে হয়েছে তিন নম্বর ব্যাটসম্যান মুমিনুল হককে।

মাত্র দুবার দুই অঙ্কের ঘরে গিয়েছিল উদ্বোধনী জুটি, যার সর্বোচ্চ ১৭।    


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।