সামারটা পুরোপুরি শুরু হয়ে যাওয়ার আগেই ভাবলাম যে উইন্টারের কিছু ছবি দিয়ে দেই। এর আগে বরফ দেখেছিলাম লন্ডনে প্রথম। কিন্তু এত বরফ জীবনে প্রথম দেখলাম কানাডায় এসে। লন্ডনের বরফ তো তার তুলনায় নস্যি। প্রথম প্রথম সবাই খুব ভয় দেখাতো যে এখানে অনেক ঠান্ডা পড়ে।
যতটা না ভয়, তার চে অনেক বেশী কৌতুহল নিয়ে অপেক্ষা করেছিলাম "অনেক বেশী" ঠান্ডার জন্য। কিন্তু সেবার অত বেশী ঠান্ডা পড়লো না, তবে বরফ পড়লো অনেক। মোটামুটি হতাশই হয়েছিলাম। "বেশী ঠান্ডা" না দেখতে পেয়ে। এটা ২০১২ এর শীতের কথা।
২০১৩ তে হলো ঠিক তার উল্টা। এবার বরফ পড়লো না খুব বেশী (খুব কমও না আবার), কিন্তু জব্বর ঠান্ডা পড়েছিলো। শখ মিটে গেছে ঠান্ডা দেখার।
ছবিগুলো বেশীরভাগই ২০১২ এর উইন্টার এর। কিছু ছবি আছে আমরা আগে যে বাসায় থাকতাম সেই বাসার।
আমাদের বাড়িওয়ালী অনেক শৌখিন মানুষ। উনি গাছ অনেক ভালবাসেন। সামারে বেশীরভাগ সময়ই উনাকে তার বাগানে দেখতাম। বয়স ৭২ কিন্তু উনার প্রানশক্তি থেকে আমি নিজেও অনুপ্রেরনা নেওয়ার চেষ্টা করতাম। (খুব বেশী সফল হয়েছি দাবি করবো না, হেঁহেঁ) ক্রিসমাসে উনার কল্যানে আমাদের বাসাটা দেখার মত একটা বাসা হয়েছিলো।
তার কিছু ছবি দেয়ার লোভ সাম্লাতে পারলাম না।
:: ০১ ::
:: ০২ ::
:: ০৩ ::
:: ০৪ ::
:: ০৫ ::
:: ০৬ ::
:: ০৭ ::
:: ০৮ ::
:: ০৯ ::
:: ১০ ::
:: ১১ ::
:: ১২ ::
:: ১৩ ::
:: ১৪ ::
:: ১৫ ::
:: ১৬ ::
-- কালোদিঘী
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।