আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক ঝলক

নতুন দল

মধুমতি ব্যাংক স্বাধীনতা কাপ ফুটবলে ফেনী সকার ফাইনালে উঠেছে। মঙ্গলবার তারা আসরে প্রথম সেমিফাইনালে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে পরাজিত করে। এর আগে ঘরোয়া ফুটবলে দলটির বড় প্রাপ্তি ছিল ২০০৯ সালে ফেডারেশন কাপে সেমিফাইনাল খেলা। এবার তারা শুধু কোনো আসরে প্রথমবারের মতো ফাইনালেই ওঠেনি। ঘরোয়া ফুটবলে ঢাকার বাইরে প্রথম দল হিসেবে ফাইনাল খেলার যোগ্যতা পেয়েছে।

আগামী শনিবার তারা যদি স্বাধীনতা কাপে মোহামেডানকে হারাতে পারে তাহলে আরেকটি ইতিহাস গড়ে ফেলবে।

 

কথা ছিল

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর স্বাধীনতা কাপ দিয়ে ফুটবলের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭২ সালে অনুষ্ঠিত এ আসরের ফাইনালে মোহামেডান ৩-০ গোলে গেন্ডারিয়ার ইস্টএন্ডকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। বিজয়ী ও বিজিত দলের মধ্যে পুরস্কার বিতরণকালে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী কথা দিয়েছিলেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ রাখতে স্বাধীনতা কাপ নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে। ভবিষ্যতে বিদেশি দলগুলোকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে।

না, তার বাস্তবায়িত হয়নি। পরবর্তীতে এ টুর্নামেন্ট এতটা অনিয়মিত হয়ে যায় যে কোন দল কখন চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তা অনেক ফুটবলপ্রেমীই মন করতে পারছেন না।

 

যায় যায় অবস্থা

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের একই দৃশ্য। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচেও দর্শক আসছে না। গতকাল স্বাধীনতা কাপ ফুটবলে মোহামেডান-আবাহনী সেমিফাইনালে লড়লেও গ্যালারি ছিল প্রায় ফাঁকা।

এমন অবস্থা দেখে বাফুফের এক কর্মকর্তাকে সামনে পেয়ে সাংবাদিকরা বলে উঠলেন ফুটবলে কি করুণ অবস্থা কাটবে না। কথাটি শুনে কর্মকর্তাটি প্রায় বিরক্ত সুরেই বললেন, অযথা আপনারা ফুটবলের পেছনে লেগে আছেন কেন, ক্রিকেটের রুগ্ন অবস্থা কি চোখে পড়ে না। ফুটবলতো তবু টিকে আছে ক্রিকেটেরতো যায় যায় অবস্থা।

 

সোর্স: http://www.bd-pratidin.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।