অনেক গুণীজনই বলে গেছেন, স্বাধীনতা অর্জন করা যত কঠিন, রক্ষা করা আরও কঠিন। আমাদের লাখো ভাইয়ের রক্তের বিনিময়ে এই বাংলার স্বাধীনতা অর্জন করেছি। হাজারো মা- বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এই বাংলার মাটি পবিত্র হয়েছে। হাজারো বাবা মায়ের সন্তান হারানোর অশ্রুজল আর দীর্ঘশ্বাস বাংলার বাতাস কে গ্রহন যোগ্য করেছে। আমরা এইসব কিছুই অর্জন করেছি এক অবর্ণনীয় ত্যাগ এর মধ্য দিয়ে।

তাই এখন এই স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্বও আমাদের সকলের। হয়তো অনেকেই বলবেন আমাদের স্বাধীনতা আবার কে ছিনিএ নিয়ে গেলো? আমি তাদের উদ্দেশেই বলতেছি। আমাদের লাখো ভাইয়ের জীবনের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতা ছিনিএ নিয়ে যাবার সাদ্ধ হয়তোবা কারো নেই। কিন্তু যারা এই অপচেষ্টা চালাবে তাদের কি আমরা ছেরে দিব? আজ স্বাধীন বাংলার মাটি তে রাজাকার দের বিচারএর বিরদ্ধে কিছু পাকি জারজদের প্রতিবাদ করতে দেখি। রাজাকারের দুসর জামাত শিবির ধর্মের দুহাই দিয়ে ধর্ম কে পুজি করে স্বাধীন বাংলায় রাজনীতির নামে স্বাধীন বাংলার রাজপথ বাংলার দামাল ছেলেদের রক্তে রঞ্জিত করছে।

রাজাকারদের (জামাত- শিবিরের পয়দাকারি) বিচার যেন না হয় সেই অপচেষ্টা চালাতে সারা দেশে বিশৃঙ্খলা করছে। তাই এখনি আমরা স্বাধীন বাংলার প্রতিটি মানুষ যদি এসব পাকি কুকুরদের ডাণ্ডা মেরে ঠাণ্ডা না করি, তাহলে আমাদের লাখো ভাইয়ের রক্তে অর্জিত স্বাধীনতা কুলশিত হবে। আমাদের এই দেশ আবার পাকিস্তানী জারজে ভরে যাবে। তখন আমরা আর স্বাধীন থাকবনা। তাই সময় হয়েছে আবার যুদ্ধে যাবার।

সময় হয়েছে আবার স্বাধীন বাংলার স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষা করার। সময় হয়েছে রাজাকারদের ফাসিতে ঝুলানোর। সময় হয়েছে রাজাকারের দুসর জামাত- শিবির কে লাথি মেরে ফাকিস্তানে পাঁঠিয়ে দেবার। সময় হয়েছে জাফর স্যার দের মত গুণীজনদের সম্মান দেবার, তাদের কথা উপলব্ধি করার। সময় হয়েছে সমগ্র বাঙালি এক হয়ে আর একবার প্রমাণ করার, আমরা রাজাকার মুক্ত এবং কলঙ্ক মুক্ত স্বাধীন বাংলার স্বাধীন নাগরিক।

।