আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কে এই আহমেদ জিয়াউদ্দিন ? নাসিমের সাথে স্কাইপিতে আর কার এবং কি কি কথা হতো?

আহমেদ জিয়াউদ্দিন নামে একজন আন্তর্জার্তিক আইনজ্ঞ ..বিদেশে একজন আওয়ামী অপকর্ম হালালকারী লবিস্ট ..যিনি বাংলাদেশে অবস্থিত যুদ্বপরাধ ট্রাইবুনালের বিচারক নিজামুল হক নাসিমকে পরামর্শ দিয়ে কলকাঠি নাড়ছেন ট্রাইবুনালে ....গতকাল ট্রাইবুনালে রুলজারি করে ইকোনমিস্ট নাসিমের ধুতি খোলার আগেই নিজেই নিজের ধুতি খুলে দিলেন .. .খবরে বলা হয় নিজামুল হক নাসিমের স্কাইপে আইডি প্লাস মেইল হ্যাক করেছে ইকোনমিস্ট ..আর এই কারণেই নিজামুল হক নাসিম উদ্বিগ্ন ..কিন্তু কেন এই উদ্বিগ্নতা ? নিশ্চই এমন কিছু আলোচনা হয়েছে যেখানে ট্রাইবুনালের নির্লজ্ব পক্ষপাতমূলক আচরণ প্রকাশ পাবে ...আর এই কারণেই উদ্বিগ্ন ৯৪ এর গণআদালতের বিচারক নাসিম . .. দুনিয়ায় এত আইনিজিবী থাকতে নাসিম কেন আহমেদ জিয়াউদ্দিনের সাথে কথা বলতো ? কি কথা বলতো ? আহমেদ জিয়াউদ্দিন কয়েকদিন আগে ও হেগে অবস্থিত আন্তর্জার্তিক ট্রাইবুনালে সরকারের পক্ষ হয়ে গিয়েছিলেন ....সরকার পক্ষের সাক্ষী বালী সাইদীর পক্ষে সাক্ষী দিতে আসলে অপহরণ হয় আর এতেই ক্ষুব্ধ হয় আন্তর্জার্তিক যুদ্বপরাধ ট্রাইবুনাল ...আর তাদেরকে ম্যানেজ করতেই ছুটে যান আহমেদ জিয়াউদ্দিন ..আর সেখানে পরে আরেকটি মিটিং এ অংশগ্রহণ করেন জিয়াউদ্দিন .... প্রসিকিউশনের সাক্ষী গনেশ সাইদীর পক্ষে সাক্ষী দিতে আসলে বিব্রতবোধ করেন দলীয় বিচারক নিজামুল হোক নাসিম ..পুনরায় বিব্রত না হওয়ার জন্যই সুখরঞ্জন বালিকে অপহরণ করা হয় ট্রাইবুনালের গেট থেকে আহমেদ জিয়াউদ্দিনের পরামর্শে ....আর সেই ঘটনাকে কিভাবে ট্যাকেল দিতে হবে তাও বাতলে দেন জিয়াউদ্দিন ....পরের ঘটনা সবার জানা ..ট্রাইবুনাল এই জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয় নি ..কিন্তু ট্রাইবুনালের সামনের সিসিটিভি পরীক্ষা করলেই বুঝা যেত আসল ঘটনা কি হয়েছে ... ঠিক একই ভাবেই জিয়াউদ্দিন গংদের পরামর্শে সাইদীর বিরুদ্বে ১৫ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যেই সাক্ষ্য দিয়েছিলেন তা গ্রহণ করে নিজামুল হক নাসিম ..কিন্তু এদের মধ্যে অনেক সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই রকম সাক্ষী দেন নাই বলে বিভিন্ন মিডিয়ায় বক্তব্য দিয়েছিলেন ... নিজামুল হক নাসিম কি শুধুই জিয়াউদ্দিনের সাথে কথা বলতেন ? ফেসবুকে একটি গ্রুপ আছে নাম তার ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম স্ট্রেটেজি ফোরাম . যারা ফেসবুক বা স্কাইপিতে ট্রাইবুনালের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন .. এই গ্রুপে যারা স্কাইপিতে আলোচনা করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাদেরই একজন জানান , এদের সাথে কনফারেন্স কলে যোগ দিতেন আহমেদ জিয়াউদ্দিন , বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম , আওয়ামীলীগ পন্থী ব্লগার অমি পিয়াল ,নিঝুম মজুমদার , আরিফুর রহমান সহ কতিপয় আওয়ামী ব্লগার ...তারা বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমকে যেইভাবেই হোক যুদ্বপরাধ মামলায় সবার ফাসি দিতে হবে , তার জন্য চাপ দিতেন...এতে নাসিম মাঝে মাঝে ইতস্তত বোধ করলে ও সবাই নাসিমকে আশ্বাস দিত যেই রায়ই দেন কোনো সমস্যা না ..মিডিয়া ইতিমধ্যে বুকড .সুশীল সমাজ ও এটি নিয়ে কোনো কথা বলবে না ....আর এই জন্যই মিডিয়ায় ট্রাইবুনালের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে কোনো খবর আসতো না বা আসছে না ... আরেকটি সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায় , বিভিন্ন পরামর্শ ও বিভিন্ন পত্রিকার কাটিং তদন্ত কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ট্রাইবুনালের টাকা থেকে ভাগ পেয়েছেন আহমেদ জিয়াউদ্দিন সহ আওয়ামীলীগপন্থী এইসব ব্লগার ...এই ব্লগারদের মধ্যে একজন যার সাথে হাসিনার উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের ভালো সম্পর্ক রয়েছে ..আওয়ামীলীগের অপকর্ম হালাল করার জন্য আওয়ামী দুর্নীতিবাজদের টাকা লন্ডনে পাচার হলে সেখানে ও ভাগ বসান এই আহমেদ জিয়াউদ্দিন ..আহমেদ জিয়াউদ্দিন নামে একজন আন্তর্জার্তিক আইনজ্ঞ ..বিদেশে একজন আওয়ামী অপকর্ম হালালকারী লবিস্ট ..যিনি বাংলাদেশে অবস্থিত যুদ্বপরাধ ট্রাইবুনালের বিচারক নিজামুল হক নাসিমকে পরামর্শ দিয়ে কলকাঠি নাড়ছেন ট্রাইবুনালে ....গতকাল ট্রাইবুনালে রুলজারি করে ইকোনমিস্ট নাসিমের ধুতি খোলার আগেই নিজেই নিজের ধুতি খুলে দিলেন .. .খবরে বলা হয় নিজামুল হক নাসিমের স্কাইপে আইডি প্লাস মেইল হ্যাক করেছে ইকোনমিস্ট ..আর এই কারণেই নিজামুল হক নাসিম উদ্বিগ্ন ..কিন্তু কেন এই উদ্বিগ্নতা ? নিশ্চই এমন কিছু আলোচনা হয়েছে যেখানে ট্রাইবুনালের নির্লজ্ব পক্ষপাতমূলক আচরণ প্রকাশ পাবে ...আর এই কারণেই উদ্বিগ্ন ৯৪ এর গণআদালতের বিচারক নাসিম . .. দুনিয়ায় এত আইনিজিবী থাকতে নাসিম কেন আহমেদ জিয়াউদ্দিনের সাথে কথা বলতো ? কি কথা বলতো ? আহমেদ জিয়াউদ্দিন কয়েকদিন আগে ও হেগে অবস্থিত আন্তর্জার্তিক ট্রাইবুনালে সরকারের পক্ষ হয়ে গিয়েছিলেন ....সরকার পক্ষের সাক্ষী বালী সাইদীর পক্ষে সাক্ষী দিতে আসলে অপহরণ হয় আর এতেই ক্ষুব্ধ হয় আন্তর্জার্তিক যুদ্বপরাধ ট্রাইবুনাল ...আর তাদেরকে ম্যানেজ করতেই ছুটে যান আহমেদ জিয়াউদ্দিন ..আর সেখানে পরে আরেকটি মিটিং এ অংশগ্রহণ করেন জিয়াউদ্দিন .... প্রসিকিউশনের সাক্ষী গনেশ সাইদীর পক্ষে সাক্ষী দিতে আসলে বিব্রতবোধ করেন দলীয় বিচারক নিজামুল হোক নাসিম ..পুনরায় বিব্রত না হওয়ার জন্যই সুখরঞ্জন বালিকে অপহরণ করা হয় ট্রাইবুনালের গেট থেকে আহমেদ জিয়াউদ্দিনের পরামর্শে ....আর সেই ঘটনাকে কিভাবে ট্যাকেল দিতে হবে তাও বাতলে দেন জিয়াউদ্দিন ....পরের ঘটনা সবার জানা ..ট্রাইবুনাল এই জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয় নি ..কিন্তু ট্রাইবুনালের সামনের সিসিটিভি পরীক্ষা করলেই বুঝা যেত আসল ঘটনা কি হয়েছে ... ঠিক একই ভাবেই জিয়াউদ্দিন গংদের পরামর্শে সাইদীর বিরুদ্বে ১৫ জন সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে যেই সাক্ষ্য দিয়েছিলেন তা গ্রহণ করে নিজামুল হক নাসিম ..কিন্তু এদের মধ্যে অনেক সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই রকম সাক্ষী দেন নাই বলে বিভিন্ন মিডিয়ায় বক্তব্য দিয়েছিলেন ... নিজামুল হক নাসিম কি শুধুই জিয়াউদ্দিনের সাথে কথা বলতেন ? ফেসবুকে একটি গ্রুপ আছে নাম তার ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইম স্ট্রেটেজি ফোরাম . যারা ফেসবুক বা স্কাইপিতে ট্রাইবুনালের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন .. এই গ্রুপে যারা স্কাইপিতে আলোচনা করেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তাদেরই একজন জানান , এদের সাথে কনফারেন্স কলে যোগ দিতেন আহমেদ জিয়াউদ্দিন , বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম , আওয়ামীলীগ পন্থী ব্লগার অমি পিয়াল ,নিঝুম মজুমদার , আরিফুর রহমান সহ কতিপয় আওয়ামী ব্লগার ...তারা বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমকে যেইভাবেই হোক যুদ্বপরাধ মামলায় সবার ফাসি দিতে হবে , তার জন্য চাপ দিতেন...এতে নাসিম মাঝে মাঝে ইতস্তত বোধ করলে ও সবাই নাসিমকে আশ্বাস দিত যেই রায়ই দেন কোনো সমস্যা না ..মিডিয়া ইতিমধ্যে বুকড .সুশীল সমাজ ও এটি নিয়ে কোনো কথা বলবে না ....আর এই জন্যই মিডিয়ায় ট্রাইবুনালের বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে কোনো খবর আসতো না বা আসছে না ... আরেকটি সূত্র থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা যায় , বিভিন্ন পরামর্শ ও বিভিন্ন পত্রিকার কাটিং তদন্ত কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য ট্রাইবুনালের টাকা থেকে ভাগ পেয়েছেন আহমেদ জিয়াউদ্দিন সহ আওয়ামীলীগপন্থী এইসব ব্লগার ...এই ব্লগারদের মধ্যে একজন যার সাথে হাসিনার উপদেষ্টা এইচ টি ইমামের ভালো সম্পর্ক রয়েছে ..আওয়ামীলীগের অপকর্ম হালাল করার জন্য আওয়ামী দুর্নীতিবাজদের টাকা লন্ডনে পাচার হলে সেখানে ও ভাগ বসান এই আহমেদ জিয়াউদ্দিন ..  

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৭ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।