আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিদেশে পালিয়েছে রানা, ব্যাংক থেকে ২৩ কোটি টাকা উত্তোলন!

সাভারের ধসে পড়া ভবন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। আজ শুক্রবার কোনও এক সময় তিনি পার্শ্ববর্তী কোনও দেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে সূত্রে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র ঢাকা টাইমসকে জানিয়েছেন, গত দুদিনে সোহেল রানা তার ঘনিষ্ঠ এক সহযোগীকে দিয়ে সাভারের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২৩ কোটি টাকা তুলেছেন। ধারণা করা হচ্ছে এসব টাকা নিয়ে তিনি বিদেশে পারি জমিয়েছেন। ভবন ধসের তিনদিন পার হয়ে গেলেও যুবলীগ নেতা সোহেল রানাকে পুলিশ ও গোয়েন্দারা তার খোঁজ বের করতে পারেননি।

তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগে সুনির্দিষ্ট মামলা হলেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে চেষ্টাও করেনি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। সূত্র জানায়, তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে স্রেফ আইওয়াশ হিসেবে। তাকে গ্রেপ্তারের কোনোই উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। তাদের ধারণা হয়ত এই ঘটনায় ওই ভবনের পোশাক কারখানার মালিকদের গ্রেপ্তার করা হবে। কিন্তু ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবেন ভবন মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল রানা।

জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্য তৌহিদ জং মুরাদের আস্থাভাজন হওয়ায় সে পার পেয়ে যেতে পারেন। কারণ, ঘটনার পর এমপি মুরাদ নিজেই তাকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ দূরুত্বে পাঠিয়ে দেন। গত বুধবার সাভার থানায় রানাসহ মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা হয়। এর মধ্যে রানার বাবা আব্দুল খালেকও রয়েছেন। বাকি তিনজন হলেন, গার্মেন্ট মালিক আনিসুর রহমান, আদনান ও তাপস।

একটি মামলা দায়ের করেছে রাজউক। ওই মামলায় রানাই শুধু আসামি। বাকি মামলাটি হত্যা মামলা। ওই মামলায় পাঁচজন আসামি। জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ মহলের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি বিদেশে পালিয়েছেন।

সব মহলে প্রশ্ন উঠেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে রানা বিদেশে চলে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, সরকারের উপর মহলের ইঙ্গিতেই হয়তো পালানোর সুযোগ পেয়েছে রানা। সাভারের ধসে পড়া ভবন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। আজ শুক্রবার কোনও এক সময় তিনি পার্শ্ববর্তী কোনও দেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে সূত্রে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র ঢাকা টাইমসকে জানিয়েছেন, গত দুদিনে সোহেল রানা তার ঘনিষ্ঠ এক সহযোগীকে দিয়ে সাভারের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২৩ কোটি টাকা তুলেছেন।

ধারণা করা হচ্ছে এসব টাকা নিয়ে তিনি বিদেশে পারি জমিয়েছেন। ভবন ধসের তিনদিন পার হয়ে গেলেও যুবলীগ নেতা সোহেল রানাকে পুলিশ ও গোয়েন্দারা তার খোঁজ বের করতে পারেননি। তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগে সুনির্দিষ্ট মামলা হলেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে চেষ্টাও করেনি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন। সূত্র জানায়, তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে স্রেফ আইওয়াশ হিসেবে। তাকে গ্রেপ্তারের কোনোই উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের।

তাদের ধারণা হয়ত এই ঘটনায় ওই ভবনের পোশাক কারখানার মালিকদের গ্রেপ্তার করা হবে। কিন্তু ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবেন ভবন মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল রানা। জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্য তৌহিদ জং মুরাদের আস্থাভাজন হওয়ায় সে পার পেয়ে যেতে পারেন। কারণ, ঘটনার পর এমপি মুরাদ নিজেই তাকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ দূরুত্বে পাঠিয়ে দেন। গত বুধবার সাভার থানায় রানাসহ মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা হয়।

এর মধ্যে রানার বাবা আব্দুল খালেকও রয়েছেন। বাকি তিনজন হলেন, গার্মেন্ট মালিক আনিসুর রহমান, আদনান ও তাপস। একটি মামলা দায়ের করেছে রাজউক। ওই মামলায় রানাই শুধু আসামি। বাকি মামলাটি হত্যা মামলা।

ওই মামলায় পাঁচজন আসামি। জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ মহলের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি বিদেশে পালিয়েছেন। সব মহলে প্রশ্ন উঠেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে রানা বিদেশে চলে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, সরকারের উপর মহলের ইঙ্গিতেই হয়তো পালানোর সুযোগ পেয়েছে রানা। Click This Link  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।