আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জঙ্গি,ভয়াবহ সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী মৌলবাদী সংগঠন জামাত ইসলামী বাঙলাদেশ- এতোই আক্রমণাত্মক যে হিংস্র পুলিশের থেকেও বেশি হিংসাত্মক।

বাঙলাদেশের পুলিশের উপর এই দেশের জনগন কমবেশি রাগান্বিত। কারণ যদি উল্লেখ করার প্রয়োজন পড়ে তবে সবাই এক কথায় বলবে, তারা বড় সন্ত্রাসী। পুলিশ প্রশাসনের ব্যর্থতার কারণে অবৈধ ব্যবসা গড়ে উঠছে পথেপ্রান্তে, হোটেলে, পার্কে, ফ্ল্যাট বাড়িতে, কখনও তারা নিজেরাই অনৈতিক অবৈধ কাজকে প্রশ্রয় দেওয়ার পাশাপাশি তারাই সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে। পুলিশের কাছে গিয়ে একজন সাধারন মানুষ অভিযোগ করবে সেটাও কখনও ভয়ের কারণ হয়ে দাড়ায়। জনগনের নিরাপত্তা দিতে যতটা অপরাগ প্রকাশ করে পুলিশ বাহিনী তার অর্ধেক যদি দেশের উপকারের কথা ভেবে করত তাহলে দেশটা আজ এতটা ক্ষতবিক্ষত হত না! অসৎ রাজনীতির কারণে আজ পুলিশ প্রশাসন ধ্বজভঙ্গ।

প্রায়ই দেখা যায়, পুলিশেরা প্রতিবাদসভায় বিঘ্নিত ঘটায়, আন্দোলনকারী ছাত্রছাত্রীদের উপর লাঠি চার্জ করে, শিক্ষকদের ন্যায্য বেতন ভাতা বৃদ্ধির সমাবেশে শিক্ষকদের গায়ে প্রহার করে, নিরপরাধী ব্যক্তিকে অপরাধী করতে তারা প্রস্তুত। অথচ সেই হিংস্র পুলিশের থেকেও হিংসাত্মক আক্রমণাত্মক ভয়াবহ সন্ত্রাস জঙ্গি মৌলবাদী সৃষ্টিকারী সংগঠন জামাত ইসলামী বাঙলাদেশ। এই দলটি আমাদের সবুজে ঘেরা দেশটিকে পৃথিবীর বুকে পরিবর্তী আফগানিস্তান বানাতে ব্যতিব্যস্ত। ধর্মের নামে ব্যবসা করে সাধারন মানুষের সুস্থ চিন্তাকে বিকৃত করার প্রয়াস এরা চালিয়ে যাচ্ছে। কোন সময় তারা দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পরিকল্পনা করছে, কোন সময় দেশের নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে, কোন সময় বোমা হামলা, জিহাদি মনোভাবকে আল্লাহর নামে উৎসর্গ করছে।

এখনও সময় আছে এদের বর্জন করার। এখনও সময় আছে এদের নিষিদ্ধ করার। এখনও সময় আছে ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন না হয়ে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করার। জামায়েত শিবির মুক্ত সবুজ বাঙলা চাই এবং সেই সাথে নিরপেক্ষ ভাবে পুলিশ প্রশাসন সংস্কার অতীব জরুরী। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।