আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এক যুগে মাত্র ১৩৭৭ জন???? নীতিবোধ???

রাজারাকারদের বিচার চাই....... রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষার জন্য ৫ টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। এ সকল ইনস্টিটিউট থেকে গত এক যুগে ৩৭৬ জন শিক্ষার্থী মাস্টার্স অব ফিলোসোফি (এমফিল) ও ১০০১ ডক্টর অব ফিলোসোফি (পিএইচডি) ডিগ্রী লাভ করেছে। সর্বশেষ গত ২২ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৪৪তম সিন্ডিকেটে সভায় ২১ জন শিক্ষার্থীকে এমফিল এবং ৪৩ জন শিক্ষার্থীকে পিএইচডি ডিগ্রী দেয়ার মধ্য দিয়ে এক যুগ পুরণ হয়। রাজশহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষার প্রতিষ্ঠানগুলো হলো, ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজ (আইবিএস), ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল সায়েসেন্স (আইবিএস), ব্যবসায়ে প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ), পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট (আইইএস), এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর)। বিশ্ববিদ্যালয়ের এ সকল ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রী প্রদান করা হয়ে থাকে। ২০০১ সালের ৫ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৬৫ তম সিন্ডিকেটে ১৬ জন এমফিল ও ৩৬ জন পিএইচডি, একই বছর ২২ সেপ্টেম্বর ৩৬৮তম সিন্ডিকেটে ১১ জন এমফিল ও ১৫ জন পিএইচডি, ২০০২ সালের ১৮ মে ৩৭০ তম সিন্ডিকেটে ১৩ জন এমফিল ও ৩০ জন পিএইচডি, একই বছর ১৯ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭০তম অসাধারন সিন্ডিকেটে ৩ জন এমফিল ও ২৫ জন পিএইচডি, ২০০৩ সালের ১৯ এপ্রিল ৩৭৮তম সিন্ডিকেটে ২৮জন এমফিল ও ৪৫ জন পিএইচডি, একই বছর ২৭ মে ৩৭৯তম সিন্ডিকেটে ৩ জন এমফিল ও ৭ জন পিএইচডি, একই বছরের ২১ আগস্ট ৩৮১তম সিন্ডিকেটে ৮ জন এমফিল ও ১৬ জন পিএইচডি, ২০০৪ সালের ২৭ জানুয়ারী ৩৮৪ তম সিন্ডিকেটে ১২জন এমফিল ও ৩১ জন পিএইচডি, একই বছরে ২৪ মে ৩৮৪তম অসাধারণ সিন্ডিকেটে ৭ জন এমফিল ও ১৯ জন পিএইচডি, এবং ২৩ সেপ্টেম্বর ৩৮৮তম সিন্ডিকেটে ১১ জন এমফিল ও ২৯জন পিএইচডি, ২০০৫ সালের পহেলা জানুয়ারী ৩৯০তম সিন্ডিকেটে ৪জন এমফিল ও ২১ জন পিএইচডি, একই সিন্ডিকেটে ৭ জন এমফিল ও ৪১ জন পিএইচডি, একই বছরে ৩৯৪তম সিন্ডিকেটে ৯ জন এমফিল ও ৩০ জন পিএইচডি, ২০০৬ সালের ৮-১৪ এপ্রিল ৩৯৯তম সিন্ডিকেটে ১৭ জন এমফিল ও ৫১জন পিএইচডি, ওই বছরের ১২ আগস্ট ৪০২ তম সিন্ডিকেটে ৯ জন এমফিল ২৫ জন পিএইচডি, একই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর ৪০৫তম সিন্ডিকেটে ১১জন এমফিল ও ১৫জন পিএইচডি, ২০০৭ সালের ১০ জানুয়ারী ৪০৮ তম সিন্ডিকেটে ১০জন এমফিল ও ১৬ জন পিএইচডি, ২২ মে ৪১২তম সিন্ডিকেটে ১৩ জন এমফিল ও ৩৮ জন পিএইচডি, ২৮ জুলাই ৪১৪তম সিন্ডিকেটে ৬ জন এমফিল ও ১৫জন পিএইচডি, ১২ ডিসেম্বর ৪১৬তম সিন্ডিকেটে ১৭ জন এমফিল ও ৩৭জন পিএইচডি, ২০০৮ সালের ৩০ মার্চ ৪১৯তম সিন্ডিকেটে ১১ জন এমফিল ও ২৭ জন পিএইচডি, একই সিন্ডিকেটের অসাধারণ সভায় ৪ জন এমফিল ও ১২ জন পিএইচডি, ২০০৯ সালের ৮ মার্চ ৪২৩তম সিন্ডিকেটে ২০ জন এমফিল ও ৫৩ জন পিএইচডি, ২২ জুলাই জরুরী সভায় ১৬ জন এমফিল ও ৫৫ পিএইচডি, ৩১ ডিসেম্বর ৪২৮ তম সিন্ডিকেটে ২২জন এমফিল ও ৫৪ জন পিএইচডি, ২০১০ সালের ১৮-১৯ জুলাইয়ে ৪৩১তম সিন্ডিকেটে ১৫ এমফিল ও ৪৮ জন পিএইচডি। ২০১১ সালের ২১ জানুয়ারী ৪৩৪তম সিন্ডিকেটে ১২জন এমফিল ও ৩৮জন পিএইচডি, একই বছর ৮ মে ৪৩৬ তম সিন্ডিকেটে ১০ জন এমফিল ও ২০ জন পিএইচডি, একই সিন্ডিকেটের অসাধারণ সভায় ৫ জন এমফিল ও ২৩ জন পিএইচডি, ২০১২ সালের ১৩ জানুয়ারী সিন্ডিকেটের অসাধারণ সভায় ১৬ জন এমফিল ও ৫৪ জন পিএইচডি, ওই বছরে ২২ এপ্রিল ৪৪১ তম সিন্ডিকেটে ৯ জন এমফিল ও ৩২ জন পিএইচডি, সর্বশেষ ২২ সেপ্টেম্বর ৪৪৪তম সিন্ডিকেটে ২১ জন এমফিল ও ৪৩ জনকে পিএইচডি ডিগ্রী প্রদান করা হয়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।