আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শাওন-বিশ্বজিৎ দ্বন্দ্বের শেষ কোথায়??

শেষ হয়েও হইলো না শেষ মেহের আফরোজ শাওন ও বিশ্বজিতের দ্বন্দ্ব। অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের শেষে আইনি নোটিশ। কি নেই শাওন-বিশ্বজিতের দ্বন্দ্বের ক্লাইমেক্সে। http://www.notun-din.com/?p=2938 বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের মৃত্যুর পর থেকে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছে শাওন ও বিশ্বজিৎ। বিশ্বজিত হুমায়ুন আহমেদের শেষ দিনগুলো একটি বই রচনা করেন।

এই বইয়ের কারণে বিশ্বজিতের নামে আইনি নোটিশ প্রেরণ করেছেন শাওন। অনেকেই মেন করছেন, বিশ্বজিতের নামে এই আইনি নোটিশ না পাঠালে খুনের দায়ে ফেঁসে যেতে পারেন শাওন। তবে হুমায়ুন আহমেদের সম্পত্তি নিজের দখলে রাখার জন্য শাওনের কাজ-কর্ম গ্রামের বিধবা নারীদের নোংরামীকেও হার মানিয়েছে। দেখা গেছে, হুমায়ুন আহমেদের লাশ কবর দেওয়া নিয়ে হুমায়ুনের পরিবারের সদস্যদের দ্বন্দ্ব বাধে শাওনের। হুমায়ুন আহমেদকে নুহাশ পল্লীতে করব দেওয়ার পিছনে এই সম্পত্তি নিজের কজ্বায় রাখাই ছিল কারণ।

হুমায়ুন আহমেদের স্বপ্নের নুহাশপল্লীকে নিজের কাছে রাকার জন্য জোর করেই তাকে এখানে কবর দিয়েছে শাওন। এছাড়া চিকিৎসা না করিয়ে হুমায়ুনকে শাওন হত্যা করেছেন বলেই মনে করেন অনেকে। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে হমায়ুন চিকিৎসা নিতে গেরেও শাওন জানতেন তিনি বাঁচবেন না। যে কারণে হুমায়ুনের পিছনে অকারণে!! টাকা ব্যয় করতে চাননি শাওন। হুমায়ুন আহমেদের সম্পত্তি নিজের কাছে রাখতেই লেখকের পরিবারের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করেছেন শাওন।

তবে এর আগে শাওন যাই করুক না কেন, বিশ্বজিতের সাথে তার দ্বন্দ্বের কাহিনী জন্ম দিচ্ছে নানান রহস্যের। কিন্তু কী শেষ রহস্য। জানতে হলে চোখ রাখুন নতুনদিনের পাতায়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।