আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডাক বিভাগের ই-মানি

চায়নায় পড়ার জন্য ০১৬৮৪৪৪৩০৮৬, ০০৮৬১৩৭১৯২৭৫০৪৬ www.xueonline.info বাংলাদেশ ডাক বিভাগে প্রযুক্তির হাতছানি দিচ্ছে। অল্প অল্প করে এর পথচলা। ডাক বিভাগের ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস (ইএমটিএস) ও পোস্টাল ক্যাশ কার্ড নীরব বিপ্লব সৃষ্টি করে চলেছে। ২০১০ সালে ডাক বিভাগে ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস (ইএমটিএস) বা ইলেকট্রনিক অর্থ স্থানান্তর সেবা কার্যক্রম উদ্বোধনের পর তা একাধারে সাশ্রয়ী, লাভজনক ও নিরাপদ হিসেবে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। এ সেবা নেয়ার জন্য সাড়াও বাড়ছে ধীরে ধীরে।

চালু হওয়ার পর গত দু বছরে এই কার্যক্রম থেকে ডাক বিভাগ মুনাফা করে ৩৭ কোটি টাকা। বর্তমানে দেশের দুহাজার ৭৫০টি ডাকঘর থেকে টাকা পাঠানো ও সংগ্রহের এই সেবা পাওয়া যাচ্ছে। তবে মুঠোফোনভিত্তিক নতুন এই সেবার বিষয়টি সর্বস্তরের মানুষের কাছে ছড়িয়ে দিতে তেমন কোনও প্রচার-প্রচারণা নেই। তাই মানুষের কাছে সস্তায় ও দ্রুত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে টাকা পাঠানোর বিষয়টি অজানাই থেকে যাচ্ছে। ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস (ইএমটিএস) ও পোস্টাল ক্যাশ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন, এম. মিজানুর রহমান সোহেল ডাক বিভাগের ই-মানির শুরুর কথা ২০১০ সালের ২৬ মার্চ ডাক বিভাগে ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিসের উদ্বোধন করেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উদ্বোধনের পর ১১০টি ডাকঘর থেকে সেবাটি দেয়া শুরু করে ডাক বিভাগ। বর্তমানে সারা দেশের দু হাজার ৭৫০টি ডাকঘর থেকে সেবাটি নিতে পারছেন গ্রাহকেরা। আগামী জুনের মধ্যে আরও পাঁচ হাজার ডাকঘরে সেবাটি সম্প্রসারণের জন্য কাজ করছে কর্তৃপক্ষ। সেবাটি চালুর প্রথম বছরেই ডাক বিভাগ নয় কোটি ২৩ লাখ টাকা মুনাফা অর্জন করে। পরের বছর, অর্থাৎ ২০১১-১২ অর্থবছরে ৪০ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।

তবে শেষ পর্যন্ত ২৮ কোটি টাকা মুনাফা করে ডাক বিভাগ। চলতি অর্থবছরের মুনাফার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। জানা গেছে, গত ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আগস্টে এই সেবার মাধ্যমে অন্তত ২০০ কোটি টাকার লেনদেন হয়। এ সময় সেবা নিয়েছেন প্রায় সোয়া লাখ মানুষ। এ ছাড়া গত দু বছরে প্রায় পৌনে এক কোটি গ্রাহক এর মাধ্যমে প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার লেনদেন করেন।

গত দু বছরে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কার্যক্রম ইএমটিএসের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। এ ছাড়া এই সেবার আওতায় সরকারি ও বেসরকারি সাতটি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা দেয়া হচ্ছে। ইএমটিএসেই খরচ কম ডাক বিভাগের মুঠোফোনভিত্তিক এই ইএমটিএস সেবার মাধ্যমে মিনিটের মধ্যে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে টাকা পাঠানো যায়। এর জন্য প্রথম এক হাজার টাকায় ২৭ টাকা এবং পরবর্তী প্রতি হাজারে ১০ টাকা করে মাশুল নেয়া হয়। এ পদ্ধতিতে টাকা পাঠাতে ডাকঘর থেকে সরবরাহকৃত একটি ছোট ফরম পূরণ করতে হয়।

এরপর টাকা জমা হলে প্রেরকের মুঠোফোনে একটি পিন নম্বর স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৌঁছে যায়। প্রেরকের কাছ থেকে ওই নম্বর জেনে নিয়ে প্রাপক যেকোনও ডাকঘর থেকে টাকা তুলতে পারেন। ইএমটিএস বিভাগের কর্মকর্তাদের দাবি, বেসরকারি ব্যবস্থায় ও বেসরকারি কুরিয়ার সার্ভিসের চেয়ে ডাক বিভাগের সেবাটি এখনও অনেকাংশে সাশ্রয়ী। বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসে খোঁজ নিয়ে কর্মকর্তাদের দাবির সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায়। হিসাব করে দেখা যায়, ডাকঘরের মাধ্যমে পাঁচ হাজার টাকা পাঠাতে খরচ হবে ৬৭ টাকা।

ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশে এই টাকা পাঠাতে মাশুল নেয়া হয় ১০০ টাকা। আবার একই পরিমাণ টাকাই এসএ পরিবহন বা সুন্দরবন কুরিয়ারে পাঠাতে খরচ হবে যথাক্রমে ৭৫ এবং ৬০ টাকা। তবে এই দুই কুরিয়ারে টাকা বুকিং দেয়ার এক দিন পর প্রাপক তুলতে পারবেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পৌঁছাতে চাইলে এসএ পরিবহনে অতিরিক্ত ৫০ টাকা গুনতে হয়। সুন্দরবন কুরিয়ার প্রথম হাজারে অতিরিক্ত ৭০ টাকা ও পরবর্তী প্রতি হাজারে ১০ টাকা করে চার্জ করা হয়।

আর এতে রয়েছে আইনগত জটিলতা। বাড়ছে জনপ্রিয়তা সম্প্রতি জিপিও, সদরঘাট, ওয়ারী ও দিলকুশা ডাকঘরে সরেজমিনে দেখা যায়, ইএমটিএস কাউন্টারে গ্রাহকদের ভিড় সবচেয়ে বেশি। অনেক ক্ষেত্রেই দীর্ঘ সময়ে লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে গ্রাহকদের। জিপিওতে গ্রামের বাড়িতে টাকা পাঠাতে আসা একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী আরিফুল ইসলাম বলেন, আগে কুরিয়ারে টাকা পাঠাতাম। একদিন অফিসের কাজে পোস্ট অফিসে এসে সেবাটি সম্পর্কে জানতে পারি।

তার পর থেকে ছয় মাস ধরে এখান থেকেই টাকা পাঠাই। ধীরে হলেও সেবাটি জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে সেবাটি দ্রুত সম্প্রসারণ করা যাচ্ছে না। কারণ অধিকাংশ ডাকঘরে কাজ করছেন বয়স্ক লোকজন, যাদের প্রযুক্তিজ্ঞান খুব কম। এছাড়া নিরাপত্তার বিষয়টিও চিন্তার কারণ।

মাত্র দেড় হাজার ডাকঘরে নিজস্ব ভবন আছে। দু বছরের মধ্যে আরও এক হাজার ডাকঘরের ভবন হবে। এরপরও সাত হাজার ৩৮৬টি ডাকঘর বাকি থাকবে। সারাদেশে নয় হাজার ৮৬৬টি ডাকঘর আছে। লোকবল আছে ৩৯ হাজার ৮৮৭ জন।

কোনও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সহজে এত বড় নেটওয়ার্ক তৈরি করা সম্ভব নয়। বিশ্লেষকরা মনে করছেন এটিকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশের ডাক বিভাগে অন্যরকম বিপ্লব ঘটানো সম্ভব হবে। ডাক বিভাগের পোস্টাল ক্যাশ কার্ড এদিকে ডাক বিভাগের আরেকটি প্রযুক্তিগত সেবা পোস্টাল ক্যাশ কার্ডও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। দ্রুত, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আর্থিক লেনদেন এই স্লোগান নিয়ে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের নতুন সেবা পোস্টাল ক্যাশ কার্ড এর যাত্রা শুরু। ব্যাংকের এটিএম কার্ডের মতো এটি ব্যবহার করে দেশের যেকোনও প্রান্ত থেকে টাকা উত্তোলন করা যায়।

গত এক বছরের মধ্যে সারাদেশের বিভাগ, জেলা ও উপজেলার ৬০০ ডাকঘরে সেবাটি সম্প্রসারিত হয়েছে। বছর শেষে তা পৌঁছে যাবে আরও ৮২৮টি ডাকঘরে। এছাড়া শিগগিরই এই ক্যাশ কার্ড দিয়ে গ্যাস, পানি ও বিদ্যুতের বিল পরিশোধের মতো নিত্যনতুন সেবা পাওয়া যাবে। তবে এত সুযোগ-সুবিধার এই সেবাটি প্রচারের অভাবে সাধারণের কাছে অজানাই থাকছে। সম্প্রতি সদরঘাট, ওয়ারী ও দিলকুশা ডাকঘরে গিয়ে দেখা যায়, শুধু একটি করে ফেস্টুন লাগিয়ে এ বিষয়ে গ্রাহকদের জানানোর চেষ্টা করছে ডাক বিভাগ।

গ্রাহক যেভাবে সেবা পাবেন এ সেবা পেতে নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ করে তিন কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি ও ছবিযুক্ত পরিচয়পত্রের অনুলিপি জমা দিলে তাৎক্ষণিকভাবে ক্যাশ কার্ড প্রদান করা হয়। মাত্র ৪৫ টাকা খরচ করে নির্দিষ্ট আবেদনপত্র পূরণ করে ডাকঘর থেকে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড ক্রয় করতে পারবেন যে কেউ। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকের এটিএম কার্ডের মতো মাসিক বা বার্ষিক কোনও চার্জ প্রদান করতে হয় না। তবে যে ৪৫ টাকা দিয়ে কার্ড ওপেন করা হলো তার মধ্য থেকে ১০ টাকা আবার গ্রাহকের হিসাবে জমা থাকবে। একজন গ্রাহক প্রতিবারে ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা পর্যন্ত কার্ডের হিসাবে জমা করতে পারবেন।

তবে সর্বমোট পাঁচ লাখ টাকার বেশি কখনওই রাখতে পারবেন না। প্রতিবার একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত তুলে নিতে পারবেন। প্রতিবার টাকা জমা ও উত্তোলনে পাঁচ টাকা হারে মাশুল দিতে হবে। এ ছাড়া গ্রাহক নিজের কার্ড থেকে অন্য কারও কার্ডেও টাকা স্থানান্তর করতে পারবেন। এ জন্য মাশুল রাখা হবে ১০ টাকা।

এ ক্ষেত্রে লুকায়িত কোনও চার্জ রাখা হয় না। পোস্টাল ক্যাশ কার্ডে অতিরিক্ত চার্জ নেই পোস্টাল ক্যাশ কার্ড নতুন হলেও এ ধরনের কার্ডের ব্যবহার দেশে পুরনো। ব্যাংকের এটিএম কার্ডের মতোই ব্যবহার করা যায় এটি। পার্থক্য হলো, এটি তুলনামূলক সাশ্রয়ী। অ্যাকাউন্ট খোলা ও কার্ডের চার্জও নাগালের মধ্যে।

ব্যাংকগুলোর এটিএম কার্ডে অনেক লুক্কায়িত চার্জ থাকলেও তা নেই পোস্টাল ক্যাশ কার্ডে। নেই কোনও মাসিক বা বার্ষিক চার্জ। লেনদেন চার্জও কম। তবে অসুবিধা যে একেবারে নেই, তা বলা যাবে না। যত্রতত্র ব্যাংকের এটিএম বুথ মিললেও পোস্টাল ক্যাশ কার্ডের মাধ্যমে অর্থ তোলার জন্য যেতে হয় ডাকঘরের নির্দিষ্ট কাউন্টারের পয়েন্ট অব সেলস (পিওএস) মেশিনে।

এটিএম বুথ থেকে ২৪ ঘণ্টাই অর্থ উত্তোলন করা গেলেও এখানে সে সুযোগ নেই। ব্যাংকের সাথেও কাজ করবে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড বর্তমানে ডাকঘরের নির্দিষ্ট কাউন্টারে গিয়ে পয়েন্ট অব সেলস বা পিওএস মেশিনে ক্যাশ কার্ডটি ব্যবহার করতে হয়। তবে সোনালী ব্যাংকের সব এটিএম বুথে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড ব্যবহারের জন্য ডাক বিভাগ ব্যাংকটির সঙ্গে চুক্তি করবে। চুক্তিটি সম্পন্ন হলে ব্যাংকটির যেকোনও এটিএম বুথে ক্যাশ কার্ড ব্যবহার করে সেবা নিতে পারবেন গ্রাহকেরা। এছাড়া কিউ ক্যাশের অন্যান্য এটিএম বুথেও কার্ডটি একইভাবে ব্যবহার করা যাবে শিগগিরই।

তখন টাকা তোলা ছাড়া অন্যান্য সেবা চালু করা সম্ভব হবে। এছাড়া জিপিও, সদরঘাট, বনানী, উত্তরা ও মিরপুর ডাকঘরে এটিএম বুথ বসানোর কাজ চলছে। আর এটিএম বুথের সংখ্যা বেশি থাকার কারণেই বেসরকারি ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের আকর্ষণ রয়েছে। সেসব ব্যাংকের সঙ্গেও চুক্তি করা গেলে সেবাটি গ্রহণ করা গ্রাহকদের পক্ষে আরও সহজ হবে। জানা গেছে, এর প্রতি গ্রাহকের আকর্ষণও বাড়তে কর্তৃপক্ষও নানমুখী চিন্তা করছে।

ব্যাংকগুলোর এটিএম কার্ড দিয়ে গ্যাস, পানি, বিদ্যুত ও টেলিফোন বিল পরিশোধসহ আরও কয়েকটি সেবা পাওয়া যায়। উদ্যোগ নেয়া হলে পোস্টাল ক্যাশ কার্ড দিয়েও এ ধরনের সেবা পাওয়া অসম্ভব নয়। এ ধরনের নিত্যনতুন সেবা চালুর প্রতিশ্র“তিও রয়েছে ডাক বিভাগের তরফ থেকে। এক বছরে গ্রাহকসংখ্যা ৪০ হাজার এটি যে মানুষকে আকর্ষণ করেছে তা প্রতীয়মান হয়েছে এরই মধ্যে। এক বছরে এর গ্রাহকসংখ্যা ৪০ হাজারে পৌঁছেছে।

সেবাটি দিয়ে ডাক বিভাগ ১৭ লাখ টাকা মুনাফা করেছে বলেও খবর রয়েছে। পোস্ট অফিসের মাধ্যমে এখনও প্রচুর অর্থ লেনদেন হয়। সরকারি হওয়ায় অনেকের আস্থার প্রতিষ্ঠান এটি। এর আরেকটি বড় সুবিধা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও রয়েছে এর শাখা। প্রথম বছর এর যথাযথ প্রচার হয়নি বলে রয়েছে অভিযোগ।

পোস্টাল ক্যাশ কার্ডে বেতন-ভাতা গত এক বছরে এ সেবার মাধ্যমে প্রায় সাত কোটি টাকা লেনদেন হয়। ক্যাশ কার্ড দিয়ে দুটি প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা প্রদান করছে ডাক বিভাগ। এছাড়া বিশ্বব্যাংকের একটি প্রকল্পের আওতায় ১৪ হাজার ১২৭ জনকে এই ক্যাশ কার্ডের মাধ্যমে ভাতা দেয়া হচ্ছে। জিপিওর সহকারী পোস্টমাস্টার এমদাদুল ইসলাম বলেন, ধীরে হলেও ক্যাশ কার্ডের গ্রাহকের সংখ্যা বাড়ছে। তিনি জানান, জিপিওতে গত জুলাই মাসে ক্যাশ কার্ডের মাধ্যমে সাড়ে তিন লাখ টাকা জমা হয়েছে।

নেই কোন প্রচারণা ডাক বিভাগে প্রচারণা খাতে সরকার থেকে উল্লেখযোগ্য বরাদ্দ নেই। এ কারণে নিয়মিত গ্রাহকদের ওপরই তাদের নির্ভর করতে হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত সেবা কার্যক্রমে যেটুকু সাড়া পাওয়া গেছে, তাতে কর্তৃপক্ষ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। ডাক বিভাগের প্রচারের বিষয়ে এক কর্মকর্তা বলেন, সীমাবদ্ধতার কারণে প্রচার হয়নি। তবে সেবাটি পুরোপুরি চালু হলেই আমরা ব্যাপক প্রচারের পরিকল্পনা করছি।

Click This Link ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।