আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সিলেটের ১৪ উপজেলা চেয়ারম্যানকে শোকজ

নির্বাচনী আচরণবিধি ও উপজেলা চেয়ারম্যানদের গাড়ি ব্যবহারসংক্রান্ত বিধিমালা লঙ্ঘনের অভিযোগে সিলেট ও আশপাশের বিভিন্ন উপজেলার ১৪ জন চেয়ারম্যানকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে। নোটিশ পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে তাঁদের এর জবাব দিতে হবে।
আজ মঙ্গলবার স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু আলম মোহাম্মদ শহিদ প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, তাঁরা নির্বাচনী আচরণবিধি ভেঙেছেন। যাঁরাই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করবেন, সরকার তাঁদের ছাড় দেবে না।
যাঁদের শোকজ করা হয়েছে তাঁরা হলেন হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হেনা বেগম, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের আকমল হোসেন, শাল্লার অবনিমোহন দাস, সিলেটের বালাগঞ্জের মোস্তাকুর রহমান, জামালগঞ্জের ইউসুফ আল-আজাদ, বানিয়াচংয়ের ইকবাল আহমদ খান, কোম্পানীগঞ্জের ইয়াকুব আলী (ভারপ্রাপ্ত)।

তাঁরা আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণা চালিয়েছেন। এ ছাড়া বিএনপি-সমর্থক যেসব চেয়ারম্যান সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন তাঁরা হলেন সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার মিজানুর রহমান চৌধুরী, দক্ষিণ সুনামগঞ্জের ফারুক আহমেদ, সুনামগঞ্জ সদরের দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন, সিলেট গোয়াইনঘাটের আবদুল হাকিম চৌধুরী। এ ছাড়া জামায়াত-সমর্থিত উপজেলা চেয়ারম্যানদের মধ্যে সিলেটের জৈন্তাপুরের জয়নাল আবেদীন, ফেঞ্চুগঞ্জের সাইফুল্লাহ আল হোসাইন ও সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারের আবদুল কুদ্দুস। তাঁরা আরিফুল হকের পক্ষে প্রচারণা চালিয়েছেন।
প্রসঙ্গত আওয়ামী লীগ-সমর্থিত মেয়র পদপ্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরান এবং বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরীর পক্ষে প্রতিদিনই কোনো না কোনো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন।

কয়েক দিন ধরে সরেজমিনে দেখা গেছে, তাঁদের প্রায় সবাই সরকারি গাড়ি নিয়ে নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন। আজ ‘প্রথম আলো’য় এ নিয়ে ‘সিলেটে নির্বাচনে সরকারি গাড়ি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। ।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।