আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দেশ ভাঙ্গার এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে এখনই।। দেশটা কিন্তু সবার...

কাঁঠাল পাকুক আর নাই পাকুক আজ জ্যৈষ্ঠ মাস , গরমে করি খালি হাঁসফাঁস পুনরায় পোস্ট দিলাম ---- ফেসবুক এ ভয়াবহ পোস্ট টা পরে শেয়ার না দিইয়ে পারলাম না , আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ঘটনা কিছুটা হলেও সত্যি, আমরা নিজেরা যখন ক্ষমতার হানাহানিতে বেস্ত তখন হয়ে জাচ্ছে দেশের বিরুদ্ধে চরম ষড়যন্ত্র যার ফল ভগ করতে হবে আমাদের সবাইকেই সে যে দল ই, যে মতের ই হইনা কেন, দেশ ভাগ হয়ে যাক এটা নিশ্চয়ই আমরা কেউ চাইনা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান এই তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম, যা বাংলাদেশের এক অমূল্য সম্পদ। বিভিন্ন উপজাতিদের বসবাস এই অঞ্চলে। । এত সমৃদ্ধশালী অঞ্চল হওয়া সত্ত্বেও এখানকার অধিবাসীরা সেই আদিম, অশিক্ষিত,দরিদ্রই রয়ে গেছে।

। এই অঞ্চলে বর্তমানে ব্যাপকভাবে পশ্চিমা খ্রিস্টান মিশনারিরা জনসেবা করে যাচ্ছে। । এদের সাথে রয়েছে দেশি মিশনারিরা। ।

এরা এখানকার অশিক্ষিত,দরিদ্র ও অনগ্রসর উপজাতিদের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিচ্ছে। । তাদেরকে করে তুলছে স্বনির্ভর ও সচ্ছল। । নিঃসন্দেহে অত্যন্ত প্রশংসনীয় কাজ।

। বিনিময়ে তাদেরকে খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করছে। । সবারই অধিকার রয়েছে নিজ নিজ ধর্ম প্রচার করার। ।

এটা তার ধর্মীয় অধিকার। । অবশ্যই আমি সেই অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতাম কিন্তু জানাতে পারছিনা। । কারণ ধর্মপ্রচার,জনসেবা এইসব হচ্ছে তাদের প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড।

। আমরা শুধু এসবই দেখতে পাচ্ছি, আমাদের শুধু এটাই দেখানো হয়.. আমরা যা জানিনা, যা দেখিনা তা জানতে নিচের কথাগুলা পরে যানঃ বর্তমানে ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর সহ পার্বত্য চট্টগ্রামের লাগোয়া অঞ্চলগুলোতেও একই সাথে মিশনারীদের জোর কর্মকাণ্ড দেখা যাচ্ছে। । কথা হচ্ছে কেন??/ পশ্চিমারা বর্তমানে যে মিশন নিয়ে নেমেছে তা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে ফিলিপাইন ও পূর্ব তিমুরের পর এশিয়ার বুকে তৃতীয় খ্রিস্টান রাষ্ট্রের জন্ম দেয়া । ।

আর সেই তৃতীয় রাষ্ট্রের জন্ম হবে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর সহ কয়েকটি অঞ্চল নিয়ে। । বিশাল এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই চলছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও ভারতের ওইসব অঞ্চলে এতটা জোরেশোরে ধর্ম প্রচার। । গোপন পরিকল্পনা অনুসারে এই দুই অঞ্চলে ২০৫০ সালের মধ্যে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সংখাগরিস্ট করে তোলা হবে।

। আর তাদের নিয়েই স্বাধীনতার ডাক দেয়া হবে। । এছাড়াও পরিকল্পনার মধ্যে আরও আছে, বাংলাদেশ থেকে কমপক্ষে নব্য পঞ্চাশ হাজার পরিবারকে খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করা, যাতে মূল ভূখণ্ডের ভেতর থেকেই নব্য খ্রিস্টান দেশের জন্য সমর্থন পাওয়া যায়। ।

ফলে দেশের সরকারের পক্ষ থেকে তখন আর বেশি কঠোর হওয়া সম্ভব হবেনা। । দুই দেশের দুইটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রটির মধ্যে যাতে আঞ্চলিক বিভেদ না থাকে এ কারনে রাতের আধারে, গোপনে এই দুই অঞ্চলের বর্তমান খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত পরিবারগুলোর মধ্যে বিবাহ, আঞ্চলিক অনুপ্রবেশ ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। । দুইটি অঞ্চলই পাহাড়-টিলা বেষ্টিত দুর্গম জায়গা হওয়াই দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীরাও এই অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে খুব বেশি কিছু করতে পারছেনা।

। খ্রিস্ট মিশনারিদের এই গোপন পরিকল্পনাটা বর্তমানে দুই দেশের রাষ্ট্র প্রধানদের কাছে অনেকটা ওপেন সিক্রেটের মত। । এই পরিকল্পনা ঠেকাতে ভারত সরকার ঐ নির্দিষ্ট অঞ্চলগুলাতে খ্রিস্টান মিশনারিগুলাকে ব্ল্যাক লিস্ট করে তাদের সকল কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং তাদেরকে ওইসব এলাকা থেকে বিতাড়িত করে। ।

কিন্তু আফসোস যে, আমাদের সরকার সহ বিভিন্ন বুদ্ধিজীবীমহল এসব সম্পরকে অবগত হয়েও রহস্যজনক কারনে নির্বাক। । পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে নির্বোধের মত বর্তমান সরকার সেনা অপসারণের পর, সাবেক সেনাপ্রধান হুসেইন মুহাম্মমদ এরশাদ বলেছিলেনঃ Conspiracy over Chittagong Hill Tracts is going on. The decision to withdraw troops is premature... We cannot let it become East Timor or Israel," দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আমাদের জেগে ওঠার সময় হয়েছে। । সব জেনে-শুনে-বুজেও যদি আমরা চোখ-কান বুঝে নির্বাক হয়ে থাকি তবে অদূর ভবিষ্যতে আমাদেরকেই দেখতে হবে যে, আমাদের অঞ্চল কেড়ে নিয়ে গঠিত হচ্ছে পশ্চিমাদের তাবেদার নতুন একটি রাষ্ট্র।

। মানতে পারবেন তখন??কি জবাব দিবেন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে?? এই কুপরিকল্পনা ঠেকাতে আমি মনে করি আমাদের ইসলামিক নেতাদের এগিয়ে আশা উচিত সবার আগে। । এদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করার চেস্টা করতে হবে। ।

উপজাতীয়রা যেহেতু বর্তমানে নিজ নিজ ধর্ম বিশ্বাস হারিয়ে ফেলছে তাই তাদের মধ্যে ইসলামের সুমহান বাণী পোঁছে দিতে হবে। । দুর্গম অঞ্চল বলে আমাদের ইসলাম প্রচারকারী ভাইয়েরা ঐ অঞ্চলটা এড়িয়ে গেছে সবসময়। তাছাড়া ওদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করার জন্য সরকার সহ সর্বস্তরের জণগনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যাবস্থা নিতে হবে যাতে তাদের অসহায় অবস্থার সুযোগ নিয়ে কোন অপশক্তি নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করতে না পারে। ।

আর একটা কথা পশ্চিমা মিশনারীরা ধর্ম প্রচার করছে, তাদের কোন রূপ বাধা দেয়া যাবেনা। । ধর্ম প্রচারে বাঁধা দেয়ার আমাদের নৈতিক অধিকার নেই। । যার যার ধর্ম সে প্রচার করতেই পারে তবে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, দেশবিরোধী কোন চক্রান্ত যেন না হতে পারে।

। আস্তিক , নাস্তিক, ধার্মিক-অধার্মিক সবার উদ্দেশ্যে বলছি, এই দেশটা আমাদের সবার। । দেশ থেকে এক টুকরা মাটিও যদি ছুটে যায় সেটা সবার থেকেই যাবে। ।

সরকারকে আমাদের পার্বত্য চটতগ্রাম নিয়ে যারা ষরযন্ত্র করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার জন্য বাধ্য করতে হবে। । আজকে অশিক্ষিত মাওলানা , মধ্যযুগীয় মাওলানা বলে যাদেরকে গালি দিচ্ছেন কিছুদিন পর যদি তাদের কথা সত্য হয়ে ফলে যায় তখন আফসোস ছাড়া কোন গতি থাকবেনা। । তত্থসুত্র>>আমার কথা গুলা অনেকের কাছে গাঁজাখুরি গল্প বা দিবাসপ্ন মনে হতে পারে।

। তাদেরকে বলছি পশ্চিমা দুনিয়ার বাইরে অনেক ঘটনাই ঘটে যেগুলাকে দুইদিন আগেও শুধু গল্পই মনে হয় কিন্তু দুই দিন পর যখন সেগুলো বাস্তবে পরিণত হয় তখন করার কিচ্ছু থাকেনা। । যাই হউক আমার এই লেখাটার মূল অনুপ্রেরণা পেয়েছি>>একটি ম্যাগাজিন্‌, কালের কণ্ঠ(পত্রিকা), ইন্টারনেট এবং একজন ইসলামিক বুদ্ধিজীবীর লেকচার থেকে। ।

ইসলামিক এই বুদ্ধিজীবী হচ্ছেন চট্টগ্রাম এম ই এস কলেজের অধ্যাপক, লেখক ও পত্রিকা সম্পাদক এবং আমার চট্টগ্রাম হালিশহরের এ ব্লক মসজিদের সম্মানিত খতিব ড আ ফ ম খালিদ হোসেন। । এছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রাম এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র নিয়ে এ পর্যন্ত আমাদের ভাইয়েরা শত শত লেখা লিখেছে। । শুধুমাত্র আলেম সমাজ নয়, আলেম সমাজের বাইরের অনেক ভাইও প্রমাণ সহ ষড়যন্ত্রগুলো দেখিয়েছেন।

। ইন্টারনেটে খোজা খুজি করলেই লেখাগুলো পাওয়া যাবে। । শেয়ার করার অনুরোধ রইলো সবার কাছে। ।

ফেসবুক থেকে সংগৃহীত পোস্ট টা দেশের পক্ষে, কোন দালাল সেটা ইন্ডিয়া আর পাকিস্তানের ই হকনা কেন উলটাপালটা কথা কইলেই গালি সহ ব্যান হেফাজতের ১৩ দফা দাবীর ১০ নাম্বার পয়েন্টটি নিয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। । দেশ ভাঙ্গার এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে এখনই। । দেশটা কিন্তু সবার...হেফাযত নিয়ে যার যাই মতামত থাক দেশ ভাঙ্গার বিরুদ্ধে সবাই একমত হতেই হব দেশটারে সামনের বড় বিপদ থেকে রক্ষা করতে সচেতন হবার সময় এখন ই, হেফাযত নয়া কোন দল কি বলল নয়া বলল আমাদের দেখার দড়কার নাই আমাদের শুধু এক থাকতে হবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান এই তিনটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম, যা বাংলাদেশের এক অমূল্য সম্পদ।

বিভিন্ন উপজাতিদের বসবাস এই অঞ্চলে। । এত সমৃদ্ধশালী অঞ্চল হওয়া সত্ত্বেও এখানকার অধিবাসীরা সেই আদিম, অশিক্ষিত,দরিদ্রই রয়ে গেছে। । এই অঞ্চলে বর্তমানে ব্যাপকভাবে পশ্চিমা খ্রিস্টান মিশনারিরা জনসেবা করে যাচ্ছে।

। এদের সাথে রয়েছে দেশি মিশনারিরা। । এরা এখানকার অশিক্ষিত,দরিদ্র ও অনগ্রসর উপজাতিদের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিচ্ছে। ।

তাদেরকে করে তুলছে স্বনির্ভর ও সচ্ছল। । নিঃসন্দেহে অত্যন্ত প্রশংসনীয় কাজ। । বিনিময়ে তাদেরকে খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করছে।

। সবারই অধিকার রয়েছে নিজ নিজ ধর্ম প্রচার করার। । এটা তার ধর্মীয় অধিকার। ।

অবশ্যই আমি সেই অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতাম কিন্তু জানাতে পারছিনা। । কারণ ধর্মপ্রচার,জনসেবা এইসব হচ্ছে তাদের প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড। । আমরা শুধু এসবই দেখতে পাচ্ছি, আমাদের শুধু এটাই দেখানো হয়.. আমরা যা জানিনা, যা দেখিনা তা জানতে নিচের কথাগুলা পরে যানঃ বর্তমানে ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর সহ পার্বত্য চট্টগ্রামের লাগোয়া অঞ্চলগুলোতেও একই সাথে মিশনারীদের জোর কর্মকাণ্ড দেখা যাচ্ছে।

। কথা হচ্ছে কেন??/ পশ্চিমারা বর্তমানে যে মিশন নিয়ে নেমেছে তা হচ্ছে ২০৫০ সালের মধ্যে ফিলিপাইন ও পূর্ব তিমুরের পর এশিয়ার বুকে তৃতীয় খ্রিস্টান রাষ্ট্রের জন্ম দেয়া । । আর সেই তৃতীয় রাষ্ট্রের জন্ম হবে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং ভারতের ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর সহ কয়েকটি অঞ্চল নিয়ে। ।

বিশাল এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই চলছে পার্বত্য চট্টগ্রাম ও ভারতের ওইসব অঞ্চলে এতটা জোরেশোরে ধর্ম প্রচার। । গোপন পরিকল্পনা অনুসারে এই দুই অঞ্চলে ২০৫০ সালের মধ্যে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সংখাগরিস্ট করে তোলা হবে। । আর তাদের নিয়েই স্বাধীনতার ডাক দেয়া হবে।

। এছাড়াও পরিকল্পনার মধ্যে আরও আছে, বাংলাদেশ থেকে কমপক্ষে নব্য পঞ্চাশ হাজার পরিবারকে খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত করা, যাতে মূল ভূখণ্ডের ভেতর থেকেই নব্য খ্রিস্টান দেশের জন্য সমর্থন পাওয়া যায়। । ফলে দেশের সরকারের পক্ষ থেকে তখন আর বেশি কঠোর হওয়া সম্ভব হবেনা। ।

দুই দেশের দুইটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত রাষ্ট্রটির মধ্যে যাতে আঞ্চলিক বিভেদ না থাকে এ কারনে রাতের আধারে, গোপনে এই দুই অঞ্চলের বর্তমান খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত পরিবারগুলোর মধ্যে বিবাহ, আঞ্চলিক অনুপ্রবেশ ব্যাপকহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। । দুইটি অঞ্চলই পাহাড়-টিলা বেষ্টিত দুর্গম জায়গা হওয়াই দুই দেশের সীমান্ত রক্ষীরাও এই অনুপ্রবেশের বিরুদ্ধে খুব বেশি কিছু করতে পারছেনা। । খ্রিস্ট মিশনারিদের এই গোপন পরিকল্পনাটা বর্তমানে দুই দেশের রাষ্ট্র প্রধানদের কাছে অনেকটা ওপেন সিক্রেটের মত।

। এই পরিকল্পনা ঠেকাতে ভারত সরকার ঐ নির্দিষ্ট অঞ্চলগুলাতে খ্রিস্টান মিশনারিগুলাকে ব্ল্যাক লিস্ট করে তাদের সকল কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং তাদেরকে ওইসব এলাকা থেকে বিতাড়িত করে। । কিন্তু আফসোস যে, আমাদের সরকার সহ বিভিন্ন বুদ্ধিজীবীমহল এসব সম্পরকে অবগত হয়েও রহস্যজনক কারনে নির্বাক। ।

পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে নির্বোধের মত বর্তমান সরকার সেনা অপসারণের পর, সাবেক সেনাপ্রধান হুসেইন মুহাম্মমদ এরশাদ বলেছিলেনঃ Conspiracy over Chittagong Hill Tracts is going on. The decision to withdraw troops is premature... We cannot let it become East Timor or Israel," দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আমাদের জেগে ওঠার সময় হয়েছে। । সব জেনে-শুনে-বুজেও যদি আমরা চোখ-কান বুঝে নির্বাক হয়ে থাকি তবে অদূর ভবিষ্যতে আমাদেরকেই দেখতে হবে যে, আমাদের অঞ্চল কেড়ে নিয়ে গঠিত হচ্ছে পশ্চিমাদের তাবেদার নতুন একটি রাষ্ট্র। । মানতে পারবেন তখন??কি জবাব দিবেন পরবর্তী প্রজন্মের কাছে?? এই কুপরিকল্পনা ঠেকাতে আমি মনে করি আমাদের ইসলামিক নেতাদের এগিয়ে আশা উচিত সবার আগে।

। এদের জীবন যাত্রার মান উন্নত করার চেস্টা করতে হবে। । উপজাতীয়রা যেহেতু বর্তমানে নিজ নিজ ধর্ম বিশ্বাস হারিয়ে ফেলছে তাই তাদের মধ্যে ইসলামের সুমহান বাণী পোঁছে দিতে হবে। ।

দুর্গম অঞ্চল বলে আমাদের ইসলাম প্রচারকারী ভাইয়েরা ঐ অঞ্চলটা এড়িয়ে গেছে সবসময়। তাছাড়া ওদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করার জন্য সরকার সহ সর্বস্তরের জণগনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত ব্যাবস্থা নিতে হবে যাতে তাদের অসহায় অবস্থার সুযোগ নিয়ে কোন অপশক্তি নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করতে না পারে। । আর একটা কথা পশ্চিমা মিশনারীরা ধর্ম প্রচার করছে, তাদের কোন রূপ বাধা দেয়া যাবেনা। ।

ধর্ম প্রচারে বাঁধা দেয়ার আমাদের নৈতিক অধিকার নেই। । যার যার ধর্ম সে প্রচার করতেই পারে তবে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে, দেশবিরোধী কোন চক্রান্ত যেন না হতে পারে। । আস্তিক , নাস্তিক, ধার্মিক-অধার্মিক সবার উদ্দেশ্যে বলছি, এই দেশটা আমাদের সবার।

। দেশ থেকে এক টুকরা মাটিও যদি ছুটে যায় সেটা সবার থেকেই যাবে। । সরকারকে আমাদের পার্বত্য চটতগ্রাম নিয়ে যারা ষরযন্ত্র করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়ার জন্য বাধ্য করতে হবে। ।

আজকে অশিক্ষিত মাওলানা , মধ্যযুগীয় মাওলানা বলে যাদেরকে গালি দিচ্ছেন কিছুদিন পর যদি তাদের কথা সত্য হয়ে ফলে যায় তখন আফসোস ছাড়া কোন গতি থাকবেনা। । তত্থসুত্র>>আমার কথা গুলা অনেকের কাছে গাঁজাখুরি গল্প বা দিবাসপ্ন মনে হতে পারে। । তাদেরকে বলছি পশ্চিমা দুনিয়ার বাইরে অনেক ঘটনাই ঘটে যেগুলাকে দুইদিন আগেও শুধু গল্পই মনে হয় কিন্তু দুই দিন পর যখন সেগুলো বাস্তবে পরিণত হয় তখন করার কিচ্ছু থাকেনা।

। যাই হউক আমার এই লেখাটার মূল অনুপ্রেরণা পেয়েছি>>একটি ম্যাগাজিন্‌, কালের কণ্ঠ(পত্রিকা), ইন্টারনেট এবং একজন ইসলামিক বুদ্ধিজীবীর লেকচার থেকে। । ইসলামিক এই বুদ্ধিজীবী হচ্ছেন চট্টগ্রাম এম ই এস কলেজের অধ্যাপক, লেখক ও পত্রিকা সম্পাদক এবং আমার চট্টগ্রাম হালিশহরের এ ব্লক মসজিদের সম্মানিত খতিব ড আ ফ ম খালিদ হোসেন। ।

এছাড়াও পার্বত্য চট্টগ্রাম এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র নিয়ে এ পর্যন্ত আমাদের ভাইয়েরা শত শত লেখা লিখেছে। । শুধুমাত্র আলেম সমাজ নয়, আলেম সমাজের বাইরের অনেক ভাইও প্রমাণ সহ ষড়যন্ত্রগুলো দেখিয়েছেন। । ইন্টারনেটে খোজা খুজি করলেই লেখাগুলো পাওয়া যাবে।

। শেয়ার করার অনুরোধ রইলো সবার কাছে। । ফেসবুক থেকে সংগৃহীত ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।