আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শেখ মুজিবের বুদ্ধি আর শেখ হাসিনার সুদ্ধি।।

কবঠ শেখ সাহেব কি ভুলটাই না কইরা গেছেন, ওহন বাঙ্গালী হারে হারে টের পাইতাছে। কেঠায় কইছিল তারে ভারতীয় সৈন্যগো আড়াই মাসের মাথায় ফেরৎ পাঠাইতে। ওরা থাকলে কি হইত, বাংলাদেশ কি ইন্ডিয়া হইয়া যাইত, তা হয়তো হইত না। ক্ষতির কিছুই আছিল না, লাভের মধ্যে লাভ হইত, এত হক্কালে উনারে মরন লাগত না। আর বাঙ্গালীও বুঝতো কত ধানে কত চাউল, বিদেশী সৈন্য থাকনের মজাটাইতো বাঙ্গালী বুঝল না।

কর্নেল তাহেরের ইতরামিও চলত না। হুদাই বইয়া বইয়া আঙ্গুল চুইষাই যাইতে হইত। শেখের ধারে কাছে ওরা কেউ ঘেষতেই পারতো না। র‍্যাট না কি কয় সাড়াক্ষন "জনক"রে ছায়ার মতো ঘিড়া বাখতো। কর্নেল তাহেরের কান্ধে বন্দুক রাইখা শহীদ জিয়া এই রহম জাউরামিটাও করতে পারত না।

পাকিরা না হয় আছিল আমাগো জাত ভাই , আমাগো মা বোনের ইজ্জত গেলেও সম্মানটা বহালই আছিল, মুতাবিবাহের খপ্পরে পইরা কত দালাল যে তাগো মাইয়াগো হালাল করছে, তার হিসাব আমার ঠিক জানা নাইক্কা। বিয়ার কত করমফের আছে না, একটার মধ্যে ফালায়া দিলেই হইল। মাগার ইন্ডিয়ার হিন্দু মালাউন সোলজারগুলি থাকলে কি হইত, একবার ভাবেন। ওমা ছি ছি। অসমবিবাহ তার উপর ধর্মের বিধানই বা কই যে আপনে এইটারে হালাল করবেন।

আমাগো মাইয়া গুলানের ইজ্জত সম্মান দুইটাই যাইত। যাউক আল্লায় মেহেরবান শহীদ জিয়ায় আছিল দেইখা, বাঙ্গালীর সম্মান হু হু কইরা বাইড়া আসমান ছুইল। তারপর কঠোর আন্দোলন সংগ্রাম শেষে ভারতীয় সৈন্য ফেরত গেলেও, দেশ ও জাতীর মধ্যে আজকের এই বিভক্তির রাজনীতিটা চালু হইতে পারত না। একজনে যদি কয় পূর্বে যামু, তো লগে লগে অন্যজনে ফালদিয়া উইঠা কয় না না পশ্চিমে যামু। নীতি ও আর্দশ লইয়া একটু একলগে বইয়া তোরা কি করবার চাস তা নিয়া একুটু বাতচিত কর।

একটা না একটা রাস্তা বাইরাইয়া আইবই। সেই পথে কেউ হাটব না, আরে বাবা যেইটা হইয়া গেছে যাউকগা, আয় সবতে মিল্লা দেশটারে গড়ি, না এইডা ভালা লাগে না। সব আমার কেঠায় কয়, তারেক জিয়া জিয়ার চোট্টা পোলা বেগম গোলাপজানর উত্তম সন্তান তিনি কন সব আমি খামু, আমার বাবা যুদ্ধ করছে, স্বাধীনতার ঘোষনা দিছে, কার লিগগা আমার লিগগা। প্রয়োজনে দেশটারে পাকিস্তান বানামু, বাবায় দেশটারে মুসলমানি সরি খাৎনা দিছিল, আমি না হয় দেশটার নিকা দিমু। র্দুনীতি কারে কয় হেইডা না জাইনাই হুদাই ফালাফালি।

র্দুনীতিতে দেশ ভইরা গেল, র্দুনীতিতে কতবার চ্যাম্পীয়ান হইলাম। কতমুনির কত কথা। র্দুনীতির মাইনেটা কি সেইটাইতো আগে বুঝতে হইব। আমার জিনিস আমি নিলে বা বাবার জিনিস পুতে নিলে কিয়ের দুনীতি হয়, হেইডাই আমার মাথায় ঢুকে না। শিবির যারা করে, তারা আমাগো ছোট ভাই এর লাহান বাবার কাছ থিকা এইটাইতো হিখছি।

হেরা মর্দে মুমিন, মুসলমান কি সোন্দর কইরাই না মালুগো পায়ের রগ আর হাতের রগ কাটে, শিল্প গুনে দেখলে পরানডা ভইড়া যায়। এদের যদি বাইছা বাইছা ডাক্তারি পড়ান যাইত, তো কুল্লে খালাশ। হার্টের বাইপাশতো তো তখন ফুটপাতে ফুটপাতে ১৫/২০ টাকায়ই সাইড়া ফালান যাইত। বিদেশতে আইত সবাই বাইপাশ করাইতে। দেশের সুনাম ছড়ায়া পড়তো সাড়া বিশ্বে।

আর টাটাইত ভারতের চোখ। ভারতরে সবসমায় রাখন লাগবো ঠেলার উপর, কোন ছাড় দেওন যাইব না। বাঙ্গালীরা তো আসলে সব ছোট জাতের হিন্দু আছিল, কিনা কয় ডোম না চাড়াল তাইতো বাবায় বাংলাদেশী নামক সৈয়দ কনসেপ্ট এর আমদানী করছিল। বাংলাদেশীরা হইল গিয়া আরব দেশ থিকা আইসা যারা আর দেশে ফেরত যান নাই তাদের বংশধরাই হইল গিয়া সৈয়দ বাংলাদেশী। দেহেন না হিজবুল বাহার, ইবনে শিনা কত রহমের ইসলমি জলসায় দেশ আজ সয়লাব।

এতদিন পরে আম্বারাও বুঝতে পারছে ইসলাম ছাড়া বাচন নাই। মরনের পরে দুইদিন গন্তব্য তো আল্লাই, মুজিবে বেকুব আছিল দেইখা তার মাইয়াও বেকুব হইব হেইডা কেমন কথা। হে সবের তে একটু না অনেক অনেক বেশী চালাক। সব রাখছে। অর্থ যাই দাড়াক, ধর্মনিরপেক্ষতার লগে রাষ্ট্রধর্ম বিশমিল্লাহ ধর্মিও রাজনীতি সব আছে যার যেইটা খুশি তুইলা লন আর নৃত্য করেন।

তাক ঢুমা ঢুম ঢুম। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।