অভিধান যতই বলুক ‘সমাপ্তি’ আর ‘শেষের’ মানে অথবা লেখুক ফুরানোর শাশ্বত অতীত গাঁথা
বৃষ্টি হয়ে নেমে যায় মেঘ হারিয়ে জলের অবয়বে দৃষ্টির সীমা সাজায় নীলে বাষ্পিত সুখের লোভে
শব্দরা ছুটে যায় ইথারে ইন্দ্রীয় আড়ালে নিমিষেই সমাহিত স্মৃতির কাফনে পুনরুত্থানের সুখে
কালের আবর্তনে সময় নিরাবেগ ছুটে যায় একা সেকেন্ড থেকে শতাব্দী হয়ে মহাকালের ভেলায়
তখনো কালের শেষ নেই শুধু নামকে বদলের ফাঁকে অমরত্ব পেয়েছে সময, নিশ্চুপ ইতিহাসেরা...
সিকস্তি পয়স্তি নদী তীরে মাটিদের ক্ষয়ে যাওয়া দুঃখ সুখের পাটাতন বানায় সবুজের আলাপনে
পৃথিবীর নির্যাস আবার প্রাণের মৃৎখাঁচা হয়ে ফিরে মাটির বুকে জৈব আহ্বানে মাটিতেই দেহবাস...
জীবনের জেগে ওঠা হতে সময়ের দীর্ঘ আলিঙ্গনে পথের সমাপ্তি বেলা আসে দেহ-ঘর মুক্ত-প্রাণ
আলো আর শক্তির মতই সমাপ্তিহীন আত্মারা বাঁচে পরমাত্মায় একিভূত হতে সুতীব্র ভালবাসায়
না কোন শেষ নেই আমার দেখা-অদেখা অস্তিত্বদের শুধু সময়-স্থান বদলে হয় রূপান্তর ক্রিয়া..
সামুতে পোস্টের ফিফটি...