somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Kirsnendu Sir এর এই বইটির সকল বিষয় সমন্ধে অবগত না থাকলে কোনদিন ইংরেজী শিখতে পারবেন না। English Grammar For (S.S.C, H.S.C, Varsity Admission, BCS, IELTS)

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজ আমি আপনাদের একটি বই উপহার দিব, যা Kirsnendu Sir এর লেখা। বইটি সমন্ধে Kirsnendu Sir নিজেই টেকটউনস এ একটি পোস্ট দিয়েছেন। লিংক : Click This Link

আমি স্যার এর লেখাটিই আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম:

”সকল Writer কে আমার ধন্যবাদ জানিয়ে আমি আমার জীবনের প্রথম ও শেষ টউন শুরু করছি। আমি সর্বপ্রথম টেকটউনস, সামু, বিডি রং, সমন্ধে জানি আমার ভাইপো’র কাছ থেকে, দেখতাম ও প্রায়-ই এইসব সাইটে ঢুকে বসে থাকে। আমি যখন প্রথম এই সাইট গুলো ভিজিট করি তখন নিজের চোখ কে বিশ্বাস করতে পারিনি। বাংলাদেশে এখনো এমন মানুষ আছে যারা নিস্বার্থ ভাবে নিজের সময় ও শ্রম বিসর্জন দিয়ে মানুষের উপকার করে যাচেছ। অনেকদিন ধরে ভাবছি আমিও এখানকার ভিজিটরদের একটাকিছু উপহার দেব আর সেই সুবাদেই আমার এ টিউন। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী বিভাগে অনার্স, মাস্টার্স শেষ করে বের হই ২০০৯ সালে। এতদিন একটা কলেজে লেকচারার পদে নিয়জিত থেকে এখন উচ্চ শিক্ষার জন্য USA যাচ্ছি। সবাই দোয়া করবেন আর কিছুদিনের মধ্যেই আমার ফ্লাইট। যাওয়ার আগে আমার সারা জীবনের সঞ্চিত বিদ্যা টুকু আপনাদের হাতে দিয়ে গেলাম। আসা করি এতে করে আমার দেশের মানুষের অনেক উপকার হবে। অমি ব্লগ বা ওয়েব তৈরী করতে পারি না, যা করার আমার ভাইপো ই করেছে। অমার সম্পূর্ন লেখা টা ও বিগত ৩ মাস ধরে টাইপ করেছে বিনিময়ে একটা Apple এর Laptop চেয়েছে যা আমি USA থেকে পাঠাবো বলেছি।

যাহোক কাজের কথায় আসি, আমি আমার বইটি অত্যন্ত সহজ ভাষায় লেখার চেষ্টা করেছি যাতে করে সবাই বুঝতে পারে। এই বইটি English এর Foundation । যে কোন পরিক্ষায় ইংরেজী Grammar বিষয়ক যে ধরনের প্রশ্নই আসুক না কেন তা এই বইটার বিষয়বস্তুর সাথে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িত।

আমি ব্যপক আলোচনায় না গিয়ে মূল কারনটি চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। যারা ইংরেজী শিক্ষার গোড়াপওন থেকেই ভাষার technology না বুঝে নিতান্ত মুখস্তের মাধ্যমে ভাষাটিকে রপ্ত করার চেষ্টা চালায়। এটা এক রকম অসম্ভব ব্যাপ্যার। দোষ তাদের নয়। এ রকম উপদেশ বা নির্দেশই তাদেরকে দেয়া হয়। তাছাড়া ভয় দেখিয়ে ইংরেজীর প্রতি একধরনের ভীতিও সৃষ্টি করা হয়। বলা হয়,ইংরেজী অত সহজ নয়, ভাল ছাএ ছাড়া ইংরেজী শেখা সম্ভব নয়, ইত্যাদি। কিন্তু প্রকৃত ব্যাপারটি ঠিক এর উল্টো। যাই হোক এ সকল ভয়-ভীতি বা ভুল নির্দেশনার কারনে শিক্ষার কেন্দ্র বিন্দু থেকে ছাএরা দূরে সরে যায় -তাদের ভেতরে ইংরেজীর প্রতি disinterest grow করে। ফলত: Phobia-র সৃষ্টি হয়।

এ সমস্যা দূরীকরনের একমাএ উপায়, ভাষার technology এবং logic বুঝে চর্চা করা।
কোন অযৌক্তিক নিয়মের অবকাশ নেই। I go to school, কিন্তু I go home -‘home’-এর আগে to বসে না বললে চলবে না। কেন বসে না, তা বুঝতে হবে -যুক্তি ভিত্তিক আলোচনায় আসতে হবে। তবেই Phobia দূর হবে।

এছাড়া প্রত্যেক ভাষার মূল উপাদান হচ্ছে ঐ ভাষার শব্দ সম্ভার বা Vocabulary ।
Vocabulary জানতে হবে, একথা বলা বাহুল্য। বরং যার stock of words যত সমৃদ্ধ, ভাষায় তার দখল তত বেশী। শব্দের nature বা প্রকৃতি বুঝে সঠিক ব্যবহারের দক্ষতাই ভাষায় দখল। এক্ষেত্রে মূলত: Parts of speech সম্বদ্ধে সম্যক ধারনা নিতে পারলেই Grammar -এর ৫০% শেখা সম্পন্ন বলে আমি মনে করি। কিন্তু সত্যটি হচ্ছে আমাদের শিক্ষাথীদের ৯০% Parts of speech বুঝে না। যাই হোক আমার আহবান:

 Learn Vocabulary
 Know Grammar and Technology
 And Practice to Win English


বইটার প্রতিটি পৃষ্ঠা আলাদা আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। না বুঝলে comment করবেন আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আমার ভাইপো comment এর উত্তর দেওয়া ও অই ডি পাসওয়ার্ড শিখিয়ে দিয়েছে আসা করি সমস্যা হবে না। PDF অকারে চাইলেও দেওয়া যাবে। তবে আমি চাই সবাই আমার সাথে থেকে শিখুক। আমার কলেজের ছাত্র-ছ্ত্রী দের দুইদিন আগে এই বই টির ঠিকানা দেওয়া হয়েছে আজ আপনাদের দিলাম।

বইটি পড়ুন এখান থেকে

কোন রকমের ভুল বা অন্যায় করলে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থী।"
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×