আমি আমার পথের নিশানায়, কাব্যে আঁকা অন্যভিন্ন ছায়ায়
পুরোটা রাত গভীরতম শ্বাসে বেঁচে থাকার বেদনায় বা আশে
মাঝামাঝি হেঁটেছি আনমনে একা; সবচেয়ে র্নিজন ছিল সে পথ।
বিবেকের মত সক্ষম আর দ্বিধান্বিত, শালীন এক পুরানো ক্যালেন্ডার
ঝোলে পথের সীমানায়, অরক্ষিত-আদিম। তার নিচের ছায়ায়
লেটুস পাতার সাথে পিঁয়াজ মেখে দ্রুত চুমুক দিত পুরানো যত পথিকেরা-
যারা পথ হারাতো স্বপ্নের তপ্ততায়, ঘোরে আর হাঁটতে না পারার ক্লান্তিতে।
তুমি কোন নিশানা রাখো নি সে পথে। তোমার সাহসের সঙ্গী হয়েছিল যে
কাঁনা বাদুড় তার বমির গন্ধেও আমি প্ররোচিত হয়ে ছুটতে গিয়েই হোঁচট
খেয়েছিলাম পরিত্যক্ত ক্যাকটাসে, নিয়মিত নই বলেই তো এই থেমে
যাওয়া, একা বলেই তো বাদুড়ে ঘ্রান, অস্ত যাবে বলেই তো সূর্য্যের
হতাশা আমার ভেতর সঞ্চারিত করেই তুমি হৃদয়ে হারিয়েছো নামচিহ্ন
মুছে দিয়ে।
এতদিন পর, দেখো আবারও এসেছি আমি গোঁড়ালী ঢাকা জুতা আর
মস্ত বর্মে বিবেক ঢেকে। আমি দেখবো কোথায় সে কাঁনা বাদুড়ের বমি
কোথায় সে অগ্রগামী অসম হৃদয় তোমার!
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৭