somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অসমতল প্রবাহ

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


অসমতল প্রবাহ
প্রবাহ-১

প্রান্তর মন খারাপ। আজ ক্লাসে যায়নি। বিশেষ কারন ছাড়া ভার্সিটি যাওয়া মিস হয়না। গতকাল ক্যাম্পাসে যাওয়ার পর অর্ঘ্য বলল- “কী রে প্রান্ত Assignment আনছিস তো?”। প্রান্তর তো মাথায় হাত । ওর কিছুই করা হয়নি। আর এমনিতেই আগের দুটি Date-এ প্রান্ত ও আরও দুজনের জন্য Assignment submit করতে পারেনি ওদের Group । অর্ঘ্য খুব অনুনয় করে এই তৃতীয় Date টা নিয়েছে। আজকে Assignment submit না করলে Group এর কেউ Marks পাবেনা। তাই ফাঁকিবাজরাও নিজেদের কাজ করে এনেছে । প্রান্ত শুভকে বলেছিল ওর part করে আনতে। কিন্তু শুভ করেনি। এর আগে প্রান্তর ভাগের Assignment কেউ না কেউ করে দিয়েছে। এবার আর সেরকম হয়নি। এই নিয়ে প্রান্তর সাথে পুরো Group এর তুমুল ঝগড়া হয়েছে। সেটা ভেবে আজ প্রান্তর মন খারাপ।

ঝগড়ার সময় অর্ঘ্যের বলা একটি কথা প্রান্তর কানে পেরেকের মত বিঁধছে। ও বলল, “বাপের যা আছে তাই নিয়ে থাকতে হবে। নিজের আর কিছু করতে হবেনা”। অর্থ-বিত্তের অভাব প্রান্তদের পরিবারে নেই। সব কিছু সহজে পেয়েই অভ্যাস । তাই ও কোন কিছুকে সিরিয়াসলি নিতে পারেনা। সিরিয়াসলি নিলেও সিরিয়াস হতে পারেনা। গাঁ ছাড়া ভাবটা প্রান্তর মধ্যে প্রবল ।

ভার্সিটি 1st Semester থেকে অর্ঘ্য, প্রবাল, সজিব, শুভ এবং প্রান্তরা পাঁচ জন খুব ভালো বন্ধু। তারপর একসাথে ৯ টা Semester ,৩ বছরের মত সময় কাটল। একটুও টের পাওয়া যায়নি। যেন একটা আনন্দ তরঙ্গে খুব দ্রুত সময়টা কেটে গেলো- ভাবতে অবাক লাগে। প্রান্তর তারচেয়ে বেশি অবাক লাগছে এতদিনের গড়া সম্পর্কটা গতকাল শেষ হয়ে গেলো।

প্রান্তর স্বভাব এবং বাকি বন্ধুদের সদ্ভাব মিলে ওদের বাস্তবতা থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছিল। আর আজ হল বাস্তবতার সাথে সংঘর্ষ । এখন প্রান্ত যাই ভাবছে কঠিন মনে হচ্ছে। ভেতরতা যেন খালি খালি লাগছে। ভুল সিদ্ধান্ত মনকে আরও দুর্বল করে দিচ্ছে। খুব অসহায় বোধ হচ্ছে। Bryan Adams এর প্রান্তর খুব প্রিয় গান Summer of 69 এর একটা লাইন মনে পড়ছে- “I guess nothing can last forever”. কথাটির অর্থ সম্পূর্ণ উপলব্ধি হচ্ছে প্রান্তর।

প্রান্ত উঠে দাঁড়াল। রুমের দরজা বন্ধ করলো। Music Player – এ Summer of 69 গানটা repeat mode এ on করলো। Full Volume এ Music বাজতে থাকলো। প্রান্ত চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো।

প্রবাহ-২

এখন সকাল। তনুকার ঘুম ভাঙল। আজ তনুকার মন খুব ভালো। বিছানা থেকে উঠে পরল । উঠে গিয়ে জানালা থেকে পর্দা সরাল, তখন জানালা দিয়ে এক চিলতে রোদ এসে ওকে ছুঁয়ে গেলো। মিষ্টি রোদ তনুকার অনেক ভালো লাগে। মনে মনে ভাবল দ্রুত বের হতে হবে। আলসেমি করলে চলবে না। ওয়াল ক্লকের দিকে তাকাল, এখন সকাল ৮ টা। প্রান্তর সাথে Rifles Square HELVETIA তে দেখা করার কথা ১০ টায়। আজ ওদের সম্পর্কের প্রথম Anniversary। দেড় বছর আগে দুজনের পরিচয় হয়।

প্রান্তর H.S.C Final এর আগে Statistics শেষ করতে একটা কোচিং এ ভর্তি হয়। তনুকা ঐখানে Statistics করত । এই ব্যাচে চার জন ছেলে এবং দুইজন মেয়ে মোট ছয়জন। সবাই first year, কোচিং এ এই ব্যাচে স্টুডেন্ট কম। প্রান্ত পেছনের দরজা দিয়ে এই ব্যাচে ঢুকে পড়ে। প্রথম দিন প্রান্তর পড়ার অবস্থা দেখে ভাইয়া হতাশ, প্রান্তও কিংকর্তব্যবিমুর । সেই মুহূর্তে তনুকার দিকে প্রান্তর দৃষ্টি পড়ে। মেয়েটা চোখ ঝলসানো সুন্দরী না। কিন্ত চোখে পড়ে এরকম মনোরম সুন্দরী। মেয়েটিকে দেখে প্রান্তর ভালই লাগলো। এক পলক দেখে, চোখ সরিয়ে ফেলে প্রান্ত।
কোচিং ক্লাস শেষে প্রান্ত ভাবল First Year এর যারা আছে তাদের কাছ থেকে সব নোট নিয়ে নিলে বাড়ীতে পড়তে সুবিধা হবে। সাথে সাথে উদ্ধত প্রশ্ন- “এই তোমাদের কাছে stat first paper সব নোট আছেনা?”
আচমকা প্রশ্নে সবাই অবাক; প্রত্যেকের কাছেই নোট আছে কিন্তু ঝামেলা ভেবে কেউ দিতে চাইল না।
তনুকা বলল- আমার কাছে আছে। কিন্তু আজকে আনিনি।
প্রান্ত বলল- ঠিক আছে। তোমার নাম্বারটা দাও। আমি পরে ফোন দিব।
অপরিচিত কারো সাথে এভাবে কথা বলার ধরন দেখে, তনুকা মনে মনে ভাবল “ছেলেটা ভদ্র হবেনা”। তাই নিজের নাম্বার না দিয়ে মায়ের নাম্বারটা দিল।
প্রান্ত নাম্বারটা টাইপ করে জিজ্ঞেস করল, নাম কী লিখব?
তনুকা বলল– ফারিয়া রহমান।
প্রান্ত বলল- এইটা তো full version। Short-cut version নাই।
তনুকা বলল- আমার ডাক নাম তনুকা।
প্রান্ত বলল- আমি মাহফুজুর রহমান। ডাকনাম প্রান্ত।
রাতে তনুকার মাকে ফোন করে কে যেন তনুকাকে চাইছে। ফোন ধরে তনুকা- হ্যালো! কে বলছেন?
ফোনের বিপরীত দিক থেকে- “আমি প্রান্ত। কোচিং এ নোটের ব্যাপারে কথা হয়েছিল। আগামীকাল নোটগুলো নিয়ে আসলে ভালো হত।
তনুকা- আচ্ছা ঠিক আছে। আমি চেষ্টা করব।
প্রান্ত- আল্লাহ্‌ হাফেজ। ভালো থাকবেন।
তনুকা- আল্লাহ্‌ হাফেজ।
অবাক হল তনুকা, “গোঁয়ারটা ফোনে এত সুন্দর করে কথা বলে। নিজের রুমে যাওয়ার পথে, ওর মা বলল- তোমরা একসাথে পড়। ছেলেটার ব্যবহার খুব ভালো”। মায়ের কথা শুনে তনুকা আরো অবাক হল- “গোঁয়ারটার ব্যবহার নাকি ভালো”।

পার্থিব বিষয়গুলো সূক্ষ এবং জটিল। সম্পর্ক বিষয়টা সবচেয়ে বেশি জটিল। কার্যকারণসূত্র অথবা সমীকরণ এর বিশ্লেষণে মেলে না সবসময়।

প্রান্ত-তনুকার নতুন সম্পর্কের নাম দেয়া যেতে পারে “প্রেম প্রবাহ”। ১৪ই মার্চ প্রান্তই প্রথম প্রস্তাব করে।
আজ ১৪ই মার্চ। তনুকার H.S.C Final সামনে। প্রান্ত সদ্য ইউনিভার্সিটি ভর্তি হওয়া ছাত্র।
পূর্বকথামত তনুকা ঠিক ১০টায় Rifles Square HELVETIA – তে বসে। নিয়মমত প্রান্ত ঘুম থেকে উঠতে লেট করেছে। ওর মা নাস্তা না করে বের হতে দিচ্ছে না। ওর দেরী হয়ে গেছে। ও এখন বাসে। ফোনে এইসব তথ্য জানার পর তনুকার ভীষণ রাগ হচ্ছে। অবশ্য প্রান্তর দেরীটাও অভ্যাসের, তনুকার রাগটাও।
স্বাভাবিক ভাবে ৩০ মিনিটের মত দেরী করে এসে প্রান্ত। কিন্তু সেটা পার হয়ে গেছে ৫ মিনিট আগে। যতই সময় সামনে এগোচ্ছে। তনুকার রাগের মাত্রা ততই বেড়ে যাচ্ছে। ফোন দিলে প্রান্তর আদুরে কণ্ঠের অনুনয়, আরো বিরক্তিকর।
তনুকা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, “আজকে প্রথম Anniversary।আজকেই Break-up করে ফেলবে। এই ছেলের সাথে আর কোন সম্পর্ক না। প্রান্ত আসার অপেক্ষা মাত্র, তারপর সম্পর্ক শেষ। বসে বসে সম্পর্ক শেষের প্রস্তুতি নিচ্ছে তনুকা।
১ ঘণ্টা ৫ মিনিট পড় প্রান্তর ফোন- “তনু আমার যাদু! আমি লেকের সামনে, যাদু আসো প্লিজ। এতক্ষণ একা বসে ছিল তনুকা। এখন ১ কাপ কফি খেয়ে বেরিয়ে যেতে অস্বস্তি লাগছে। যদিও ওরা এখানে প্রায়ই আসতো এবং সবাই পরিচিত। রাগে মনে হচ্ছে “প্রান্তর মাথাটা ফাটিয়ে দিলে ভালো হবে। রক্ত বেরোবে ভেবে ভঁয়ে এই বিষয়ে চিন্তা আর এগুলো না। যাহোক সম্পর্ক তো শেষই হয়ে যাচ্ছে।
তনুকা বাইরে বের হল। প্রখর রোদ বাইরে। এতক্ষণ এসি তে ছিল। এখন খুব অস্বস্তি বোধ হচ্ছে। ঝড়ো গতিতে রাস্তা পার হয়ে উদ্ধতভাবে প্রান্তর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তনুকা। চোখে চোখ পড়তে, প্রান্ত হাসিমুখে হাত দেখাল কিন্তু তনুকা নিরুত্তর। প্রান্ত মনে মনে ভাবছে, “আজকে কিছু একটা হবে”।
তনুকা-প্রান্ত মুখোমুখি । ঠিক এমন সময়ে এক ঝাঁক ছোট ছোট পাতা কুড়ানি ছেলে-মেয়েরা হাতে চকোলেট, ফুল আর বেলুন সাথে নিয়ে তনুকাকে দিচ্ছে আর বলছে Happy Birth Day 2 you তনুকা.... Happy Birth Day 2 you তনুকা.........

তনুকা স্তম্বিত। ঠিক তখন প্রান্ত তনুকে বুকে জড়িয়ে ধরল। প্রান্তর বুকের উষ্ণতায় তনুকার সব রাগ বিলীন হয়ে যায়। একটি কথাও বলতে পারল না। আর ছোট ছেলে-মেয়েগুলোকে নিয়ে প্রান্তর পাগলামি দেখে আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠল ।
তনুকা ফিসফিসিয়ে বলল- আজব! আজকে আমার Birth Day… না?
প্রান্ত- আমি তো ওদের Happy Anniversary শিখাইছিলাম। বলতে পারে নাই । কি করব।
তনুকা মনে মনে ভাবল, “বন্য ছেলে! এর সাথে কি রাগ করে পারা যায়। একে শুধু ভালোবাসা যায়”।

প্রবাহ-৩

গতিশীলতা জীবনের নাম। থেমে যাওয়া জীবনের শেষ পরিণতি। তাই জীবন প্রবাহমান। কিন্তু জীবনের এই প্রবাহ অসমতল। অসমতল প্রবাহে কারো কারো জীবন থমকে যায়।

প্রান্তর অবহেলায় তনুকার সাথে সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। ইউনিভার্সিটি 1st Semester এর পর প্রান্ত বন্ধুদের সাথে মিশে খুবই বেপরোয়া হয়ে ওঠে। ভীষণ উগ্রভাবে চলাফেরা শুরু করে। তনুকা সব মেনে নেয়। কিন্তু আধুনিকতার নামে যখন Multi-relation এ জড়িয়ে পড়ে। তখন আর মেনে নেয়নি। প্রান্ত তনুকাকে একেবারে না করে দেওয়ার সময়, তনুকা খুব কেঁদেছিল।

তনুকার কথা মনে পড়ছে প্রান্তর। ইচ্ছায় অনিচ্ছায় কত কষ্ট দিয়েছে। তবুও সে সবসময় পাশে ছিল। আজ প্রান্ত যখন দেখল, ৩ বছরের গড়া সম্পর্ক ঠুনকো কারনে ভেঙ্গে যায়। কি করেনি ও বন্ধুদের জন্য। নিজের জীবনটা পর্যন্ত চলে যাবার উপক্রম হয়েছিল একবার। কারো কিছুই মনে থাকেনা। প্রান্তর আজ উপলব্ধি- সম্পর্ক হয় স্বাভাবিক নিয়মে, টিকে থাকে স্বার্থের জন্য। কেউ কারো জন্য বিন্দু মাত্র ত্যাগ স্বীকার করতে চায় না। সম্পর্কের সামনেটা একরকম, পেছনটা আরেকরকম। কেউ কারো জন্য শুভ কামনা করেনা।

সম্পর্কের পরিসর সীমিত হয়ে আসছে। প্রতিটি মানুষ এখন আত্মকেন্দ্রিক । বস্তুবাদী পৃথিবীতে সত্যিই যদি কেউ কারো জন্য শুভ কামনা করে, তবে সেটা নিঃসন্দেহে বিধাতার আশীর্বাদ। আর আশীর্বাদ ফিরিয়ে দিতে নেই।
তনুকাকে ফিরিয়ে দিয়েছে প্রান্ত। নিজেকে ক্ষমাহীন অপরাধী মনে হচ্ছে। এই অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করা কি সম্ভব হবে…………?
নিজের সত্ত্বাকে প্রমান করার সময় এখন প্রান্তর। নিজেকে নতুন করে সৃষ্টি করতে হবে। নতুন বাড়ী করতে হলে, পুরান বাড়ী ভেঙ্গে ফেলতে হয়। অর্থাৎ আগে ধ্বংস, পরে সৃষ্টি। কি করবে প্রান্ত…………..?
সময়ই সব বলে দিবে...........................।।
৮টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমরা কেন এমন হলাম না!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪১


জাপানের আইচি প্রদেশের নাগোইয়া শহর থেকে ফিরছি৷ গন্তব্য হোক্কাইদো প্রদেশের সাপ্পোরো৷ সাপ্পোরো থেকেই নাগোইয়া এসেছিলাম৷ দুইটা কারণে নাগোইয়া ভালো লেগেছিল৷ সাপ্পোরোতে তখন বিশ ফুটের বেশি পুরু বরফের ম্তুপ৷ পৃথিবীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমানের দেয়াল

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ১৪ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৪




অভিমানের পাহাড় জমেছে তোমার বুকে, বলোনিতো আগে
হাসিমুখ দিয়ে যতনে লুকিয়ে রেখেছো সব বিষাদ, বুঝিনি তা
একবার যদি জানতাম তোমার অন্তরটাকে ভুল দূর হতো চোখের পলকে
দিলেনা সুযোগ, জ্বলে পুড়ে বুক, জড়িয়ে ধরেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×