somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভারত কি আবার আঃ লীগকে ক্ষমতায় আনতে পারবে?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ইকোনমিষ্ট যখন বলেছিল ২০০৮ এ ভারতের বস্তা বস্তা টাকা আর পরামর্শে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে তখন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কোন প্রতিবাদ করা হয় নাই। উল্টো বিএনপির দিকে আঙুল তুলে বলা হয়েছিল ২০০১ এ বিএনপিই পাক আইএসআইয়ের কাছ থেকে টাকা এনে নির্বাচনে জিতেছিল। এটা কোন প্রতিবাদ নয় প্রকারান্তরে এক ধরনের ডিফেন্স বা ইকোনমিষ্টের অভিযোগের জাস্টিফিকেশন। কথাটার অর্থ দাঁড়ায় এমন- ওরা পাকিস্তানের টাকায় ক্ষমতায় এসেছে আমরাও ভারতের টাকায় ক্ষমতায় এসেছি। ওদেরটা যদি দোষের না হয়ে থাকে আমাদেরটা অপরাধ হবে কেন! এতে ইকোনমিষ্টের অভিযোগের প্রতিবাদ হয়না, তা মেনে নেয়া হয়।

তারপরও ইকোনমিষ্টের দেয়া তথ্য আমি কখনও ধর্তব্যে আনি নাই। টাকা পরামর্শ যেই দিয়ে থাকুক ২০০৮-এ দেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছে, মানুষই আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছে- এটাই মনে করতে চেয়েছি। আমার দেশের নেতানেত্রীরা বিদেশের কথায় ওঠেন বসেন বিদেশের টাকা খান বিদেশের পরামর্শে গদী পান- এই হীনমন্যতাবোধ থেকে মুক্ত থাকতে আমি সব সময়ই মনে করতে চাই দেশটা স্বাধীন, আমাদের একটা পতাকা আছে মানচিত্র আছে। আমরা একটা ভিন্ন জাতি। স্বাধীন জাতির গর্ববোধটুকু ধরে রাখতে চাই বলেই অনেক কিছু মেনে নেই।

তারপরও বারবার হোঁচট খেতে হয়। মনটা ছোট হয়ে যায় যখন দেখি নেতানেত্রীরা গদী পাওয়ার জন্য এর ওর কাছে ছোটাছুটি করছেন, আ-তু বলে ডাক দিলে কেউ হিল্লি দিল্লী গিয়ে উঠছেন। প্রাত:রাশ সভায় বসে বিদেশীদের হাতে পায়ে ধরে কান্নাকাটি করছেন। আওয়ামী লীগ ভারতের ‘কেনা গোলাম’ এ অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে পুরনো। ’৭১য়েই প্রবাসী সরকার ভারতের সাথে ৭-দফা গোলামী চুক্তি সই করে রেখেছিল। স্বাধীনতার পর ভারতের প্রতি কদমবুছি নীতি আওয়ামী লীগকে সাধারন জনগন থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। ‘ভারতপন্থী’ বলে পরিচিত এই দলটিকে একুশ বছর ক্ষমতার বাইরে রেখেছিল। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে অনেক তওবা কিরা কসম করে ’৯৬-এ ক্ষমতা জুটেছিল। দূর্নীতি দু:শাষনের জন্য পাঁচ বছরের মাথায় সে ক্ষমতা চলেও গেছিল। গতবার আবার মানুষ ভোট দিয়েছিল বিকল্প কেউ ছিলো না বলে। স্বভাবতই আশা ছিল এরা কপাল থেকে ‘ভারতপন্থী’ তিলক মুছে ফেলবেন। চীৎকার করে বলবেন, না আমরা ভারতপন্থী নই, আমরা ভারতের দালাল নই ভারতের সেবাদাস নই, ভারতের কথায় আমরা উঠবোস করিনা। কথা ও কাজে তা প্রমানের জন্য সচেষ্ট হবেন।

কিন্তু না, ‘ভারতপন্থী’ তিলক মুছে ফেলা তো দুরের কথা উল্টো আওয়ামী লীগের লোকজনকে দেখলাম তারা যেন ‘ভারতের দালাল’ হওয়াটাকে একটা গর্বের বিষয় মনে করছেন। বিষ্ময়ের ব্যপার নয় কি! একই দেশের মানুষ আমরা- এক দল বলছে আমরা বাংলাদেশী বাংলাদেশপন্থী, আর এক দল নিজেদেরকে ভারতের সেবাদাস জ্ঞান করে জীবন ধন্য করছে! আমরা আমাদের প্রতি ভারতের অন্যায় আচড়নের প্রতিবাদে মুখর হই, আর এক দল লোক মুখে কুলুপ এঁটে থাকেন। বিএসএফ সীমান্তে পাখির মত গুলী করে মানুষ মারে, সারা দেশের মানুষ তার নিন্দা প্রতিবাদ জানালেও চার বছরে আওয়ামী লীগের কাউকে দেখা গেল না টু শব্দটি উচ্চারণ করতে। এরা টিপাইমুখ বাঁধের প্রশ্নে ভারতের স্বার্থে কথা বলেন, এরা তিস্তার পানি পাওয়ার ব্যপারে মিউ মিউ করেন, ট্রানজিট করিডোর দিতে ভারতের চেয়ে এক ডিগ্রি এগিয়ে থাকেন, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের অবাধ লুন্ঠনে সহযোগীতার জন্য দু’হাত বাড়িয়ে থাকেন।

কি যে মধু ভারতের দালালীতে! ’৭১-এ কোন বশীকরন চরনামৃত খাইয়ে দিয়েছে আজ এত বছরেও ভারতের মোহ কাটিয়ে উঠতে পারলোনা দলটি। কেন এ মোহ? ভারত গদী পেতে সাহায্য করে, নির্বাচনের সময় ‘বস্তা বস্তা টাকা’ দেয়, পরামর্শ দেয়! ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার গ্যারান্টি দেয় ক্ষমতায় ফিরে আসার নিশ্চয়তা দেয়, মেকানিজম করে! ক্ষমতা এতই প্রিয় এতই দরকার, তার জন্য বিবেক মনুষত্ব দেশপ্রেম মান মর্যাদা সব কিছুই বিলিয়ে দেয়া যায়! এই হচ্ছে আওয়ামী লীগ!

কথাগুলো বলতে হলো দু:খে ক্ষোভে অভিমানে। আওয়ামী লীগের মত একটি দলের কাছ থেকে শুধুমাত্র ক্ষমতার জন্য এমন দাসানুদাস মনোবৃত্তি এবং আচরন হতাশাব্যঞ্জক নয় কি? আমাদের দেশে তো দলই দুইটা। আর একটারও একই অবস্থা। ক্ষমতাই ধ্যানজ্ঞান। ক্ষমতার জন্য আন্দোলন সংগ্রামের পথ ত্যাগ করে মানুষের ওপর আস্থা বাদ দিয়ে বিদেশীদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরছে। চাই কি কাল যদি ভারত ‘আ-তু’ বলে ডাক দেয় সেখানে ছুটে যেতেও এক মূহুর্ত দেরী করবে না।

তারপরও হিসাবমতে পরেরবার এরাই গদী পাবেন। যেহেতু দলদু’টির শ্রেণীচরিত্র এক, ভিন্ন চেহারা ভিন্ন পোষাকের একই লোক-, কম্মও হবে এক। পাড়ায় মহল্লায় সাইনবোর্ডও একই থেকে যাবে। শুধু ‘লীগ’ মুছে ‘দল’ লেখা হবে। তখন দরকার হবে আজকের মত সেই লুটপাটের প্রতিবাদকারি বিরোধী পক্ষ। আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কে হবে সেই কার্যকরি প্রতিপক্ষ! সেই আওয়ামী লীগ যদি আজ এভাবে পঁচে যায় তখন দূর্নীতি দূর্বৃত্তায়নের প্রতিবাদ করবে কে!

অথচ আওয়ামী লীগের সেদিকে কোন ভ্রুক্ষেপ নাই। এরা আছে তাৎক্ষণিকতা নিয়ে, আজ এই মূহুর্ত এখন কি পেলাম নিয়ে। পাওয়ার জন্য হেন কোন পন্থা নাই যা তারা এস্তেমাল করতে রাজী নয়। পায়ের তলায় মাটি নাই দেশের লোক বিগড়ে গেছে বিদেশেও খবর হয়ে গেছে অথচ ভাব দেখে মনে হয় নির্বিকার। তারা ধরেই নিয়েছে একবার ক্ষমতা যখন হাতে এসেছে তা কেড়ে নেয় কে! পরেরবারও তারাই। কত রকম প্লান প্রোগ্রাম, কত ছক নকশা আঁকিঝুকি! কিন্তু গোমড় কথা সেদিন ফাঁক করে দিয়েছে ভারতের একটি পত্রিকা।

গোয়েন্দা সূত্রে পাওয়া খবরের বরাত দিয়ে এক সাংবাদিক লিখেছেন, বাংলাদেশে হাসিনা সরকারের জনপ্রিয়তা শেষ হয়ে যাওয়ায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো চিন্তায় পড়ে গেছে কি করে পরের টার্মেও তাকে ক্ষমতায় রাখা যায়। সভ্য দেশে হলে সঙ্গে সঙ্গে তার প্রতিবাদ উঠতো। বলা হতো আমরা ক্ষমতায় আসবো কি আসবো না তাতে তোমাদের অত মাথাব্যথা কেন? না, আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ সংবাদেরও কোন প্রতিবাদ করা হয় নাই। তারা ক্ষমতায় আসবে কি আসবে না এ নিয়ে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা উদ্বিগ্ন পেরেশান, অথচ যাদের নিয়ে এই পেরেশানি তারা নির্বিকার! অন্যেরা লেখালেখি করলো আওয়ামী লীগের ভাব দেখে মনে হলো, ক্ষমতায় আসবো কি আসবো না ওটা প্রভূ নামদারের ব্যপার। ও নিয়ে আমাদের মাথা না ঘামালেও চলবে!

কি ভয়ানক কথা, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ঠিক করছে বাংলাদেশে পরেরবার কে সরকার চালাবে! আমাদের নেতা নেত্রীরা রাজনীতিকরা দেশটাকে এইখানে নিয়ে দাঁড় করিয়েছেন- এখন বিদেশীরা সরকার বসাবে! জনগন নিমিত্তমাত্র- গোয়েন্দা সংস্থা র’ যাকে নির্বাচন করবে ভোটে সেই জিতে যাবে! পত্রিকাটি লিখেছে কি কি কারনে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকার দরকার। গত পাঁচ বছরে ভারতের কাজগুলো সুবোধ বালিকার মত করে দেয়ায় ভারত শেখ হাসিনার ওপর খুবই প্রীত। গত চল্লিশ বছরে কোন একটা সরকার এমনকি শেখ হাসিনার মরহুম পিতার সরকারও ভারতকে এতটা দেয় নাই যা শেখ হাসিনা গত পৌনে চার বছরে দিয়েছে। হাসিনা সরকার ভারতের মাথাব্যথা পূর্বাঞ্চলের স্বাধীনতাকামীদের ঘাঁটি বাংলাদেশ থেকে তুলে দিয়েছে, ট্রানজিট করিডোর সই করেছে, তথাকথিত সন্ত্রাস নির্মূলের নামে ইসলামপন্থীদেরকে নিশ্চিহ্ন করে চলেছে, দেশটাকে ভারতের ব্যবসায়ীদের অবাধ লুটপাটের চারনভূমিতে পরিনত করে রেখেছে, বাংলাদেশকে ভারতীয়করনের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার অংশ হিসাবে সাং®কৃতিক আগ্রাসনের পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছে।

বাংলাদেশের কাছ থেকে ভারতের এগুলোই দরকার। আরও আছে। সীমান্তে গুলী করে মানুষ মারলে তার প্রতিবাদ করেনা, পানি না পেলেও মাথা নীচু করে তা মেনে নেয়, সীমান্ত জরীপের নামে বাংলাদেশের ভুখন্ড নিয়ে গেলেও তা নিয়ে কোন প্রশ্ন তোলেনা। আওয়ামী লীগ সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে এ কাজগুলো করে আসছে। ভারত তার ওপর খুশী তো হবেই। ভারতেরই যখন ক্ষমতা আছে এ দেশে সরকার বসানোর, তারাা তো চাইবেই আওয়ামী লীগ আবারও গদীতে বসে যাক!

মেকানিজম শুরু সেই ২০০৯ থেকেই, যেদিন আওয়ামী লীগ গদী পেয়েছিল। আওয়ামী লীগ যেমন ভারতকে দুই হাতে দিয়ে আসছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাও নাকি তেমনি হাসিনা সরকারকে বুক দিয়ে আগলে রেখেছে। ধরে নেয়া যায় সংবিধান সংশোধন করে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করানো, তথাকথিত যুদ্ধাপরাধি বিচারের নামে ভোটের রাজনীতিতে অন্যতম ফ্যাক্টর জামাতে ইসলামীকে বাগে রাখার চেষ্টা, বিএনপির ওপর মামলা হামলা চালিয়ে দমিয়ে রাখা, এরশাদ সাহেবকে গৃহপালিত বিরোধী দল সাজাতে বা নির্বাচনে বিএনপির ভোট কাটতে সবক দিতে দিল্লী ডেকে পাঠানো- সবই পরিচালিত হয়ে আসছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাটির পরামর্শ এবং নেপথ্য উদ্যোগে। তারপরও নাকি গোয়েন্দা সংস্থাটি চিন্তায় পড়ে গেছে।

আমরা খবর রাখি আর না রাখি, আওয়ামী আঁতেলরা যতই বগল বাজান ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা ঠিকই এ দেশের হাড়ি এবং নাড়ির খবর রাখে। তারা ঠিকই ধরে ফেলেছে নির্বাচন যদি অবাধ হয় অর্থাৎ মানুষ যদি স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে বিএনপি জিতে যাবে। তাদের আশংকা- বিএনপি ক্ষমতায় এলে রামরাজত্ব ঠিক থাকবে কিনা! সবচেয়ে বড় আশংকা বাংলাদেশ না আবার ‘রাডারের’ বাইর চলে যায়!

কিভাবে আওয়ামী লীগকে আবার ক্ষমতায় আনবে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাটি! এখনও পরিষ্কার নয় কি বুদ্ধি পরামর্শ আঁটা হচ্ছে কোন ছক কাটা হচ্ছে, কোন মেকানিজম করা হচ্ছে! আমরা হতভাগা জাতি, হয়তো আবার তাদের ফাঁদে পা দেবো। হয় হাসিনা নয় খালেদা ব্লূপ্রিন্ট অনুযায়ী নাচতে নাচতে গিয়ে গদীতে বসবেন। কিন্তু আর কত?

বাংলাদেশের মানুষ কি কোনদিন এইসব বিদেশী চক্রান্ত ষড়যন্ত্র মেকানিজমের বিরুদ্ধে গর্জে উঠবে না! দিল্লীর রাডারের বাইরে আসতে না পারলে কি এ জাতি টিকবে!
১১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×