somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপ্রকাশিত

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

“ঐ তোরা ঘর থেকে বাইর হ।আপনে এই ঘরে বসেন স্যার”।

ঘরে ঢুকতেই স্যাঁতস্যাঁতে একটা গন্ধ নাক হয়ে সরাসরি পাকস্থলিতে চলে গেলো। পকেটে ইনহেলারটি আছে কি? সেইদিন বাস থেকে নেমে সিগারেট ধরানোর আগে পাফ নিতে গিয়ে দেখে পকেটে ইনহেলার নাই।ভীষন বিপদে পরেছিলো সেদিন। অক্সিজেনের সাগরে বসে থেকে অক্সিজেন টানতে না পারার যে কি কষ্ট তা এ্যাজমা রোগি ছাড়া কেউ কোনদিন অনুভব করতে পারবেনা। পকেটমার বেটাগুলোর কোনো মায়াদয়া নাই। আরে ভাই মোবাইল নে,মানিব্যাগ নে ঐগুলা না হয় বেচতে পারবি কিন্তু ইনহেলার নেস কেন? ইনহেলার কি বেচা যায়? একটা ইনহেলার কিনতে লাগে ১৮০টাকা। মাসে দু’টা ইনহেলার লাগে।সিগারেটটাও ছাড়তে পারছিনা বাল। কি যে যন্ত্রনা! মা আমার উত্তরাধিকার সূত্রে আর কিছু দিতে না পারুক এই একখান রাজরোগ দিয়ে গিয়েছেন। সারাটা জীবন আমাকে প্রানভরে অক্সিজেন নেয়ার জন্য হা হুতাশ করেই যেতে হবে।
“স্যার আসেন স্যার।বসেন আগে।” ডাক দিলো আবার ।
“তোমার নাম কি?”
“মতিন”
উফ কি রুম এইটা? আগ্রহের অর্ধেকই মারা পরে গেলো রুম দেখে। দড়জার বিপরীতে রাখা সোফার গদিটি নোংড়া হবার শেষ সীমানাতে পৌঁছে গিয়েছে অনেক আগেই, একপাশ দিয়ে তুলো বের হয়ে আছে। খাটের যা অবস্থা তাতে চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া যায় এই খাটের ছাড়পোকাদের বিরাট বস্তি বিদ্যমান। খাটের চারিদিকে নতুন পুরাতন বিভিন্ন বয়সী ব্যাবহৃত কনডমের সমাহার। দেয়ালের প্লাস্টার উঠে গিয়ে বেরিয়ে যাওয়া কংকালটি দেখে মনে হচ্ছে যেনো আয়নাতে নিজেকে দেখছি । ছোট একটা ড্রেসিং টেবিলও আছে কিন্তু সেটার আয়নার জায়গায় ভাংগা কাঠ। কি আর করা? এসেই যখন পড়েছি তখন ত বসতেই হবে। খাটের উপর বসতেই বিক্রি হওয়া অজস্র সংগমের সাক্ষি খাটটিও যেন ক্যাচ ক্যাচ করে বলে উঠল, “আর কত!?”
“স্যার নরমাল না ইস্পেশাল”
“মানে? বুঝলাম না”
“মাল আছে দুইরকম , স্পেশাল আর নরমাল। নরমালের রেট ৫০০টাকা আর স্পেশাল ১০০০টাকা। এখন দুইটা স্পেশাল আছে আর নরমাল আছে ৬টা। কোনটা দেখবেন স্যার?”
কোনটা দেখব? স্পেশাল মানে কি বেশি স্বাস্থ্যবতি,বড় বড় বুক? শান্তার বুকের মত? শান্তার বুকের সাইজ য্যানো কতো বলেছিল? ৩৬ মনে হয়। ঐরকম কি? বড় বুক ভালো নাকি ছোট বুক? মোটা ঠোট খেতে বেশি ভালো নাকি চিকন ঠোট? খেতে কি খুব ভালো লাগে? কি জানি? শান্তাকে কখনো কিস করার সুযোগ হয়নি, কিভাবে বুঝব কোনটা ভালো,কোনটা খারাপ? সিনেমাতে অবশ্য বিশালবক্ষা তরুনীরাই শিহরন জাগায়, চিন্তায় ছ্যাদ পরল...
“স্যার, স্পেশাল নেন। আজকে নতুন দু’টা মাল আইছে। এরা সপ্তাহে একদিন আসে, এদের জামাই থাকে সৌ...”
কথা শেষ করার আগেই বাইরে হইচই শোনা গেলো, হন্তদন্ত হয়ে রুমে ঢুকলো ৩৫ উর্ধ এক তরুন।আরে! এ ত মিজান ভাই! ক্যাম্পাসের বিখ্যাত সুন্দরী টুম্পার হাজব্যান্ড।বিখ্যাত নাস্তিক ‘দ্যা গ্রেট মিজান ভাই’ এই পতিতাপল্লীতে!উনি নাকি ফেসবুকে নাস্তিকতার উপর লেখালেখি করে অনেক সুনাম অর্জন করে ফেলেছেন ইতমধ্যেই। এ এখানে কি করে? কপাল ভালো মিজান ভাই চিনেনা আমাকে। চিনলেও কিছু আসত যেতনা কিন্তু তারপরও বেশ্যাবাড়িতে পরিচিত চোখ খুব অস্বস্তিকর।
“আমার **** মাইয়া দিছো, এর নাম স্পেশাল?”মতিনের দিকে অগ্নি দৃষ্টি দিয়ে বলল মিজান ভাই।
“ক্যান স্যার কি করছে? কিছু...”
কথা শেষ হবার আগেই জিন্স আর টপস পরা এক কিশোরী যুবতী ঝড়ের বেগে ঢুকল।
“টাকা দেন, এক্ষন টাকা দেন আমার” মিজান ভাইয়ের দিকে অগ্নিদৃষ্টি দিয়ে বলে গেলো সেই কিশোরী যুবতী “ কাজ করার আগে আপনে চোখ কি আন্ডারওয়্যারের নিচে রাইখা দিছিলেন? আমি কাপড় খুলছি, গায়ে হাত দিছেন এরপর আপনার আমারে ভালো লাগে নাই? রুমে বসে ইয়াবা খাইতে চান, আমি কি ইয়াবা খাওয়ানোর ব্যবসা নিছি? কাপড় খুলাইছেন কেন, আগে সেই টাকা দেন।”
মতিনের শারীরিক ভাষা এইবার পালটে গেলো। “কি স্যার কথা সত্য? আপনে কাজ করার জন্য ঢুকছিলেন? তাইলে ত টাকা দেওন লাগব স্যার”
কিছুটা ভড়কে গিয়েও কৃত্রিম একটা রাগ চোখে এনে মিজান ভাই ,"আরে এই মাইয়া আমার ভালো লাগে নাই”
“ ওরে , আইছে আমার সালমান খান, উনার জন্য ক্যাটরিনা কাইফ আইনা দেন মতিন ভাই। ভালো লাগে নাই ত ঢুকছিলেন ক্যান? অত কিছু বুঝিনা, কাপড় খুলছি এখন টাকা দ্যান”
মিজান ভাই মতিনের দিকে আশাপূর্ণ দৃষ্টিতে তাকাল কিন্তু মতিনের চোখেও সেই কিশোরী যুবতির ভাষা। পকেট থেকে একটা এক হাজার টাকার বংগবন্ধু নোট বের করে সেটা মতিনের দিকে বাড়িয়ে ইশারা দিয়ে মতিনকে বাইরে ডাকল মিজান ভাই। মেয়েটা চলে গেলো ঠিক যেভাবে এসেছিল। এখানে যে আমি বসে বসে পুরা তামাশাটা দেখে গেলাম সেদিকে কারো চোখই নাই দেখি! মনে হচ্ছে যেনো তেল দিয়ে মুড়ি খাওয়ার মতো নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার এইটা।

একটু পরেই হাসতে হাসতে রুমে ঢুকলো মিজান ভাই আর দালাল মতিন। “স্যার চলেন” আমাকে উদ্দেশ্য করে বলল মতিন। মিজান ভাই এইদিকে রুমে ঢুকে পকেট থেকে লাল লাল কয়েকটা ট্যাবলেট আর কি কি সব যেনো বের করছিলেন। ইয়াবা।
..........................................................

“স্যার যে মাইয়াটা রুমে আসছিলো সেটারে পছন্দ হইছে? এর জামাই থাকে সৌদিয়ারব আর সে এইখানে মাঝে মাঝে কাজ করে।”
“জামাই সৌদিয়ারব থাকলে তার এগুলো করার কি দরকার?”
“মাইয়া মানুষের শরীর জ্বালা স্যার, হে হে হে”
বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। পতিতাদের নিয়ে ত অন্যরকম ধারনা ছিলো। তাহলে কি দেহের সুখের জন্যও কেউ পতিতা হয় নাকি? আর এইভাবে বাছবিচার ছাড়া যারতার সাথে শুলেই কি শরীরে জ্বালা মিটে নাকি? চাপা মারতেছে মনে হয়। মারুক গা। জামাই সৌদি থাকুক আর নাসাতে চাকরি করুক আমার কি? এখন কি রুমে রুমে গিয়ে মেয়ে দেখব? থাক। অসহ্য বোধ হচ্ছে সবকিছু। শান্তার সাথে শেষ দেখা করে পুরা নারীজাতির উপর ভয়ংকর একটা আক্রোশ হচ্ছিল কিন্তু এখানে সেই আক্রোশ উগড়ে দিতে এসে উল্টো আরো অস্থির লাগছে দেখি। “চল,ঐ মেয়েই পছন্দ হয়েছে”।



বমি পাচ্ছে। মুখের ভেতর কেমন যেনো একটি বিশ্রী স্বাদ জমে আছে। সেক্স ব্যাপারটা যতই ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছিল আসলে তেমন কিছুই না। হাতে একটু নরম আবেশ লাগা ছাড়া আর কোনো ভালো লাগার অনুভুতি হচ্ছেনা। ঐ শরীরে কত পুরুষের হাত লেগে আছে,কত মানুষের মুখের লালা লেগে আছে ঐ শরীরে। ধুর। এই কথাটা কেনো আগে মনে আসেনি? পেটের ভীতর সকালের জমে থাকা তেহারিটা পাক দিয়ে উঠছে। টিউশনির ৪হাজার টাকার পুরা ১হাজার বেরিয়ে গেলো এখানে, বাড়ি ভাড়া দিয়ে কি-ই বা আর বাকি থাকবে। ধ্যাত, কি দরকার ছিলো এখানে আসার? শান্তা না হয় আরেকজনকেই বিয়ে করবে,করুকগা। ভালোবাসাকে যে টাকা দিয়ে সের দরে মাপতে চায় তারউপর রাগ করে কি লাভ? তাকে ত করুনা করা উচিৎ। শুধুশুধু রাগ করে এতগুলা টাকা দিয়ে বমি কিনতে এসেছিলাম। দালাল মতিন একটা কার্ড বের করে বলল “স্যার এইটা আমার কার্ড, আসলে আমারে আগে কল দিয়া আইসেন , আমি কড়া দেখে মাল রেডি রাখব।” কার্ডটা পকেটে নিব না ফেলে দিব? *** মুড়ি খা তুই। আমি আর জীবনে আসমু তোর এখানে?! মনে মনে কথাগুলো বলা ছাড়া এখন আর কিই বা করার আছে।
..................................................................

মহাখালি ওভারব্রীজের নিচে বাসে উঠা মানে আর চলন্ত ঘোড়ার উপর লাফিয়ে উঠা এক কথা। মানুষের কত গাড়ি, কত টাকা...আহা! আমার যদি এমন একটা গাড়ি থাকত তাহলে ত আজকে শান্তা আমাকেই বিয়ে করত। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়াতে গিয়েই বাবার অবস্থা কেরোসিন।চাকরি পাওয়ার আগ পর্যন্ত টিউশনি করেই চলতে হবে। একটি টাকাও দিবেনা আব্বা,সাফ জানিয়ে দিয়েছে। চাকরি কই থেকে পাব, কোনো কোম্পনি ত ডাকেই না। প্রাইভেটের ডিগ্রি দেখেই নাক সিটকায়। ক্লাসের যাদের আব্বু আর মামা’র জোর আছে তারা অবশ্য পেয়ে গিয়েছে একটা করে চাকরি। আমার আব্বা আছে জোর নাই, মামা আছে টাকা নাই।চিন্তায় আবার ছেদ ঘটাল ট্রাফিক জ্যামে আটকে থাকা একটি নীল রঙের নোয়া গাড়ি। পিছনের সিটে ছেলে আর মেয়ে গভীর চুম্বনে মত্ত। গাড়ির জায়গায় রিক্সা হলে অবশ্য তাদের এখনই নামিয়ে একচোট নিয়ে ফেলত সবাই কিন্তু গাড়ির যাত্রীদের চুম্মাচাটিকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস এই মহাখলি মোড়ের রাস্তায় দাঁড়ানো মধ্যবিত্তের নাই। এরচাইতে দু’চোখ ভরে দেখে নেয়া যেতে পারে, বাথরুমে বাম হাতের কাজের সময় ফ্যান্টাসিতে কাজে লাগবে। গাড়ির মেয়েটাকে কেমন পরিচিত ঠেকছে। আরে শালা! এ দেখি টুম্পা। পাশে কে ঐটা? আজব দুনিয়ারে ভাই। টূম্পার জামাই ঐ হোটেলে বসে ইয়াবা খাচ্ছে আর মাগিদের কাপড় খুলে ঝগড়া করে বেরাচ্ছে আর এইদিকে টুম্পা কার না কার সাথে গাড়িতে বসে চুম্মাচাটি করছে। এদেরই দুনিয়া, আমাদের জন্য আছে খালি চিনিবিহীন হালুয়া।



“এই ঠোট জ্বালা করছে, দেখোত দাগ হয়ে গিয়েছে কি না” কপট রাগের ভান করে রুহির কাছে জানতে চাইল টুম্পা। “কই দেখি দেখি” বলেই আবার টুম্পার ঠোট দু’টোর দখল নিয়ে নিলো রুহি।
“এই তোরা থামবি? আশেপাশে মানুষজনের যে ভিড় লেগেছে তাতে ত টিকেট করে তোদের চুমু দেয়ার দৃশ্য বিক্রি করে আজকে বিকালে পার্টি দেয়া যেতো শিসাবারে।”আশেপাশের মানুষজনের কামার্ত চোখগুলোকে হতাশ করে গাড়িটিকে মহাখালি মোড় থেকে ফার্মগেটের দিকে ঘুরিয়ে দিয়ে বলে উঠল উৎস। টুম্পার ঠোটে স্থায়ি দাগ বসিয়ে দিয়ে সিটে হেলান দিয়ে দম নিচ্ছে তখন রুহি। “হুম ,তুই আর সিলভি যে বনানী মোড়ে গাড়ি রেখে সেটার ভিতরে টাইটাইনিকের ডিক্যাপ্রিও আর ক্যাটি উইনসলেট হয়ে যাও তখন টিকেট বিক্রি করে দেখিস, একবার দলবেধে থাইল্যান্ড টুর করার টাকা যোগার হয়ে যাবে।” টুম্পা ডিফেন্ড করতে নামল নিজেকে। হা হা করে হেসে বলে উঠল উৎস, “আরে সেটা ত গভীর রাতে করতে হয় আর করার আগে আমার মামার মতো ডিএইজি মামা থাকতে হয়। নাইলে পরে পুলিশ মামারা ট্রেইলার সিনেমা দু’টোই দেখায়ে দেয়, তোরা ত দিনে দুপুরে রাস্তার মাঝে শুরু করে দিলি, এ্য ঠিক বাত নেহি হ্যা মেরি জান, লোগ কি ক্যাহেগা?”
“ ঐসকল ফকিন্নীর পোলারা কি বলল তা দেখার ঠেকা পরল কবে থেকে রে?প্রেম ভালোবাসার মানে বোঝার টাইম কই তাদের?” সদ্য কিনা নতুন ট্যাবে ফেসবুকে লগ ইন করতে করতে কথাগুলো বলে গেলো রুহি। ফেসবুকে অনেকক্ষন কোনো স্ট্যাটাস দেয়া হয়নি। কি লেখা যায়,কি লেখা যায়? ভেবে পাচ্ছেনা। ‘ট্রাফিক জ্যাম সাকস’...লিখে পোস্ট করেই দেখে মিজান ভাই মাত্রই একটা ছবি আপলোড করেছে। মক্কার ছবির উপর একটি নগ্ন মেয়ের বুবসের ছবি দিয়ে নিচে ক্যাপশন দেয়া, “আজই আপনার হুর নিশ্চিত করুন,হজ্জ করুন” ।.ছবিটা দেখে হো হো করে হেসে উঠল রুহি। কিছু জানতে চাওয়ার আগেই টুম্পাকে ছবিটা দেখিয়ে বলল সে, “তোর জামাই মাত্র আপলোড করেছে। বিয়া করছিস একটা মালকে। কই থাইকা যে পায় এইসকল আইডিয়া?মন চাচ্ছে পাঁচটা লাইক একসাথে মারি। কি কমেন্ট দেয়া যায় বলতো?” “Fuck Islam” জবাব দিলো টুম্পা। কমেন্টটা দিয়ে রুহি দেখে এরই মধ্যে তার স্ট্যাটাসে ২০টা লাইক আর ৫টা কমেন্ট পরেছে। “ফাক ম্যান, দিস কান্ট্রি এ্যান্ড দ্যা পলিটিশিয়ানস আর ইম্পোসিবল” প্রথম কমেন্টে লাইক দিতে না দিতেই টুম্পার চিৎকার, “ঠোটে দাঁতের দাগ বসিয়ে দিছিস তুই, এখন যদি মিজান কিছু জানতে চায়?”
“ ব্যাপারনা, বলবি তার উপর রাগ করে তুই নিজেই কামড়ে দিয়েছিস...হে হে ”
“বালের কথা বলিস না, ভয় করছে আমার”
“দাগ যখন বসেই গেছে তাইলে আমিও আরেকটা দাগ বসিয়ে দেই?”ড্রাইভিং সিটে অনেকক্ষন ধরে নিশ্চুপ বসে থাকা উৎস এখন মুখ খুলল। “চড় মেরে তোর খায়েশ মিটিয়ে দিবো ফাজিল ছোকড়া।তুই তোর সিলভির কাছে যা।”গাড়ি আবার আটকে গিয়েছে ফার্মগেটে। মোবাইল থেকে ফেসবুকে ঢুকে মিজানের ছবিটাতে লাইক দিয়ে ফেসবুকিং শুরু করে দিলো টুম্পাও। ১০০উপর লাইক পরে গিয়েছে অলরেডি। মিজানটা আসলেই একটা জিনিস। মিজানের মতো কুল এথিস্ট তার রেজেস্ট্রি করা হাজব্যান্ড ভাবতেই গর্বে বুকের ভীতর কি যেনো নড়েচড়ে উঠছে।


চলবে..


গল্পটি নাগরিক ব্লগে প্রকাশিত হয়েছে পূর্বে। সামুতে ১০মাস পর আইডি সেফ করা উদযাপন করলাম সিরিজটি দিয়ে। নাগরিকে " অধম" নিকে লিখি। সামুতে নিক পরিবর্তন করার কোনো উপায় জানা থাকলে একটু জানাবেন প্লিজ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজকের ব্লগার ভাবনা: ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১


ছবি- আমার তুলা।
বেলা ১২ টার দিকে ঘর থেক বের হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যে জ্যাম তা নয়। যে রোডে ড্রাইভ করছিলাম সেটি অনেকটা ফাঁকা। কিন্তু গাড়ির সংখ্যা খুব কম।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাপ, ইদুর ও প্রণোদনার গল্প

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

বৃটিশ আমলের ঘটনা। দিল্লীতে একবার ব্যাপকভাবে গোখরা সাপের উৎপাত বেড়ে যায়। বৃটিশরা বিষধর এই সাপকে খুব ভয় পেতো। তখনকার দিনে চিকিৎসা ছিলনা। কামড়ালেই নির্ঘাৎ মৃত্যূ। বৃটিশ সরকার এই বিষধর সাপ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের সংগ্রামী জনতার স্লুইস গেট আক্রমণ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২১


(ছবির লাল দাগ দেয়া জায়গাটিতে গর্ত করা হয়েছিল)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

২৩শে এপ্রিল পাক সেনারা ফুলছড়ি থানা দখল করে। পাক সেনা এলাকায় প্রবেশ করায় মানুষের মধ্যে ভীতিভাব চলে আসে। কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×