আমি বলিতে পারিব না রামায়নের বিভীষণের লেখার প্রতি ঝোঁক ছিল কি ছিল না। কিন্তু আমার বহু পূর্ব থেকেই, লেখার প্রতি বড্ড আকর্ষণ ছিল, লিখিতামও, কিন্তু এর মধ্যে পঠনযোগ্য একটিও ছিল না। তারপরও লিখিয়া যাইতাম।
এইবার শুনিতে পাইলাম সামু নামে নাকি একটা জায়গা আছে, যেইখানে আমার মত অখাদ্য কুখাদ্য লেখকদের নিরাপদ বিচরণ ক্ষেত্র। আমরা নাকি আমাদের অন্তরের সকল রস ঢালিয়া দিবার পারিব।
কিন্তু আমি জানিতাম না যে এইখানেও কিছু রাবণ রহিয়াছে। যাহারা পরথমে আমার লিখিত অখাদ্যগুলা গলাধকরন করিবে, তাহার পর জানাইবে যে আমি কি সবাইকে আমার এই অখাদ্য গুলা, গলাধকরন করাইতে পারিব কিনা।
হ্যাঁয় লঙ্কার মহাশয়। তুমি কি কখনই ভাল হইবা না। সীতাকে তো পাইলা না। এখন কি রাক্ষশ পুরির আর কাউকে শান্তি দিবা না।
যাই হোক এই আক্ষেপের সহিত আমার প্রথম লেখার সমাপ্তি ঘোষণা করিলাম।
তবুও আশায় আছি। হে লঙ্কেশ আমার প্রার্থনা শুনুন।