সহকর্মী একজন বলছেন-
মাহমুদুর রাহমান এর কারনেই আমরা জানতে পারসি যে ইসলাম শিক্ষা বই আল্লাহ্র সাথে দেব-দেবির তুলনা করা হয়সে!
যাই হোক কিছুদিন পর হয়ত বাংলা ব্যাকরণ বই নিয়েই প্রশ্ন উঠতে পারে। হয়ত বলা হবে মুসলামের জন্য আলাদা ব্যাকরণ বই প্রণয়ন করা হোক। কেন ?
১) জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর (ঈশ্বর বলে এখানে অন্য ধর্ম কে বড় করা হইছে)
২) পাপীকে নয়,পাপকে ঘৃণা কর (এখানে নাস্তিকদের ভালবাসতে বলা হইছে যা ধর্মে সম্পূর্ণ নিষেধ, অবশ্য যুদ্ধাপরাধীদের খেত্রে এটা জায়েজ !!)
৩) এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোন মন্দির-কাবা নাই (কাবাকে তাচ্ছিল্য? মন্দির, কাবাকে এখানে এক করা হইছে...নাউজুবিল্লাহ!)
৪) কীর্তিমানের মৃত্যু নাই (মানুষ অমর?নাউজুবিল্লাহ!)
৫) কোথায় স্বর্গ?কোথায় নরক?কে বলে তা বহুদূর?মানুষের মাঝে স্বর্গ নরক মানুষেতেই সুরাসুর।( মানুষের মাঝে স্বর্গ- নরক ? হিন্দুয়ানি বেপার সেপার। বলতে হবে জান্নাত !! )
৬) মানবতা পরম ধর্ম। ( এ তো বুদ্ধের বানী ! ইসলাম একমাত্র আল্লাহ্র মনোনীত ধর্ম !!)
৭) মানুষের চেয়ে বড় কিছু নয়, নহে কিছু মহীয়ান ( আস্তাগ ফিরুল্লাহ, আল্লাহ সর্বাপেক্ষা বড় এবং পরাক্রমশালী )
ব্যাকরণ বই কে গ্রেফতার করা হউক ধর্মীয় অবমাননার দায়ে !!!
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩