somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রোহিঙ্গাদের পাশে কেউ দাঁড়ায়নি

১৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কেউ রোহিঙ্গাদের পাশে এসে দাঁড়ায়নি। গত কয়েক মাস তাদের ওপর বেপরোয়া নির্মূল অভিযান চলছে। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ইতিহাসের অন্যতম নিষ্ঠুর এই নির্মূল অভিযান নিয়ে সংবাদ পরিবেশনে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। জাতিসঙ্ঘ, পশ্চিমা বিশ্ব, বেসরকারি সংস্থা এবং মানবাধিকার সংস্থার নিষ্ঠুর নীরবতা অনেক প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। এ অদ্ভুত নীরবতা দেখা গেছে কয়েক যুগ ধরে। এ সুযোগে মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গারা এখন হারিয়ে যেতে বসেছে। তাদের জনসংখ্যা কমে এখন আট লাখে দাঁড়িয়েছে।
সম্প্রতি পরিচালিত নির্মূল অভিযান নিয়ে আলজাজিরায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তুইয়ের মুসলিম পাড়াগুলো বিরান হয়ে গেছে। মসজিদসহ রোহিঙ্গাদের মালিকানাধীন ভবনগুলো পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এসব স্থাপনার বাইরে নগর কর্তৃপক্ষের ‘কারো প্রবেশের অনুমতি নেই’ নোটিশ ঝোলানো হয়েছে। বিতাড়িত মুসলমানদের সম্পত্তির মালিকানা নিয়েছে সরকার। রাজধানীর কিছু কিছু এলাকায় রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা ২০০৮ সালে মিয়ানমারে আঘাত হানা প্রবল ঘূর্ণিঝড় নার্গিসের সাথে তুলনীয়। সিত্তুইয়ের এক-তৃতীয়াংশ অধিবাসী ছিল রোহিঙ্গা। এদের একজনও এখন আর এই শহরে নেই। বিমানবন্দর, ফেরিঘাট, এমনকি রোহিঙ্গা প্রধান বুথিডং থেকে মংডু চলাচলকারী বাসে মুসলমানদের কোনো চিহ্ন নেই। স্থানীয় হিন্দু যারা ভারতীয় বংশো™ভূত, কপালে তিলক পরে চলাচল করছেন। অর্থাৎ পরিস্থিতি এখন এমন যে বৌদ্ধদের হাতে মুসলমান সন্দেহে প্রাণ হারানো ভয় করছেন তারাও। বৌদ্ধরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে রোহিঙ্গাদের সাথে সব রকমের ‘অসহযোগের’। তাদের কাছ থেকে কেউ কিছু কিনবে না। তাদের কাছে কেউ কিছু বিক্রিও করবে না। যোগযোগ বা যাতায়াত করতে পারবে না। অর্থাৎ কোনো পরিবহন তাদের বহন করবে না।
রাজধানী শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার পশ্চিমে একটি গ্রামে রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের তাড়িয়ে এনে জড়ো করা হয়েছে। বৌদ্ধরা প্রথমে বাসাবাড়িতে হামলা চালিয়ে তাদের শহরতলিতে এনে জমা করে। সরকারি বাহিনী সেখান থেকে তাদের জোরপূর্বক তাড়িয়ে নিয়ে যায় উদ্বাস্তু শিবিরে। বর্ষায় নরম মাটিতে কাদাপানি এখানে একাকার। তাঁবু টানানো হয়েছে কাদার ওপর। সেখানেই তাদের দিনের পর দিন কাটছে। কাদাপানি থেকে রক্ষা পেতে বিশ্ব খাদ্য সংস্থার দেয়া খাবারের প্যাকেটগুলো ব্যবহার করার বৃথা চেষ্টা করছে। তাদের জন্য বাথরুম নেই, পায়খানা নেই, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা নেই। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা যে পরিমাণ খাদ্য সরবরাহ করছে প্রয়োজনের তুলনায় তা নিতান্ত কম। অসুস্থ আহতদের চিকিৎসার নেই কোনো সুযোগ। নিরাপত্তা বাহিনী ২৪ ঘণ্টা তাদের ঘিরে রেখেছে। ভয় রোগ শোক কান্না আহাজারিতে সেখানে সর্বদা এক হৃদয়বিদারক পরিবেশ বিরাজ করছে।
গ্রামে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের অবস্থা আরো ভয়াবহ। আক্রমণকারী বৌদ্ধদের ভয়ে হতবিহ্বল রোহিঙ্গাদের বাসাবাড়িতে সরকারি বাহিনী গুলি করতে দ্বিধা করে না। পালিয়ে যাওয়ার সময় তাদের সহায়সম্পত্তি লুট করছে সবাই মিলে। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের সাথে সাক্ষাতে গণহত্যার খবর পাওয়া গেছে। রাজধানীর হোটেল বারে অলস আলোচনায় সংশ্লিøষ্ট কর্মকর্তারা তার বর্ণনা দিচ্ছে। ৩৫২ লাইট ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশনের এক রাখাইন সেনাসদস্য প্রকাশ করেছে তিন শত রোহিঙ্গা হত্যার কাহিনী। রোহিঙ্গারা বৌদ্ধদের হামলা প্রতিরোধে রাস্তায় জড়ো হলে ওই সেনাসদস্য ও তার কমরেড নির্বিচারে গুলি চালিয়ে এ গণহত্যা ঘটায়। অন্য এক রাখাইন সেনা মংডুর কাছে তার ইউনিট একই ধরনের একটি ঘটনা ঘটিয়েছে বলে প্রকাশ করে। পানশালার আড্ডা থেকে প্রতিবেদক এ ঘটনাগুলো জানতে পারলেও সরকার নিয়ন্ত্রিত কঠোর প্রতিকূল পরিবেশে তা যাচাই করা তার পক্ষে কোনো রকমেই সম্ভব হয়নি। বিশ্বের কোনো সংবাদমাধ্যম অকুস্থল থেকে রোহিঙ্গা নিধনের ঘটনা কাভার করছে না। আলজাজিরার এ প্রতিবেদক পরিচয় গোপন করে প্রতিকূল পরিবেশে অল্প কিছু এলাকা ঘুরে এ প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। নিরাপত্তার খাতিরে প্রতিবেদনে তার নাম প্রকাশ করা হয়নি।
মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্মূলের এ অভিযান কিভাবে দাঙ্গা বা রায়ট হতে পারে। রোহিঙ্গাদের কোনো কেন্দ্রীয় সংগঠন নেই। তারা একেবারেই সংগঠিত নয়। অন্য দিকে বৌদ্ধরা সরকারি মদদে সংগঠিত। সামরিক বাহিনী তাদের সহযোগী হিসেবে অভিযানে অংশগ্রহণ করছে। সামরিক শাসনের কঠোর নিয়ন্ত্রণে মিয়ানমারকে একটি নিষিদ্ধ দেশ বলা যেতে পারে। জবাবদিহিতার কোনো প্রয়োজন পড়ে না শাসকদের। সরকার নিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যমের খবরে ‘দাঙ্গা’ বন্ধ হয়েছে। প্রাণ হারিয়েছে ৭৮ জন। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে নতুন নতুন এলাকায় বৌদ্ধ ও সরকারি বাহিনী মিলে নির্মূল অভিযান অব্যাহত রেখেছে। আরাকানের চৌকতু জেলায় ৫ আগস্ট শুরু হওয়া এ ধরনের একটি নির্মূল অভিযানে রোহিঙ্গাদের এক হাজার ১১৫টি বাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছে। এ সময় নিজেদের জানমাল রক্ষার চেষ্টা চালাতে গিয়ে সরকারি বাহিনীর মদদপুষ্ট বৌদ্ধদের আক্রমণে ৯০ রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছে। তাদের লাশ অজ্ঞাতস্থানে পুঁতে ফেলা হয়েছে। যুবকদের আটক করে নিয়ে যায় অজ্ঞাতস্থানে। স্বর্ণালঙ্কার অর্থ ও মূল্যবান সহায়সম্বল লুটপাট করে নিয়ে যায় বৌদ্ধরা। আহতরা চিকিৎসার কোনো সুযোগ পায়নি। উদ্বাস্তুদের পাহাড়ি তাঁবুতে জড়ো করে রাখছে সেনাবাহিনী। তাদের জীবন কাটছে অর্ধাহারে অনাহারে। বন্ধ করে দেয়া হয়েছে মসজিদ মাদরাসাসহ মুসলিমদের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
নারকীয় নিধনযজ্ঞ নিয়ে বিবিসি, সিএনএন, এপি ও রয়টার্সের আগ্রহ নেই। ঘরের পাশের সিনহুয়া বা চায়না ডেইলি এ নিয়ে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে কোনো উচ্চবাচ্য নেই। বাংলাদেশী সংবাদমাধ্যম রোহিঙ্গা প্রশ্নে ক্ষীণকণ্ঠে সরকারের সমালোচনা করেছে। একইভাবে শীতলতা দেখিয়েছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাতিসঙ্ঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন এ ধরনের ইস্যুতে যে ভূমিকা রাখে তার এক শতাংশও দেখা যায়নি রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে। অং সান সুচির নীরবতা অবাক করেছে। তিনি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই করে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন। প্রতিবেশী ভারত বা বাংলাদেশের ভূমিকাকে কোনো রকমে দায়িত্বশীল বলা যায় না। বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ ভারত একেবারেই চুপ। বাংলাদেশের যাবতীয় চেষ্টা তদবির ছিল হায়েনার থাবা থেকে বেঁচে যাওয়া রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ ঠেকানো নিয়ে। একটি জাতিগোষ্ঠীকে হত্যা লুণ্ঠন ধর্ষণের পর চিরতরে নির্মূল করে দেয়ার মতো জঘন্য অন্যায়ের বিরুদ্ধে কারো পক্ষ থেকে জোরালোভাবে বলা হয়নি।
বাংলাদেশ চুপ থাকার মাধ্যমে কি মিয়ানমারকে খুশি করতে চাইছে? এতে কোনো রকমের লাভ হয়নি বলে ইতিহাস প্রমাণ দিচ্ছে। বাংলাদেশের জন্য সুবিধাজনক হচ্ছে নীরবতা ভেঙে রোহিঙ্গাদের পক্ষে দাঁড়ানো। বিশ্বজনমতকে রোহিঙ্গাদের পক্ষে কাজে লাগানোর জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো। এতে করে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়টিও সামনে আসবে। চুপ থাকার কারণে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্মৃূল অভিযান চালানো যেমন মিয়ানমারের জন্য সহজ হচ্ছে একই সাথে বাংলাদেশ থেকে তাদের ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়টি চলে যাচ্ছে আড়ালে। বাংলাদেশ উল্টো রোহিঙ্গাদের সাহায্যকারী বেসরকারি সংস্থাগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। জাতিসঙ্ঘ উদ্বাস্তু সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধিকে একধরনের ধমক দেয়া হয়েছে। তার অপরাধ কক্সবাজর সংলগ্ন মিয়ানমার সীমান্ত সফর। মনে হচ্ছে বাংলাদেশ পালাতে চাইছে। মিয়ানমারকে বোঝাতে চাইছে আমরা রোহিঙ্গাদের বন্ধু নই। এর বিনিময়ে প্রাপ্তিটা কী? তাহলে কি আমরা ধরে নেব রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের শত্রু। এবার বাংলাদেশের জন্য বরং সুযোগ এসেছিল। মিয়ানমারের অবৈধ কর্মকাণ্ডকে বিশ্ববাসীর কাছে উন্মুক্ত করার। বিশ্ব জনমতকে প্রভাবিত করার মাধ্যমে চাপ প্রয়োগ করে বাংলাদেশে থাকা রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে সমঝোতার পথে এগিয়ে যাওয়ার। সুযোগটি যখন আমরা নিলাম না সেটি মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্মূলকারীদের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে দেখা দিলো। তারা উৎসাহের সাথে নতুন নতুন এলাকা থেকে রোহিঙ্গাদের নির্মূল করে চলেছে।
বিষয়টি এখন স্পষ্ট হচ্ছে রোহিঙ্গারা পৃথিবীর সবচেয়ে বঞ্চিত জাতিগোষ্ঠী। বিগত ৪০ বছর ধরে রোহিঙ্গাদের যেভাবে তাড়ানো হয়েছে তা গণহত্যার চেয়ে ভয়াবহ। মিয়ানমার ‘নাগরিকত্ব আইন’ নামে একটি আইন পাস করে ১৯৮২ সালে। এ আইন অনুযায়ী রোহিঙ্গারা দেশটির নাগরিকত্ব হারায়। তাদের অধিকার নেই দেশের এক অংশ থেকে অন্য অংশে ভ্রমণ করার। স্থাবর সম্পত্তি অর্জন তাদের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ঠুনকো কারণে তাদের স্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ, বাড়িঘর ধ্বংস করে সমূলে উচ্ছেদ করে বিতাড়িত করার অভিযান চলে আসছে সরকারি বাহিনীর পৃষ্ঠপোষকতায়। রাস্তা নির্মাণে বিনা পারিশ্রমিকে শ্রমদান, সেনা ছাউনিতে জোরপূর্বক শ্রমদানে তাদের বাধ্য করা হয়। ১৯৭৮ সালে সেনাবাহিনী ড্রাগন কিং নামে রাখাইন প্রদেশে একটি অভিযান পরিচালনা করে। এর আওতায় রাজ্যের সব নাগরিকের ব্যক্তিগত পরিচিতি তদন্ত করা হয়। তাদের আরোপিত কালো আইন অনুযায়ী জনগণকে ‘নাগরিক’ ও ‘বিদেশী’ দুই গ্রুপে ভাগ করা হয়। এই অভিযানের সময় রোহিঙ্গারা হত্যা, গুম, ধর্ষণের শিকার হন। এ সময় দুই লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পালিয়ে বাঁচে। ১৯৯১-৯২ সালে সেনাবাহিনীর একই ধরনের অভিযানে প্রায় তিল লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
জাতিগত নির্মূল অভিযান সেনাবাহিনীর একটি পরিকল্পিত প্রকল্প। ঘরের ভেতর থেকে যাতে কোনো প্রতিরোধ না থাকে সে ব্যবস্থা আগে করেছে। প্রথমে তারা ব্যবসায়-বাণিজ্য এবং প্রশাসন থেকে রোহিঙ্গাদের কৌশলে সরিয়ে দেয়। ১৯৬২ সালে জেনারেল নে উইন ক্ষমতা গ্রহণ করেই সব ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করেন। এগুলোর বড় অংশ ছিল মুসলিমদের হাতে। হঠাৎ করে তারা একেবারে নিঃস্ব হয়ে যায়। একই সময় সেনাবাহিনী ও বেসামরিক প্রশাসন থেকে মুসলিমদের তাড়িয়ে দেয়া হয়। এসব মানুষ বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশে আশ্রয় খুঁজে নেয়। এর মাধ্যমে সেনাবাহিনী রোহিঙ্গা নির্মূলের পথকে সহজ করে নেয়। অপারেশন ড্রাগন কিংয়ের মাধ্যমে যে জাতিগত নির্মূল অভিযান শুরু হয় তা আজ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে প্রায় নিঃশেষ করে দিয়েছে।
হত্যা-খুন-গুম ও বাস্তুচ্যুত করার মধ্যে দিয়ে একটি জাতিগোষ্ঠীকে একটি দেশ থেকে মুছে দেয়ার যে কার্যক্রম এখন বাস্তবায়িত হচ্ছে তা হঠাৎ করে শুরু হয়নি। এই দীর্ঘ সময়ে কিভাবে একটি সরকার এ অবৈধ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, নির্মূল অভিযান সহজ করার জন্য ধাপে ধাপে যেসব আইন করা হয়েছে এগুলোর বিরুদ্ধে সবার নীরবতা বিরাট প্রশ্ন হিসেবে দেখা দিয়েছে।
॥ জসিম উদ্দিন ॥
[email protected]

সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৬
৭টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নিছক স্বপ্ন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৮



©কাজী ফাতেমা ছবি
তারপর তুমি আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব
চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে
তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প,
সাদা পথে হেঁটে যাব আমরা কত সভ্যতা পিছনে ফেলে
কত সহজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একদম চুপ. দেশে আওয়ামী উন্নয়ন হচ্ছে তো?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯



টাকার দাম কমবে যতো ততোই এটিএম বুথে গ্রাহকরা বেশি টাকা তোলার লিমিট পাবে।
এরপর দেখা যাবে দু তিন জন গ্রাহক‍কেই চাহিদা মতো টাকা দিতে গেলে এটিএম খালি। সকলেই লাখ টাকা তুলবে।
তখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×