somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লা আতেলিয়ার নীতি, একজন সিএনজিচালক এবং মৃত অভিনেতা

১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লা আতেলিয়ার নীতি:
উচ্চ মাধ্যমিক রসায়ন ১ম পত্রে শিক্ষার্থীদের “লা শাতেলিয়ার” নীতি নামে একটা সূত্র পড়ানো হয়। প্রভাবক যাই হোক বিক্রিয়া সবসময় সাম্যাবস্থার দিকে চলতে থাকবে- এটাই এই সূত্রের মুল বিষয়। এখন এই সূত্রের আদলে আরেকটা সূত্রের সাথে আমি আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। সূত্রের নাম আমি দিলাম “লা আতেলিয়ার নীতি” /:) । সুত্রের বিবৃতি নিম্নরুপঃ
“ কোন আতেল সাম্যাবস্থায় থাকাকালে যদি ঐ অবস্থার একটা নিয়ামক, যেমন ক্লাসরুমের পরিবেশ, পরীক্ষার প্রশ্ন অথবা সহপাঠীনিদের ঘনমাত্রা পরিবর্তন করা হয়, তবে সাম্যের অবস্থান ডানে বা বামে এমনভাবে পরিবর্তিত হবে, যেন নিয়ামক পরিবর্তনের ফলাফল প্রশমিত হয়।“


ব্যাখ্যা/প্রমাণ:
প্রথমত আমাদেরকে আঁতেলের সংজ্ঞা জানতে হবে। এককথায় অবশ্য এই সংজ্ঞা দেওয়া বেশ কঠিন। তাই উদাহরণের সাহায্যেই আমরা বিষয়টা বোঝার চেস্টা করব। ধরুন, এখন ক্লাস নেই। ছাত্র-ছাত্রীরা সবাই যার যার মত আড্ডা দিতে ব্যস্ত। ক্লাস অনেকটাই ফাঁকা। এর মাঝেই দেখা যাচ্ছে কিছু ছাত্র/ছাত্রী প্রথম সারিতে বসে খুব মনোযোগের সাথে পড়ালেখা করছে। সাধারণ বুদ্ধি বিবেচনায় এদেরকেই আতেল বলে। আমরা যদি এদের “পড়াশুনা করা” অবস্থাকে “সাম্যাবস্থা” হিসেবে ধরি তবে নিয়ামক পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের অবস্থার পরিবর্তনটা বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা সম্ভব।
ধরুন উপরে বর্ণিত ক্লাসরুমের অবস্থার হঠাৎ করে পরিবর্তন ঘটল। পোলাপান সব হুড়মুড় করে ক্লাসে ঢুকে পরল। ক্লাসরুমের নিরিবিলি শান্ত পরিবেশ হঠাৎ করে বাজারের মত অবস্থায় চলে গেল। বেয়াদব পোলাপানের দল যে যার মত চিল্লাচ্ছে, গান গাচ্ছে কিংবা নিদেনপক্ষে নিজ নিজ বেঞ্চে বসে মৌমাছির মত গুঞ্জন তুলছে। অর্থাৎ আঁতেলদের সাম্যাবস্থার ১২টা বেজে গেছে। তখন আঁতেলরা কি করবে? কিংবা আমাদের নীতি এ সম্পর্কে কি বলে? আমাদের নীতি অনুসারে আতেলরা তাদের সাম্যাবস্থা অর্থাৎ নিরবচ্ছিন্ন পড়াশুনার দিকে আরও ঝুঁকে যাবে। এজন্য তারা হয়তো আশেপাশের বাঁদরগুলোর দিকে একটু বিরক্ত চোখে তাকাবে। নাক কুচকে মিন মিন করে বলবে, “এইজন্যই বাংলাদেশের আজ এই অবস্থা।“ এভাবে বিরক্তি ঝেড়ে দ্রুতগতিতে সাময়িক অসুবিধা কাটিয়ে উঠবে। যদি কোন অতি উৎসাহী বোকা বাঁদর তারা কি পড়ছে দেখার জন্য এগিয়ে যায় তখন তাড়াতাড়ি নিজের নোট করা খাতাটা লুকিয়ে ফেলে অনেক আগে পড়ে ফেলা কোন জিনিস খুলে বসে থাকবে। আগুয়ান বাঁদরের দিকে একটু তাচ্ছিল্যের দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলবে, “কি খবর? কেমন আছো?......... না না তেমন কিছু পড়ছি না :-B …….আরেহ আমি তেমন পড়ালেখা করি নাকি! ……..আরেহ এইটা জানো না? এইটার ব্যাখ্যা হচ্ছে………….অ্যা? ......না পড়ে এটা পারলাম কিভাবে? আরেহ এইটা আবার পড়া লাগে নাকি? B:-) ......“ এই বলে চোখ বড় করে তাকিয়ে থাকবে। তখন সেই অত্যুৎসাহী বাঁদর রুপান্তরিত হয়ে একটা হাল টানা বলদের মত হয়ে যাবে। মোটকথা, ক্লাসরুমের পরিবেশ যাই হোক না কেন তাদের আতলামী চলতেই থাকবে!!
এবার আসা যাক, পরীক্ষার প্রশ্নের ব্যাপারে। সাধারণত কোন প্রশ্নই আতেলদের আটাকাতে পারে না। কারণ আতেলদের কাছে কোন প্রশ্নই কঠিন না! যে প্রশ্নই হাতে পাক, তাদের ভাব হচ্ছে “এইটা কোন প্রশ্ন হইল?” তারা কখনই স্বীকার করবে না যে, এই প্রশ্নের উত্তর তারা পারে না বা এই জিনিসটা সম্পর্কে আগে কখনও সে পড়েনি! যদি কোন কারণে পরীক্ষা খারাপও দিয়ে ফেলে সেটা তারা পুষিয়ে নিবে পরীক্ষা শেষে শিক্ষকদের সাথে দেখা করে। কারণ এতদিন নিয়মিত ক্লাস করে আর শিক্ষকদেরকে তৈলমর্দন করে অর্জন করা ভদ্রছেলের/মেয়ের ভাবমূর্তিটা ব্যবহার করার সবচেয়ে সুযোগ্য সময় যে তখনই! মোটকথা, পরীক্ষার প্রশ্ন যাই হোক না কেন তাদের অবস্থার(ভাবের) কোন পরিবর্তন ঘটবে না!
এখন আঁতেলদের উপর তাদের চারপাশে ভিড় করা বিপরীত লিঙ্গের শিক্ষার্থীদের কি প্রভাব আছে সেটা নির্ণয় করা যাক। আঁতেল যদি মেয়ে হয় তবে তার ক্ষেত্রে চারপাশে সহপাঠীর ভিড় হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। আর যদি ঘটেও তবে সেই সহপাঠী দ্বারা তার প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা শুন্য। বরং উল্টোটা ঘটার সম্ভাবনাই বেশি অর্থাৎ আঁতেল সঙ্গিনীর প্রভাবে স্বাভাবিক সঙ্গীর পাগল হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ এক্ষেত্রে আঁতেল ছাত্রীর সাম্যাবস্থার পরিবর্ত্ন কখনই ঘটবে না। আর যদি আঁতেল ছেলে হয়ে থাকে (যেটাই বেশিরভাগ সময় হয়ে থাকে) তবেই আমাদের “লা আতেলিয়ার নীতি” সামনে চলে আসে। আঁতেল ছেলেরা ভালো নোট করতে পারে। তাই সাধারণত সেই নোটের আশায় দুধের মাছির মত ক্লাসের ফাঁকিবাজ সুন্দরী সহপাঠিনীরা তাদের চারপাশে ভিড় করে থাকে। আঁতেল তখন এই নারীদের ভীড়ে বিগলিত হয়ে নিজেকে প্লেবয় টাইপ কিছু একটা ভাবা শুরু করে। ফলে উন্নতমানের নোটের পর নোট দুষ্ট নারীকুলের কুক্ষিগত হতে থাকে। নোট তৈরির জন্য আঁতেল আরও বেশি পরিমাণে পড়াশুনায় ডুবে যেতে থাকে অর্থাৎ সাম্যাবস্থার দিকে ধাবিত হতে থাকে। আর যদি কোন কারণে তার চারপাশে নারীকুলের সংখ্যা কমে যায় তবে আঁতেলকুল নিজেদেরকে নারীদের প্রতি আকর্ষণীয় করার জন্য বেশি পরিমাণে পড়ালেখা আর নোট তৈরি করা শুরু করে। তখন তারা তাদের নোট প্রচারের জন্য মাঝে মাঝে ক্লাসের কিছু বাঁদরের মাঝে নোট বিলি করে তবে কখনই নোটের মুল কপি নয়, বিশদ পরিমাণে সংক্ষেপিত কপি। হাতে হাতে ঘুরে বুদ্ধিমতী নারীকুলের হাতে নোট পৌছানোর সাথে সাথেই তারা বুঝে যায় আসল কাহিনী। (যদিও অধিকাংশ বাঁদরের পক্ষেই এটা বোঝা সম্ভব হয় না) সেই নারীকুল তখন সম্পূর্ণ নোট পাবার আশায় আবার আতেলকুলের আশেপাশে ভিড় করে। মোটকথা, এখানেও আঁতেলরা সর্বদাই সাম্যাবস্থার দিকে ধাবমান! /:) /:)
একজন সিএনজিচালক:
সিএনজি চালকদের অতিরিক্ত ভাড়া দাবির শিকার হয়নি এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। তেমনি একটা ঘটনার কথা এখানে বলব। ঘটনা ঘটেছে আমারই পরিচিত দুইজন বড় ভাইয়ের সাথে। একজনের নাম ধরুন মিনহাজ আর আরেকজনের নাম কায়সার। মিনহাজ লম্বায় মাঝারী আকৃতির এবং স্বাভাবিক স্বাস্থ্যের অধিকারী। অন্যদিকে কায়সার একটু লম্বা এবং বিশালাকৃতি স্বাস্থ্য তার। দুই বন্ধু মিলে চট্টগ্রামের নিউ মার্কেট এলাকা থেকে হালিশহর আসবে। এই দূরত্বের সিএনজি ভাড়া সাধারণত ৭০/৮০ টাকা। সেদিন কিযে হয়েছিলো কোন সিএনজিচালকই ১৫০ টাকার নিচে ভাড়া চাইছিল না। অনেকক্ষণ ধরে সিএনজি খুঁজেও বেচারারা যৌক্তিক ভাড়ায় সিএনজি পাচ্ছিল না। আবার তখন রাত প্রায় ১০টার কাঁটা ছুঁতে যাচ্ছে। নিরুপায় হয়ে তারা সিদ্ধান্ত নিলেন যে পরবর্তী সিএনজি যদি ১৫০ টাকা ভাড়াও চায় তবুও তারা সিএনজি ভাড়া করবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর একটা সিএনজিও পাওয়া গেল। কিন্তু সে আবার এক কাঠি সরেস। সে ভাড়া চাইল ২০০ টাকা। ঐ দুই বন্ধু যতই সিএনজিচালককে বোঝান না কেন সে তার ভাড়ার ব্যাপারে অনড়। এইবার কায়সার ভাই গেল খেপে। উনি মনে মনে বললেন, “বাবা, ঘুঘু দেখছ ঘুঘুর ফাঁদ দেখনি!” মিনহাজকে ডেকে বললেন, “চল ২০০ টাকাতেই চলে যাই। আর দাঁড়াইয়া থাকতে ভালো লাগতেছে না।“ মিনহাজ ভাইও তখন ক্লান্ত। সে সাথেই সাথেই সায় দিয়ে সিএনজিতে উঠে গেল। দুই ক্লান্ত-বিদ্ধস্ত কিন্তু মনে মনে ক্ষুদ্ধ যাত্রীদেরকে নিয়ে সিএনজি রওয়ানা হল।


কিছুদুর যাওয়ার পর কায়সার ভাই মুখ খুলল, “মিনহাজ, তোর ঐ মার্ডারটার কথা মনে আছে?”
মিনহাজ ভাই একটু চমকে উঠল,”মার্ডার মানে? কোন মার্ডার?”
: আরেহ ঐ যে দুই মাস আগে খালের পানিতে গলাকাটা একটা লাশ ভাইসা উঠছিল না? ওই মার্ডারটার কথা কইতাছি!
: হঠাৎ ঐ মার্ডারের কথা তুললি যে?
: আরেহ ঐ মার্ডারটার লাইগাইতো আরেকটু হইলে ফাইসা যাইতাম।
: (এইবার মিনহাজ ভাই কাহিনী কিছুটা বুঝতে পারল। সে হেসে বলল) হ, তুই আগে যে কয়টা মার্ডার করছিলি একটা কামও এত কাঁচা হয়নাই। হালার ঐ বার কপালডাই খারাপ। নাইলে কি আর সাগরে যাওনের আগে লাশ ভাইসা উঠে!
: হ ব্যাটা। রুস্তম গ্রুপের লগে একবার মারপিটের সময় ওগোরে ইচ্ছামত কোপাইয়া আসলাম, তখন কেউ ধরতে পারল না, আর ওইবার আমার কি যে হইল……… B-))
: যাই কস, তোরে নেক্সট টাইম আরও সাবধান হওন লাগব।
: হ, ঠিক কইছস। আর খুন খারাবী যে ছাইড়া দিমু হেইডাও পারি না। কয়েকদিন আগে সিঙ্গাপুর মার্কেট থিকা টাকা উডাইতে গেলাম। দেখি কয়েকটা ঘাড় ত্যারামি শুরু করছে। অবস্থা দেইখা মেজাজ খারাপ হইয়া গেছিল। লগে রুবেইল্লা না থাকলেতো ঐখানেই একটারে ফালাইয়া দিতাম। অনেকদিন এলাকার মানুষ লাশ দেহে না, তাই এত বাড় বাড়ছে। /:) /:)
: আর তুইও আছস, সবসময় এমন মেজাজ দেখাইলে চলব? ডাক্তার না কইছে মেজাজ কন্ট্রোলে রাখতে!
:হ ঠিকই কইছস। ডাক্তারের চেম্বারে গেছিলাম কয়েকদিন আগে। কইতাছে মেজাজ কন্ট্রোল না করতে পারলে সামনে বেশ অসুবিধায় পরন লাগব। কি জানি কি হাইপারটেনশন না কিসের কথা কইল বুঝি নাই।
: তুই এককাজ করতে পারিস। মেজাজ বেশি খারাপ হইলে স্পটেই কাওরে জোরসে দুই-একটা চড়-থাপ্পর লাগাইয়া দিস। তাইলে তোর মেজাজও কন্ট্রোলে থাকব আর খুন-খারাবীর ইচ্ছাটাও মাথা থিকা নামব! B-)
এইসব কথা কথা বলতে বলতেই তারা হালিশহর পৌছে গেল। একটা খালি গলিতে ঢুকে অন্ধকার মত জায়গা দেখে মিনহাজ ভাই সিএনজি থামাতে বলল। সিএনজি থেকে নেমে এবার ভাড়া দেবার পালা। কায়সার ভাই মানিব্যাগের দিকে হাত দিতেই সিএনজিচালকের মিনমিনে শুনতে পেলেন,” স্যার, ভাড়া দেওন লাগব না!” :-/ :-/
কায়সার ভাই ঝাড়ি দিলেন, “ ভাড়া নিবি না মানে !! ২০০টাকা ভাড়ার একটাকাও কম নিবি না!”
এইবার সিএনজিচালক হাউমাউ করে কাঁদা শুরু করল,” স্যার, আমারে মাফ কইরা দেন, আমার ভুল হইয়া গেছে, আপনাগোরে আমি চিনবার পারি নাই!.....”
শেষমেষ অনেক বুঝানোর পর সিএনজি চালক ৪০ টাকা ভাড়া নিতে রাজী হলেন। সিএনজি বিদায় করে কায়সার আর মিনহাজ ভাই হাসিতে ফেটে পড়লেন। এই ঘটনা বলার শেষে মিনহাজ ভাই একটা কথাই বলেছিলেন, ”বুঝলি, দুনিয়াটা শক্তের ভক্ত, নরমের যম!“ B-)) B-))
মৃত অভিনেতা:
দুই শিল্পমনা বন্ধুর মাঝে তুমুল তর্ক-বিতর্ক চলছে “কে বেশি শিল্পমনা” এটা নিয়ে।
১ম বন্ধুঃ আমি বাংলা ভাষার যত কবি-সাহিত্যিক আছে সবার লেখা পড়ে ফেলছি। তুই কি করছস?
২য় বন্ধুঃ এইটা আর এমন কি! আমি বাংলাদেশের সব নাটক-সিনেমা দেখে ফেলছি!
: শুধু বাংলাদেশের! হুহ, আমি অলরেডী এপার আর ওপার দুই বাংলার সব সিনেমা দেখে ফেলছি !!
: হুম, তোর দ্বারা এর চাইতে বেশি কিছু করা পসিবল না! /:)
: এর চাইতে বেশি কিছু মানে? এত সিনেমা-নাটক দেখলাম, বই পড়লাম। তোর গায়ে লাগল না !
:তুই আছস খালি পুথিগত বিদ্যা নিয়া, আমি একটা নাটকেও অভিনয় করছি!
: (ভ্রু কুচকে) তাই নাকি? আগেতো বলস নাই! আর আমি সব নাটক-সিনেমাই দেখছি আর আমার স্মরণশক্তিও ভালো, তোরেতো কোথাও দেখলাম না! B:-)
:আরেহ, “জয়ন্তপুরের লাশ” নাটকটা দেখস নাই?
: ...... (একটু চিন্তা করে) হ, দেখছিই তো। ঐ নাটকটা না, যেটা একটা বেওয়ারিশ লাশরে নিয়া হইছিল? কিন্তু যতদুর মনে পরে, ......পুরা নাটকেতো তোর টিকিটাও দেখা যায় নাই!
: আরেহ বেটা, ঐ লাশটাইতো ছিলাম আমি! :-/ :-/
(বিঃদ্রঃ পুরা নাটকে লাশটা যতবার দেখানো হয়, ততবারই কাফনের কাপড় দিয়ে ঢাকা ছিলো। :P )





৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

×