অনেকে বলেন যে ক্ষুদিরাম বসু কংগ্রেসের ডানপন্থী বা উগ্র হিন্দুত্ববাদী উইংয়ের সদস্য ছিলেন।তিনি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী। তারমানে ১৯০৫ সালে পূর্ব বাংলা( বর্তমান বাংলাদেশ) , বিহার , আসাম, ত্রিপুরা নিয়ে যে বাংলা গঠন করা হয়েছিল তিনি তার বিরুদ্ধে ছিলেন এবং বঙ্গভঙ্গরদ কমিটির সদস্য ছিলেন। বঙ্গভঙ্গের কারনে তারা ইংরেজদের উপর ক্ষিপ্ত হন এবং ইংরেজ আফিসারদের উপর আক্রমণ করেন। এতে তার ফাঁসি হয়।
নতুন বাংলার ক্ষমতার মালিক ছিলেন মুসলমানরা । কিন্তু পশ্চিম বাংলার হিন্দুরা তা মেনে নিতে পারে নি। ঢাকা নতুন বাংলার রাজধানী হয়। কলকাতা নতুন বাংলার উপর কর্তৃত্ব হারায়। এতে ক্ষুদিরাম বসু কংগ্রেসের ডানপন্থী বা উগ্র হিন্দুত্ববাদী উইংয়ের হয়ে ইংরেজদের উপর হামলা চালায়।
অনেকে বলেন.....
১১ আগষ্ট ফাসি দেওয়া হয় ক্ষুদিরাম বসুকে। এই উপমহাদেশের বিপ্লবী আন্দোলনের ইতিহাসে প্রথম জীবনদানকারী হিসাবে তার নাম লেখা হয়ে গেল। ফলে একদিকে যেমন প্রথম আত্মঘাতী বিপ্লবী ছিলেন প্রফুল্ল চাকি, তেমনি প্রথম ফাসির দড়িতে নিহত হয়েছিলেন ক্ষুদিরাম বসু। আর সেই আত্মাহুতির সুচনা ছিল যে ঘটনা, সেই বোমা ছোড়ার ঘটনাটি ঘটেছিল এই দিনে।
মন্তব্য চাই।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭